গ্রাহকের মৃত্যুতে কিস্তি মওকুফসহ আর্থিক সহায়তা দিয়েছে ওয়ালটন প্লাজা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি-১: ওয়ালটন প্লাজার ‘কিস্তি ক্রেতা ও পরিবার সুরক্ষা নীতি’র আওতায় মৃত মুকুল মিয়ার স্ত্রী রাবেয়া খাতুনের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক তুলে দেয়া হচ্ছে।

ছবি-১: ওয়ালটন প্লাজার ‘কিস্তি ক্রেতা ও পরিবার সুরক্ষা নীতি’র আওতায় মৃত মুকুল মিয়ার স্ত্রী রাবেয়া খাতুনের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক তুলে দেয়া হচ্ছে।

  • Font increase
  • Font Decrease

কিস্তিতে পণ্য কেনা গ্রাহকের মৃত্যুতে অবশিষ্ট কিস্তি মওকুফ করেছে ওয়ালটন প্লাজা। একই সঙ্গে দিয়েছে আর্থিক সহায়তা। প্রতিষ্ঠানটির ‘কিস্তি ক্রেতা ও পরিবার সুরক্ষা নীতি’র আওতায় এই সুবিধা পেয়েছেন কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার কৃষক মুকুল মিয়া এবং সদর উপজেলার সবজি বিক্রেতা সুলতান মিয়ার পরিবার। এই দুই গ্রাহকের মৃত্যুতে ৫০ হাজার টাকা করে মোট ১ লাখ টাকা আর্থিক সহায়তা দিয়েছে ওয়ালটন প্লাজা। ইতোমধ্যেই ওয়ালটন প্লাজা থেকে কিস্তিতে পণ্য কিনে একই ধরনের সুরক্ষা সহায়তা পেয়েছেন অসংখ্য ক্রেতা এবং তাদের পরিবার।

সোমবার (২৩ জানুয়ারি, ২০২৩) জেলার পুলেরঘাট বাজার ওয়ালটন প্লাজায় মৃত দুই ক্রেতার পরিবারের সদস্যদের হাতে ৫০ হাজার টাকার দুটি চেক তুলে দেন কিশোরগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য নূর মোহাম্মদ। প্রয়াত মুকুল মিয়ার পক্ষে চেক গ্রহণ করেন তার স্ত্রী রাবেয়া এবং সুলতান মিয়ার পক্ষে তার স্ত্রী সাজেদা খাতুন।

সে সময় উপস্থিত ছিলেন পাটুয়াভাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এমদাদুল হক জুটন, পাকুন্দিয়া থানার ওসি সুমন মিয়া, পুলেরঘাট বাজার বণিক সমিতির সভাপতি সাইফুল ইসলাম জাফরুল ভুঁইয়া, সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, ওয়ালটনের ডিভিশনাল ক্রেডিট ম্যানেজার সালেহ আহমেদ, কিশোরগঞ্জ জোনের রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার মেহেদী হাসান, রিজিওনাল ক্রেডিট ম্যানাজার আতিকুর রহমান, ওয়ালটন প্লাজা পুলেরঘাট শাখার ম্যানেজার রাসেল আহমেদ প্রমুখ।

জানা গেছে, গত ১৩ ডিসেম্বর লক্ষিয়া গ্রামের কৃষক মুকুল মিয়া পুলেরঘাট ওয়ালটন প্লাজা থেকে কিস্তিতে প্রিমোআরটেন মডেলের একটি স্মার্টফোন কেনেন। তিনি ২৪ ডিসেম্বর স্ট্রোকে মারা যান। আর গত বছরের ২৬ অক্টোবর দরবারপুর গ্রামের সবজি বিক্রেতা সুলতান মিয়া একই প্লাজা থেকে ওয়ালটনের প্রিমোএনফাইভ স্মার্টফোন কেনেন। ৩০ ডিসেম্বর তিনিও স্ট্রোকে মারা যান। পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারীর এমন আকস্মিক মৃত্যুতে অকূল সাগরে পড়ে এই দুই পরিবার। এর প্রেক্ষিতে প্রতিষ্ঠানের ‘কিস্তি ক্রেতা ও পরিবার সুরক্ষা নীতি’ অনুযায়ী মৃত গ্রাহকের পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছে ওয়ালটন প্লাজা। ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ পরিবারের সদস্যদের হাতে তুলে দিয়েছে ৫০ হাজার টাকা করে মোট এক লাখ টাকা। যেখান থেকে কিস্তির পাওনা টাকা সম্পূর্ণ মওকুফ হয়েছে।

