গ্যাস, বিদ্যুতের পর নির্বাহী আদেশে বিতরণ চার্জ বাড়াতে তোড়জোড়



সেরাজুল ইসলাম সিরাজ, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
গ্যাস, বিদ্যুতের পর নির্বাহী আদেশে বিতরণ চার্জ বাড়াতে তোড়জোড়

গ্যাস, বিদ্যুতের পর নির্বাহী আদেশে বিতরণ চার্জ বাড়াতে তোড়জোড়

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বৃদ্ধির নির্বাহী ক্ষমতা যাচ্ছে তাই ব্যবহারের পথে হাঁটছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বাড়ানোর পর এবার বিতরণ কোম্পানির চার্জ বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।

প্রথম ধাপেই তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড, কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড, সুন্দরবন ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড, পশ্চিমাঞ্চল গ্যাস কোম্পানি লিমিটেড, বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড ও জালালাবাদ গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেম কোম্পানি লিমিটেডের বিতরণ চার্জ এবং গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানি অব বাংলাদেশ এর সঞ্চালন চার্জ বাড়ানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যেই এই চার্জ বাড়ানোর বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। আদেশ যাই আসুক ফেব্রুয়ারি মাস থেকেই কার্যকর হওয়ার কথা।

নির্বাহী আদেশে এমনটি করা হলে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের শৃঙ্খলা ভেঙ্গে পড়ার আশঙ্কা করছে ক্যাবের জ্বালানি বিষয়ক উপদেষ্ট ড. শামসুল আলম। তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেছেন, কোম্পানিগুলো অনেক গোজামিল দিয়ে দাম বাড়িয়ে নিতে চায়। বিইআরসির শুনানিতে কিছুটা হলেও যাচাই-বাছাই করা হতো। এখন সেই জায়গাটিও নষ্ট করে দেওয়া হচ্ছে। এতে ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাবে।

গ্যাসের বিতরণ কোম্পানিগুলো অনেক বছর ধরেই মুনাফা করে চলছে। তাদের মুনাফার কিছুটা নজির পাওয়া যায় প্রফিট বোনাস প্রদানের হার থেকে। ২০২১-২২ অর্থ বছরে কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড তার ৩৮৩ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর প্রত্যেকটে ১৮ লাখ টাকা করে প্রফিট বোনাস দিয়েছে। যদিও তাদের বোনাস নির্ধারণের বিষয়টি নিয়ে রয়েছে নানা রকম প্রশ্ন। কোম্পানিগুলোর প্রফিট বোনাসে কিছুটা লাগাম টানার চেষ্টা করে চলেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)।

কেউ কেউ মনে করেন বিইআরসি ও কোম্পানির দ্বন্দ্বের অন্যতম কারণও এটাই। যে কারণে আইন সংশোধন করে নির্বাহী আদেশে দাম বাড়ানোর বিকল্প চালু করা হয়েছে। অনেকের ধারণা মুনাফায় লাগাম দেওয়ায় চটে গেছেন বিতরণ কোম্পানিগুলোর লোকজন। আর কোম্পানি চটে যাওয়ার অর্থ হচ্ছে মন্ত্রণালয় ক্ষেপে যাওয়ার নামান্তর। কারণ যুগ্মসচিব থেকে শুরু করে সচিব পর্যন্ত প্রত্যেকেই কোন না কোন কোম্পানির বোর্ডে রয়েছেন। কেউ কেউ একইসঙ্গে একাধিক কোম্পানির বোর্ডে রয়েছেন। খোদ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব রযেছে সবচেয়ে বড় দু’টি কোম্পানির (তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি ও কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি) বোর্ড চেয়ারম্যান হিসেবে। বহু বছর ধরেই এমনটি চলে আসছে, সচিব পদে ব্যক্তির রদবদল হলেও সচিবের জন্য নির্ধারিত থেকেই যাচ্ছে বোর্ড চেয়ারম্যান পদটি। যিনি সচিব হবেন তিনিই বোর্ড চেয়ারম্যান হবেন এটাই এখন নিয়মে পরিণত হয়েছে।

