রিয়েল এস্টেট খাতকে নিয়ে কাজ করবে অস্ট্রেলিয়ার ডিজিটাল ক্ল্যাসিফাইডস গ্রুপ ও বিপ্রপার্টি



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের রিয়েল এস্টেট খাতকে এগিয়ে নিতে একসাথে কাজ করার ঘোষণা দিলো বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ রিয়েল এস্টেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান বিপ্রপার্টি ও অস্ট্রেলিয়ার ডিজিটাল ক্ল্যাসিফাইডস গ্রুপ। ফ্রন্টিয়ার মার্কেটে নিজেদের অবস্থান ধরে রাখা ও সম্ভাবনাময় উদ্যোগের সাথে যুক্ত হয়ে ব্যবসার পরিসর বাড়ানোর পাশাপাশি, এই চুক্তির আওতায় বিপ্রপার্টির সেবার মান বাড়ানোর পাশাপাশি স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে বিভিন্ন সেবা প্রদান করবে ডিসিজি।

প্রপার্টি ক্ল্যাসিফায়েড প্রতিষ্ঠান হিসেবে ২০০৯ সালে ফ্রন্টিয়ার মার্কেটে আবির্ভাব ঘটে ডিসিজির। প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘদিন ধরে কম্বোডিয়া, পাপুয়া নিউ গিনি, লাওস এবং ফিজিতে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে এবং একইসাথে যৌথ উদ্যোগ এবং বিনিয়োগের মাধ্যমে থাইল্যান্ড-ভিত্তিক প্রপ-টেক ফাজওয়াজ গ্রুপের সাথেও কাজ করছে।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, ডিসিজি এর ব্যবসায়িক প্রসারকে ত্বরান্বিত করতে বিজ্ঞাপন থেকে সরে এসে লেনদেন বিষয়ক সেবা প্রদানের দিকে তাদের ব্যবসায়িক মডেলকে রূপান্তরিত করেছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে গ্রুপটির কর্মী সংখ্যা ৫৫০ ছাড়ানোর পাশাপাশি শতভাগ রাজস্ব অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। প্রযুক্তি এবং প্রপার্টি খাতে বিশ্বব্যাপী সামষ্টিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও এই পরিবর্তন সম্ভব করেছে গ্রুপটি ।

বাংলাদেশের বৃহত্তম রিয়েল এস্টেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিপ্রপার্টি গ্রাহকদের জন্য প্রপার্টি বিষয়ক যেকোনো লেনদেনের ক্ষেত্রে একটি নিরাপদ প্রপার্টি মার্কেট হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে, যেখানে প্রপার্টি ক্রেতা-বিক্রেতা, বাড়িওয়ালা এবং ভাড়াটিয়া নিরাপদ, সুবিন্যস্ত এবং স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রপার্টির লেনদেন সম্পন্ন করতে পারছেন। আর এ লক্ষ্য অর্জনে প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে বিপ্রপার্টি গ্রাহকদের প্রপার্টি বিষয়ক যেকোনো সমস্যার সমাধান দিয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত।

সে সাথে প্রপার্টি বিষয়ক সেবা প্রদানে অনলাইন এবং অফলাইন উপস্থিতির মাধ্যমে বিপ্রপার্টির কাছে রয়েছে তথ্যের বিশাল ডাটাবেজ। যেখানে প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে রয়েছে লক্ষাধিক প্রপার্টির তালিকা, যা ২০১৬ সালে যাত্রা শুরুর সময় ছিল ৯৯০টি প্রপার্টি, যা বর্তমান সময়ে অর্থাৎ, ২০২৩ সালে গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৫ লাখেরও অধিক প্রপার্টিতে। যেখানে গ্রাহকরা পাচ্ছেন প্রপার্টির বিস্তারিত বিবরণ, ভিডিও এবং ফ্লোর প্ল্যানসহ প্রপার্টি ক্রয়-বিক্রয় কিংবা ভাড়া নেয়ার ক্ষেত্রে প্রয়োজন হবে এমন সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, যার ফলে গ্রাহকরা প্রপার্টি বিষয়ক যেকোনো তথ্য পরিষ্কারভাবে এই প্ল্যাটফর্ম থেকেই পেতে পারেন খুব সহজে।