উল্লেখ্য, সম্প্রতি ক্রেতাদের বাড়তি সুবিধা প্রদানের জন্য কিস্তি ক্রেতা ও পরিবার সুরক্ষা নীতি চালু করেছে শীর্ষ ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্যের ব্র্যান্ড ওয়ালটন। কিস্তি ক্রেতা ও পরিবার সুরক্ষা নীতির আওতায় যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা থেকে কিস্তিতে পণ্য ক্রয়কারীদের কিস্তি সুরক্ষা কার্ড দেওয়া হচ্ছে। এই নীতির আওতায় পণ্যমূল্যের ভিত্তিতে কিস্তি চলমান থাকা অবস্থায় ক্রেতার মৃত্যু হলে ৫০ হাজার থেকে ৩ লাখ এবং তার পরিবারের কোনো সদস্য মৃত্যুবরণ করলে ২৫ হাজার থেকে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত সহায়তা দিচ্ছে ওয়ালটন প্লাজা। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট পণ্যের অনাদায়ী কিস্তির টাকা সমন্বয়ের পর অবশিষ্ট টাকা ক্রেতা বা তার পরিবারকে দেওয়া হচ্ছে।
কিশোরগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য নূর মোহাম্মদ ওয়ালটনের কিস্তি ক্রেতা সুরক্ষা সহায়তা নীতির প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, এই সহায়তা কার্যক্রম ওয়ালটনের অনেকগুলো চমৎকার উদ্যেগের মধ্যে অন্যতম। ক্রেতার পরিবারের জন্য এমন সুবিধা কেবল ওয়ালটনই দিতে পারে। এরফলে ওয়ালটনের প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা আরো বাড়বে।

ওয়ালটন ক্রেতাদের দেয়া এই সুবিধার বিষয়ে জানতেন না মুকুল মিয়ার স্ত্রী রাবেয়া খাতুন। ৩ ছেলে ও ৫ মেয়েসহ ১০ সদস্যের পরিবারের বোঝা এখন তার ওপর। অসহায় অবস্থায় তাদের পাশে দাঁড়ানোয় ওয়ালটনকে ধন্যবাদ জানান তিনি।

এদিকে কিস্তির টাকা আর পরিশোধ করা লাগছে না জেনে স্বস্তির নিঃশ্বাস ছাড়েন সুলতান মিয়ার স্ত্রী সাজেদা খাতুন। পাশাপাশি আর্থিক সহায়তা পাওয়ায় ওয়ালটন কর্তৃপক্ষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি। এই সহায়তার টাকা সংসারের কাজে ব্যয় করবেন বলে জানান।

বিদেশ থেকে ইন্সট্যান্ট রেমিটেন্স সেবা এখন নগদ-এ



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিদেশ থেকে ইন্সট্যান্ট রেমিটেন্স সেবা এখন নগদ-এ

বিদেশ থেকে ইন্সট্যান্ট রেমিটেন্স সেবা এখন নগদ-এ

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের আর্থিক খাতে আরেকটি নতুন সাফল্যের পালক যুক্ত করল ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস। দেশের আর্থিক খাতকে মজবুত করতে এখন বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে কম খরচে নগদ-এর মাধ্যমে দেশে রেমিটেন্স আনা যাবে মুহূর্তেই। পাশাপাশি প্রতি হাজারে সরকারি বোনাস ২৫ টাকাসহ সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত বোনাস পাওয়ার সুযোগ দিচ্ছে নগদ।

নগদ লিমিটেড বাংলাদেশ ব্যাংক অনুমোদিত একটি রেমিটেন্স সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে তার কার্যক্রম শুরু করেছে। এর ফলে এখন থেকে দেশের প্রবাসী ভাই-বোনেরা বিদেশ থেকে কম খরচে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও দ্রুততার সাথে দেশে তাদের আত্মীয়স্বজনের কাছে টাকা পাঠাতে পারবেন।

বৈধভাবে রেমিটেন্স পাঠানোকে উৎসাহিত করতে নগদ একটি বোনাস ক্যাম্পেইন চালু করেছে। এই ক্যাম্পেইনের আওতায় একজন গ্রাহক ১০ হাজার বা তার বেশি টাকা পাঠালে প্রতি লেনদেনে ১০০ টাকা বোনাস পাবেন এবং ক্যাম্পেইন চলাকালীন গ্রাহক সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত বোনাস পেতে পারেন। আগামী ৩০ এপ্রিল ২০২৩ পর্যন্ত ক্যাম্পেইনটি চালু থাকবে।