কোম্পানির কর্মকর্তারা যেহেতু মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ রক্ষা করে চলেন, তাই সহজেই কান ভারি করার সুযোগ পান। এমনকি বোর্ড সভায় বসেও তারা তাদের মতো করে ব্যাখ্যা দাঁড় করান। কর্তাও হয়তো তা তলিয়ে দেখার সময় সুযোগ পান না। গত ১৪ ডিসেম্বর আন্ত:মন্ত্রণালয় সভার কার্যপত্রে বিইআরসিকে নিয়ে চচ্চার আলামত পাওয়া গেছে। ওই সভায় জিটিসিএল এমডি বলেন, প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের সঞ্চালন চার্জ নির্ধারিত রয়েছে ৪৭ পয়সা। এরফলে গত অর্থ বছরে ২১৬ কোটি টাকা লোকসান হয়েছে। চলতি অর্থবছরে ৫৫০ কোটি টাকা লোকসান হবে। তিতাস গ্যাস এমডি হারুনুর রশীদ মোল্লাহ বলেন, তাদের কোম্পানি লোকসান দিচ্ছে, বিতরণ চার্জ বাড়ানো দরকার। তাদের এমন বক্তব্যের জবাবে জ্বালানি বিভাগের তৎকালীন সিনিয়র সচিব বলেন, “ সরকার, পেট্রোবাংলা কিংবা বিপিসি মুনাফা করার জন্য কখনই ব্যবসা করে না। তবে কোম্পানিগুলি যে পরিমাণ বিনিয়োগ করবে তা রির্টাণের সুযোগ থাকতে হবে। অন্যথায় কোম্পানিগুলি বিনিয়োগ করে ক্ষতির সস্মুখিন হবে, যা কাঙ্খিত নয়।”

তিতাস গ্যাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দাবি হচ্ছে বিতরণ চার্জ কম থাকায় তারা লোকসান দিচ্ছে। অথচ গত বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত গণশুনানিতে বিইআরসি টেকনিক্যাল কমিটির রিপোর্টে বলা হয়েছে, রেট বেজের উপর রিটার্ন বিবেচনায় ২০২১-২২ অর্থবছরে তিতাস গ্যাসের নীট রাজস্ব চাহিদা মাইনাস ১০ পয়সা। তিতাসের প্রতি ঘনমিটারের বিদ্যমান বিতরণ চার্জ ২৫ পয়সা হারে ( জুলাই ২০১৯ থেকে) বাতিল করা যেতে পারে।

অডিট রিপোর্ট অনুযায়ী তিতাস গ্যাস ২০২০-২১ অর্থবছরে অন্যান্য পরিচালন আয় করেছে ২ হাজার ৬০৮ মিলিয়ন টাকা, অন্যান্য অপরিচালন আয় করেছে ১২৩ মিলিয়ন টাকা। একই বছরে ব্যাংকে জমা আমানতের সুদ থেকে আয় করেছে ২ হাজার ৫১১ মিলিয়ন টাকা। তিতাস ২০২০-২১অর্থবছরে অন্যান্য খাত থেকে সর্বোমোট আয় করেছে ১০ হাজার ৩৭১ মিলিয়ন টাকা।

বিতরণ চার্জ বিলুপ্ত করার পক্ষে বিইআরসি টেকনিক্যাল কমিটি তার ব্যাখ্যাও দিয়েছে। কমিটি বলেছে, তিতাসের রাজস্ব চাহিদায় অবচয় হার, ঋণের সুদ, রিটার্ণ অন ইক্যুইটি, পরিচালন ও রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয়, সুদ আয় সিস্টেম লস বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। ভবনের অবচয় ৩ থেকে ১০ শতাংশ, ফার্ণিচার ১০ থেকে ১৫ শতাংশ, অফিস ইক্যুইপমেন্ট ১৫ শতাংশ অন্যান্য ইক্যুইপমেন্ট ১৫ থেকে ৩০ শতাংশ যানবাহন ২০ শতাংশ, অন্যান্য সম্পদ ১০ থেকে ২০ শতাংশ অবচয় বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে।পরিচালন ও রক্ষণাবেক্ষণ খাতে ৫ শতাংশ ব্যয় বৃদ্ধি বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। এতে তাদের বিতরণ চার্জ বিলুপ্ত করলে কোম্পানি মুনাফায় থাকবে।