প্রপার্টি লেনদেনের প্রক্রিয়াটি সহজ এবং ঝামেলাহীন করতে, বিপ্রপার্টির রয়েছে দক্ষ এবং বিশেষজ্ঞ কর্মীবৃন্দ। যারা প্রপার্টি বিষয়ক সার্ভিস দেয়ার পাশাপাশি লিগ্যাল, ফাইন্যান্সিয়াল, এবং ইন্টেরিয়র সার্ভিস নিয়েও কাজ করে যাচ্ছেন। আর এর মূল লক্ষ্যই হলো প্রপার্টি বিষয়ক যেকোনো সেবা একই প্ল্যাটফর্মের অধীনে দেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা এবং সে অনুযায়ী দক্ষভাবে কাজ করে যাওয়া।

বাৎসরিক ৪ মিলিয়নেরও অধিক ওয়েবসাইট এবং মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ভিজিটর সহ আবসন খাত সেবায় খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে ওঠা প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিপ্রপার্টি ইতিমধ্যেই গ্রাহকদের কাছে আস্থা অর্জন করেছে।

 চুক্তি স্বাক্ষরের প্রসঙ্গে বিপ্রপার্টির সিইও, মার্ক নসওয়ার্দি বলেন, “ এই চুক্তির মাধ্যমে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। এর মাধ্যমে বাংলাদেশে বিপ্রপার্টির প্রসারের পাশাপাশি ডিসিজি অন্যান্য মার্কেটের সাথে কাজ করে এশিয়ান ফ্রন্টিয়ার মার্কেটে অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষস্থানীয় প্রপার্টি অপারেটর হিসেবে তাদের অবস্থান আরো দৃঢ় করতে পারবে।”

অন্যদিকে ডিসিজি গ্রুপের সিইও, ম্যাথিউ কেয়ার, এ চুক্তি স্বাক্ষরকে ডিসিজি গ্রুপের প্রসারের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য একটি মাইলফলক হিসেবেই দেখছেন।

তিনি বলেন, “আমি ডিসিজি পরিবারে বিপ্রপার্টি টিমকে আন্তরিকভাবে স্বাগত জানাই, যারা প্রপার্টি লেনদেনের ক্ষেত্রে বেশ স্বনামধন্য মার্কেটপ্লেস হিসেবে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। বিপ্রপার্টির সিইও মার্ক নসওয়ার্দিকে আমি ডিসিজি বোর্ডে স্বাগত জানাই; আমি বিশ্বাস করি ডিসিজির অগ্রগতিকে আরও ত্বরান্বিত করতে তার অভিজ্ঞতার এ ধারা নিঃসন্দেহে আমাদেরকে আরও দক্ষতা অর্জনে সহায়তা করবে।”

চুক্তি অনুযায়ী, বিপ্রপার্টি-এর সিইও মার্ক নসওয়ার্দিও ডিসিজি এর বোর্ডের সাথে যুক্ত হতে যাচ্ছেন।

গতিশীল বাংলাদেশি বাজারের সাথে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে, ডিসিজি এ যাবতকালে তাদের একক সর্ববৃহৎ ফ্রন্টিয়ার মার্কেটে প্রবেশ করেছে, যা মার্কেটে তাদের প্রসার তিনগুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি করেছে। ফলে এই গ্রুপটি পাঁচটি দেশে প্রায় ২০০ মিলিয়ন গ্রাহককে সেবা দিতে সক্ষম হবে। এশিয়ান ফ্রন্টিয়ার মার্কেটে প্রপার্টি ক্ল্যাসিফাইডের নেতৃস্থানীয় অপারেটর হিসাবে সব ধরনের মার্কেটে এর অবস্থানকে আরও দৃঢ় করতে কাজ করে যাবে।