নগদ রেমিটেন্স সেবার ফলে এখন আর প্রবাসীদের স্বজনদের রেমিটেন্স পাওয়ার জন্য কোনো ধরনের অপেক্ষা করতে হবে না এবং কোনো কর্মদিবসের ওপরও নির্ভর করতে হবে না। রেমিটেন্স সেবা ৩৬৫ দিন ২৪ ঘণ্টা গ্রাহকের জন্য খোলা থাকবে, ফলে চাইলেই পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে মুহূর্তেই রেমিটেন্স পাঠানো যাবে নগদ-এ। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নভুক্ত সকল দেশসহ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, ইতালি, কাতার, কুয়েত, ওমান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, সিঙ্গাপুর ও জাপান থেকে কম খরচে টাকা পাঠাতে পারবেন প্রবাসীরা। এসব দেশ থেকে পার্টনার এক্সচেঞ্জ হাউস, মানি ট্রান্সফার অপারেটর বা ব্যাংকের মাধ্যমে নগদ-এ রেমিটেন্স পাঠানো যাবে।

প্রাথমিকভাবে দেশের সোনালী ব্যাংক লিমিটেড পিএলসি, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড, এনসিসি ব্যাংক লিমিটেড, ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড এবং ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড-এর পার্টনার এক্সচেঞ্জ হাউসের মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে দেশে নগদ ওয়ালেটে টাকা পাঠানো যাবে। ক্রমাগত দেশের সকল ব্যাংকের মাধ্যমে পৃথিবীর সর্বত্র নগদ এ সেবা ছড়িয়ে দিতে কাজ করে যাবে।

নগদ-এর এমন সেবা চালুর বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, ‘আমরা শুরু থেকে চেষ্টা করেছি মানুষের জীবন সহজ করার জন্য। তারই অংশ হিসেবে আজ যুক্ত হলো রেমিটেন্স, এরফলে প্রবাসী ভাই-বোনেরা এখন কম খরচে তাৎক্ষণিকভাবে দেশে টাকা পাঠাতে পারবেন। বাজারে বিদ্যমান এমএফএস সেবাগুলোর মধ্যে নগদ কম খরচে দেশে রেমিটেন্স আনার নিশ্চয়তা দিচ্ছে।’ নগদ-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, ‘দেশের আর্থিকখাতে রেমিটেন্স একটি শক্তিশালী বিষয়, এর মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল থাকে।

আমরা খুবই গর্বিত যে, বৈধ পথে দেশে টাকা পাঠানোর এই প্রক্রিয়ায় আমরা সম্পৃক্ত হতে পারলাম, এক্ষেত্রে দেশও লাভবান হবে। আমরা এমন আরো অনেক সহজলভ্য সেবা নিয়ে প্রবাসী ভাই-বোনদের পাশে থাকতে বদ্ধপরিকর। এই যাত্রায় আমরা দেশের সকল প্রবাসী ভাই-বোনদের নগদ-এর পাশে পাব বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।’

;

সোনার ভরি ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রেকর্ড দাম বৃদ্ধির পর চার দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে সোনার দাম দুই দফা কমে আবার বাড়ানো হয়েছে। তাতে সোনার দাম ভরিতে ১ হাজার ১৬৬ টাকা বাড়ছে। এর ফলে ভালো মানের ২২ ক্যারেট সোনার ভরি ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকায় গিয়ে দাঁড়াবে।

বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) সহসভাপতি এমএ হান্নান আজাদ এ তথ্য জানিয়েছেন। আজ শুক্রবার (২৪ মার্চ) থেকে সারা দেশে নতুন দর কার্যকর হবে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম বেড়েছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে।

এর আগে বুধবার সব থেকে ভালো মানের সোনার দাম কমানো হয় ১ হাজার ১৬৭ টাকা। এতে প্রতি ভরি সবচেয়ে ভালো মানের (২২ ক্যারেট) সোনা ৯৬ হাজার ৪৬১ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

তার আগে মঙ্গলবার ঘোষণা দিয়ে বুধবার ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১৬৬ টাকা কমানো হয়। অর্থাৎ দুই দিনে ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ৩৩৩ টাকা কমানো হয়।

তারও আগে, ১৮ মার্চ এক লাফে সব থেকে ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ৭ হাজার ৬৯৮ টাকা বাড়ানো হয়। এতে ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম হয় ৯৮ হাজার ৭৯৪ টাকা। দেশের বাজারে এর আগে কখনো সোনার এতো বাড়েনি।

নতুন দাম অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম ১ হাজার ১৬৭ টাকা বাড়িয়ে ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা করা হয়েছে। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১০৮ টাকা বাড়িয়ে ৯৩ হাজার ১৯৫ টাকা করা হয়েছে। ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৯১ টাকা বাড়িয়ে ৭৯ হাজার ৮৯৮ টাকা করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম ভরিতে ৭৫৮ টাকা বাড়িয়ে ৬৬ হাজার ৫৪৩ টাকা করা হয়েছে।

সোনার দাম বাড়লেও অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার ১ হাজার ৭১৫ টাকা, ২১ ক্যারেটের রুপা ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রুপা ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপা ১ হাজার ৫০ টাকা ভরি বিক্রি হচ্ছে।

;