শুনানিতে বিইআরসি টেকনিক্যাল কমিটির রিপোর্টে বলা হয় সবগুলো কোম্পানিই মুনাফায় রয়েছে। কোম্পানিগুলো পরিচালন বর্হিভূত আয় এতে বেশি, তাদের বিতরণ চার্জ আদায় না করলেও মুনাফায় থাকে। অর্থাৎ হাজার হাজার কোটি টাকার ব্যাংক আমানত, নানা রকম মাশুল দিয়েই মুনাফায় থাকে কোম্পানি। এ কারণে শুধু কর্নফূলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির বিতরণ চার্জ ২৫ পয়সা থেকে কমিয়ে ৯ পয়সা করার সুপারিশ দেওয়া হয়। অন্যান্য বিতরণ কোম্পানির বিতরণ চার্জ বিলুপ্ত করার সুপারিশ দেওয়া হয়। ২০২০-২১ অর্থবছরে কোম্পানিগুলোর ব্যাংকে ফেলে রাখা উদ্বৃত্ত অর্থ নিয়ে গেছে সরকার।

অথচ এখন কোম্পানিগুলোর চার্জ বাড়ানোর তোড়জোড় শুরু হয়ে গেছে। অবশ্য গ্যাসের দাম বাড়ানোর পর টাকার হিস্যা পুনঃনির্ধারণ করা জরুরি হয়ে পড়েছে। না হলে আকাশচুম্বি দামের ক্রিম চলে যাবে কোম্পানির পকেটে। বছর থেকে শেয়ার হোল্ডারদের ডিভিডেন্ট বাড়বে, কয়েকগুণ বাড়তে পারে প্রফিট বোনাস। বিদ্যমান ফর্মুলায় গ্যাস বিক্রির অর্থ বিভিন্ন খাতে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। এখানে এলএনজি আমদানির কথা বলে যেভাবে দাম বাড়ানো হয়ে তার প্রতিফলন হওয়ার সুযোগ নেই।

বিইআরসির একজন সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বার্তা২৪.কমকে বলেছেন, আমরা যা দিয়েছি সেটিকে ট্যারিফ বলা হয়। ট্যারিফ নির্ধারণের কতগুলো ভিত্তি রয়েছে। ফ্রি অর্থনীতির মধ্যেও ট্যারিমের মাধ্যমে কিছুটা হলেও বাজার নিয়ন্ত্রণ করা হয়। নির্বাহী আদেশে যেভাবে দাম বাড়ানো হয়েছে, সেখানে কোম্পানিগুলো মুনাফা ফুলে ফেপে উঠবে। পেট্রোবাংলার সুবিধা পাওয়ার কোন পথ উন্মুক্ত করা হয় নি। গেজেটে বলতে হতো, বাড়তি অর্থ পুরোটা পেট্রোবাংলা পাবে, তবেই প্রকৃত সফল পাওয়া যেতো। না হলে কর্নফুলী ১৮ লাখ প্রফিট বোনাস দিয়েছে পরের বছর এক কোটি করে দেবে।

জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছে, ইতোমধ্যেই চার্জ পুনঃনির্ধারণের কাজ শুরু হয়েছে। কোম্পানিগুলো চাপাচাপি করবে সে কারণে কিছুটা গোপনীয়তা রক্ষা করা হচ্ছে।

   

ঢাকা-কুয়ালালামপুর যাত্রা শুরু করলো ইউএস-বাংলার এয়ারবাস ৩৩০-৩০০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হওয়া এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ প্রথমবারের মতো ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪২২ জন যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এয়ারবাসটি।