এ বিষয়ে মার্ক আরও জানান, “বাড়তি এই উৎস এবং অভিজ্ঞতাকে সাথে নিয়ে বিপ্রপার্টি এর ব্যবসায়িক লক্ষ্যকে আরও কয়েক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে, এমনকি আর্থিক ও নির্মাণ শিল্পের সাথে কাজ করা সহ বাংলাদেশের ভোক্তাদের জন্য প্রপার্টি বিষয়ক নিত্যনতুন সব সমাধানের বিষয়ে প্রপার্টি মার্কেটে অগ্রণী ভূমিকা পালন করার উদ্দেশ্যে কাজ করে যাবে।”

আজ থেকে সোনার ভরি ৯৬ হাজার ৪৬১ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

একলাফে ৭৬৯৮ টাকা বাড়ার পর দুই দফায় সোনার দাম কমল ২৩৩৩ টাকা। তাতে দেশের বাজারে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেট সোনার প্রতি ভরির দাম দাঁড়াবে ৯৬ হাজার ৪৬১ টাকা, যা এক দিন আগেও ছিল ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা।

বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) সহসভাপতি এমএ হান্নান আজাদ এ তথ্য জানিয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) থেকে সারা দেশে নতুন দর কার্যকর হবে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম বেড়েছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে।

নতুন মূল্য অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম ১ হাজার ১৬৭ টাকা কমিয়ে ৯৬ হাজার ৪৬১ টাকা করা হয়েছে। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১০৮ টাকা কমিয়ে ৯২ হাজার ৮৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৯১ টাকা কমিয়ে ৭৮ হাজার ৯০৭ টাকা করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম ভরিতে ৭৫৮ টাকা কমিয়ে ৬৫ হাজার ৭৮৫ টাকা করা হয়েছে।

এদিকে সোনার দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের রুপার দাম প্রতি ভ‌রি ১ হাজার ৭১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, ২১ ক্যারেটের রুপার দাম ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রুপার দাম ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ৫০ টাকায় অপরিবর্তিত আছে।

;

এক দিনের ব্যবধানে আবারও কমল সোনার দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এক দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে আবারও সোনার দাম কমানো হয়েছে। সব থেকে ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে এক হাজার ১৬৭ টাকা কমানো হয়। এখন থেকে প্রতি ভরি সবচেয়ে ভালো মানের (২২ ক্যারেট) সোনা ৯৬ হাজার ৪৬১ টাকায় বিক্রি হবে। নতুন দাম বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) থেকে কার্যকর হবে।

বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটি বুধবার (২২ মার্চ) বৈঠক করে নতুন করে সোনার দাম কমানোর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান আজাদ সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে দাম কমানোর এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা ২৩ মার্চ থেকে কার্যকর হবে।

নতুন মূল্য অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম ১ হাজার ১৬৭ টাকা কমিয়ে ৯৬ হাজার ৪৬১ টাকা করা হয়েছে। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১০৮ টাকা কমিয়ে ৯২ হাজার ৮৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৯১ টাকা কমিয়ে ৭৮ হাজার ৯০৭ টাকা করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম ভরিতে ৭৫৮ টাকা কমিয়ে ৬৫ হাজার ৭৮৫ টাকা করা হয়েছে।

এদিকে সোনার দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের রুপার দাম প্রতি ভ‌রি ১ হাজার ৭১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, ২১ ক্যারেটের রুপার দাম ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রুপার দাম ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ৫০ টাকায় অপরিবর্তিত আছে।

;

‘সর্বজনীন ব্যাংকিং এবঙ’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
‘সর্বজনীন ব্যাংকিং এবঙ ’বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠিত

‘সর্বজনীন ব্যাংকিং এবঙ ’বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠিত

  • Font increase
  • Font Decrease

ড. এম. কামাল উদ্দীন জসীম রচিত ‘সর্বজনীন ব্যাংকিং এবঙ’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২১ মার্চ) রাজধানীর একটি হোটেলে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক।

ইসলামী ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব আবু আলম মো. শহীদ খান, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সাবেক সিনিয়র সচিব মো. ইউনুসুর রহমান, ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক মো. জয়নাল আবেদীন, গ্লোবাল টেলিভিশনের প্রধান সম্পাদক ও সিইও সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা, বাংলাদেশ যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. নজরুল ইসলাম, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নিজাম চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. নকীব মো. নসরুল্লাহ ও বাংলাদেশ ফেডারেল ইউনিয়ন অব জার্নালিস্টের সভাপতি ওমর ফারুক।

স্বাগত বক্তব্য দেন মাহমুদা সেকান্দার ফাউন্ডেশনের সভাপতি লে. কর্নেল ইঞ্জি. মোহাম্মদ আলাউদ্দিন এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন প্রকাশক মমতাজ পিকু।

;

বিকাশ-এর ব্র্যান্ড এনডোর্সার হলেন মেহজাবীন ও নিশো



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিকাশ-এর ব্র্যান্ড এনডোর্সার হলেন মেহজাবীন ও নিশো

বিকাশ-এর ব্র্যান্ড এনডোর্সার হলেন মেহজাবীন ও নিশো

  • Font increase
  • Font Decrease

তরুণ প্রজন্মসহ সকলকে ডিজিটাল লেনদেনে সচেতন, উৎসাহিত এবং অভ্যস্ত করতে দেশের সবচেয়ে বড় মোবাইল আর্থিক সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান বিকাশ-এর ব্র্যান্ড এনডোর্সার হলেন দেশের জনপ্রিয় দুই তারকা অভিনয় শিল্পী মেহজাবীন চৌধুরী ও আফরান নিশো।

সম্প্রতি বিকাশ-এর প্রধান কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে ব্র্যান্ড এনডোর্সার হিসেবে চুক্তি স্বাক্ষর করেন জনপ্রিয় এই দুই তারকা। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিকাশ-এর চিফ মার্কেটিং অফিসার মীর নওবত আলী সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় এই দুই তারকা তাদের অসাধারণ অভিনয় প্রতিভা এবং ব্যক্তি-ইমেজের মাধ্যমে সব ধরণের দর্শকের বিশেষ করে তরুণদের কাছে আইকন হয়ে উঠেছেন। ব্র্যান্ড এনডোর্সার হিসেবে সাধারণ মানুষের কাছে বিকাশ-এর সেবাগুলো সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানো এবং প্রতিষ্ঠানটির মূল্যবোধের প্রসারে নানা ধরনের প্রচারণামূলক কার্যক্রমে অংশ নিবেন তাঁরা।

বিকাশ-এর সাথে যুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে মেহজাবীন বলেন, “প্রতিনিয়ত নতুন নতুন সেবার মাধ্যমে মানুষের ডিজিটাল লাইফস্টাইলের অংশ হয়ে উঠেছে বিকাশ। বিকাশের এইসব সেবাগুলো ব্যবহারে তরুণ প্রজন্মসহ সকলকে আরো উৎসাহিত করে ক্যাশলেস স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে ভূমিকা রাখতে পারাটা আমার জন্য সম্মানের।”

জনপ্রিয় তারকা নিশো বলেন, “বিকাশ-এর মতো এমন একটি অতি প্রয়োজনীয় সেবাকে আগামী দিনে আরো বেশি মানুষের কাছাকাছি পৌঁছে দিতে কাজ করতে পারাটা এক ধরণের আত্মতৃপ্তির। আমার বিশ্বাস, বিকাশ-এর সঙ্গে থেকে আরো বেশি ডিজিটাল লেনদেনে অভ্যস্ততা তৈরি করতে সবাইকে উৎসাহিত করতে পারবো।”

;