রমজানে শত -শত পণ্যে ছাড় দিচ্ছে ‘স্বপ্ন’



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
স্বপ্ন

স্বপ্ন

  • Font increase
  • Font Decrease

রমজান উপলক্ষে শত-শত পণ্যে ছাড় দিচ্ছে সুপারমার্কেট রিটেইল ব্র্যান্ড চেইনশপ ‘স্বপ্ন’ । প্রতি সপ্তাহের শুক্র এবং শনিবার ক্রেতারা ‘স্বপ্ন’ থেকে সবসময় বিভিন্ন পণ্যে ছাড় পেয়ে থাকেন। আর এবার মাহে রমজান উপলক্ষে সবচেয়ে বেশি পণ্যের উপর ছাড় ঘোষণা করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

স্বপ্নের হেড অব মার্কেটিং মাহাদী ফয়সাল বলেন, রমজানের শুরুতে টানা অফার থাকছে আমাদের। বিশেষ করে রমজানের শুরুতেই প্রয়োজনীয় পণ্যগুলোতে বিশাল ছাড় থাকছে। এছাড়া পুরো রমজানজুড়ে শত-শত পণ্যে ছাড় দিচ্ছে ‘স্বপ্ন’ ।

বিশেষ করে রমজানের শুরুতেই, পুষ্টি সয়াবিন তেল ৫ লিটার ৮৭০ টাকা, ছোলা প্রতি কেজি ৮৫ টাকা, এসিআই লবণ ১ কেজি ৮ টাকা ছাড়, খোলা চিনি প্রতি কেজি ১১২ টাকা, মসুর ডাল প্রতি কেজি ৯৯ টাকা, ট্যাং ২ কেজি ১৫০ টাকা ছাড়, ম্যাগি নুডলস ৭৪৪ গ্রাম ৩০ টাকা ছাড়, ডানো মিল্ক পাউডার ১ কেজি ৫১ টাকা ছাড়, হেড এন্ড শোল্ডার’স শ্যাম্পু ৬৫০ মিলি ৩০০ টাকা ছাড়, ইস্পাহানি চা পাতা ৪০০ গ্রাম ৩০ টাকা ছাড় থাকছে।

এছাড়াও সুলতান ও স্বপ্ন ব্ল্যাকটিতে ৬০ টাকা পর্যন্ত ছাড়, আড়ং ও প্রাণ ঘি ৪০০ গ্রাম ৬০ টাকা পর্যন্ত ছাড়, ডাবর মধু ৫০০ গ্রাম ৭০ টাকা ছাড়সহ নানা পণ্যে চলতি সপ্তাহের ২৪ থেকে ২৬ মার্চ অবধি থাকছে বিশাল ছাড়।

;

দুই দফা কমে আবার বাড়ল সোনার দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের সোনার বাজারে অস্থিরতা চলছে। রেকর্ড দাম বৃদ্ধির পর চার দিনের ব্যবধানে সোনার দাম দুই দফা কমে আবার বাড়ানো হয়েছে। সব থেকে ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ১ হাজার ১৬৭ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা।

শুক্রবার (২৪ মার্চ) থেকে সোনার এ নতুন দাম কার্যকর করা হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।

বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) বাজুসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এর আগে বুধবার সব থেকে ভালো মানের সোনার দাম কমানো হয় ১ হাজার ১৬৭ টাকা। এতে প্রতি ভরি সবচেয়ে ভালো মানের (২২ ক্যারেট) সোনা ৯৬ হাজার ৪৬১ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

তার আগে মঙ্গলবার ঘোষণা দিয়ে বুধবার ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১৬৬ টাকা কমানো হয়। অর্থাৎ দুই দিনে ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ৩৩৩ টাকা কমানো হয়। 

তারও আগে, ১৮ মার্চ এক লাফে সব থেকে ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ৭ হাজার ৬৯৮ টাকা বাড়ানো হয়। এতে ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম হয় ৯৮ হাজার ৭৯৪ টাকা। দেশের বাজারে এর আগে কখনো সোনার এতো বাড়েনি।

নতুন দাম অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম ১ হাজার ১৬৭ টাকা বাড়িয়ে ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা করা হয়েছে। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১০৮ টাকা বাড়িয়ে ৯৩ হাজার ১৯৫ টাকা করা হয়েছে। ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৯১ টাকা বাড়িয়ে ৭৯ হাজার ৮৯৮ টাকা করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম ভরিতে ৭৫৮ টাকা বাড়িয়ে ৬৬ হাজার ৫৪৩ টাকা করা হয়েছে।

সোনার দাম বাড়লেও অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার ১ হাজার ৭১৫ টাকা, ২১ ক্যারেটের রুপা ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রুপা ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপা ১ হাজার ৫০ টাকা ভরি বিক্রি হচ্ছে।

;