আবার কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ৪০৯ জন যাত্রী নিয়ে এয়ারবাসটি ছেড়ে আসে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৮টা ১৫মিনিটে। ইউএস-বাংলার বহরে ২টি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সহ মোট ২৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এগিয়ে যাওয়ার সূচককে নির্দেশ করে।

এদিন এয়ারবাস দিয়ে ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই রুটেও ফ্লাইট পরিচালিত হবে। এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫০মিনিটে ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর ও রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকা থেকে দুবাই রুটে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

বর্তমানে আন্তর্জাতিক রুট কুয়ালালামপুর, দুবাই ছাড়াও শারজাহ, আবুধাবী, দোহা, মাস্কাট, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, মালে, গুয়াংজু, চেন্নাই, কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

;

ইসলামী ব্যাংকের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০২৩ সালে ১০% ক্যাশ ডিভিডেন্ড সুপারিশ করেছে। ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন সাপেক্ষে এ ডিভিডেন্ড প্রদান করা হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম-এর সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২৫ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। লভ্যাংশ প্রাপ্তি এবং সাধারণ সভায় যোগদানের ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ মে ২০২৪। এ ছাড়া সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচির সাথে ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়।

;

টেন মিনিট স্কুলের কোর্স ফি বিকাশ পেমেন্টে ১৫% ক্যাশব্যাক



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিকাশ অ্যাপ থেকে দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম টেন মিনিট স্কুল-এর নির্দিষ্ট কোর্স নিয়ে পেমেন্ট করলেই গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১৫% ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক, সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত। বিকাশ অ্যাপের হোম স্ক্রিনের সাজেশনস সেকশন থেকে ‘টেন মিনিট স্কুল’ সিলেক্ট করে ৩০ জুন পর্যন্ত অফারটি গ্রহণ করা যাবে।

টেন মিনিট স্কুল-এর লাইভ কোর্স, স্পোকেন ইংলিশ, আইইএলটিএস, ফ্রিল্যান্সিং এর মতো ভাষা শিক্ষা ও স্কিল ডেভেলপমেন্ট কোর্স, ইংলিশ মাস্টার্স, কনটেন্ট ক্রিয়েশন, ডিজিটাল মার্কেটিং-এর মতো বান্ডেল কোর্স, বুয়েট, মেডিকেল, ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষার কোর্স, এসএসসি-এইচএসসি প্রস্তুতি ও অনলাইন ব্যাচের জন্য একাডেমিক কোর্স, চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি সহ নানা ধরনের কোর্স নিতে পারবেন বিকাশ গ্রাহকরা এই অফারের আওতায়।

অফারের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে https://www.bkash.com/campaign/10minuteschool-bkash-offer লিংকটিতে।

 

;

এক দিনের ব্যবধানে ফের কমল সোনার দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে সোনার দামের উত্থান-পতন অব্যাহত আছে। একদিনের ব্যবধানে সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ১০০ টাকা কমছে। তাতে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম দাঁড়িয়েছে প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকায়। নতুন এ দাম আজ বুধবার থেকেই কার্যকর হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছে। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে খাঁটি সোনার দাম কমেছে, সে জন্য সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৩ হাজার ৪২৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫ হাজার ২০৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে, ২৩ এপ্রিল সোনার দাম ভরিতে ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমিয়ে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১০ হাজার ৯৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৫ হাজার ১৪৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৬ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

আর গত ২১ এপ্রিল ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ১৯ হাজার ৪২৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৮ হাজার ৬৬২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা সেদিন বিকেল ৩টা ৩০ মিনিট থেকে কার্যকর হয়েছিল।

তার আগে, ২০ এপ্রিল সোনার দাম ক‌মিয়ে‌ছিল বাজুস। যা ওইদিনই কার্যকর হয়। ওই দাম অনুযায়ী রোববার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ১ লাখ ১৮ হাজার ৭৯৮ টাকা, ২১ ক্যারেট সোনার দাম ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৯৭ হাজার ১৯৭ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা।

;