বার্জারের আয়োজনে দশম বার্জার অ্যাওয়ার্ড ফর এক্সিলেন্স ইন আর্কিটেকচার



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বার্জারের আয়োজনে দশম বার্জার অ্যাওয়ার্ড ফর এক্সিলেন্স ইন আর্কিটেকচার

বার্জারের আয়োজনে দশম বার্জার অ্যাওয়ার্ড ফর এক্সিলেন্স ইন আর্কিটেকচার

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ রাজধানীর গুলশান ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশের (আইএবি) সহযোগিতায় বার্জার অ্যাওয়ার্ড ফর এক্সিলেন্স ইন আর্কিটেকচার (বিএইএ) উন্মোচন করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় পেইন্ট সল্যুশন ব্র্যান্ড বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড (বিপিবিএল)। 

সংবাদ সম্মেলনে এ অ্যাওয়ার্ডের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে গণমাধ্যমকর্মীদের জানান স্থপতি কাজী এম আরিফ। পাশাপাশি, তিনি ট্রফিও উন্মোচন করে যা প্রথমবারের মতো নকশা করেছেন প্রখ্যাত শিল্পী মো. হামিদ্দুজ্জামান। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আইএবি’র সভাপতি স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন, বার্জারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী, প্রতিষ্ঠানটির সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং এর সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার মো. মহসিন হাবিব চৌধুরী, পিপিইজেড’র প্রধান সাব্বির আহমাদ, চ্যানেল এনগেজমেন্টের প্রধান এ এম এম ফজলুর রশিদ এবং প্রতিষ্ঠানটির প্রোলিঙ্কস’র প্রধান মোহাম্মাদ তরিকুল ইসলাম।  

বিএইএ-কে অ্যাওয়ার্ডকে দেশের স্থাপত্যের ক্ষেত্রে অন্যতম সম্মানজনক ও স্বীকৃত অ্যাওয়ার্ড হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশের (আইএবি) সহযোগিতায় বার্জার ২০০৩ সালে এ অ্যাওয়ার্ড প্রবর্তন করে।

স্থাপত্যে সেরা কাজগুলোকে স্বীকৃতি প্রদানে বার্জার ‘বার্জার ইয়াং আর্কিটেক্টস’ অ্যাওয়ার্ড চালু করে, যা পরে ২০০৭ সালে ‘বার্জার অ্যাওয়ার্ড ফর এক্সিলেন্স ইন আর্কিটেকিচার (বিএইএ)’ নামকরণ করা হয়। এ বছর বিএইএ অ্যাওয়ার্ডের দশম পর্ব সংস্করণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে, অর্থাৎ এ অ্যাওয়ার্ড ২০ বছর ধরে প্রদান করা হচ্ছে, যা স্থাপত্য ক্ষেত্রে একটি ঐতিহাসিক ও উল্লেখযোগ্য অর্জন। 

বার্জার অ্যাওয়ার্ড ফর এক্সিলেন্স ইন আর্কিটেকচার ‘বার্জার আর্কিটেক্টস’ অ্যাওয়ার্ড ও ‘বার্জার ইয়াং আর্কিটেক্টস’ অ্যাওয়ার্ড – এ দু’টি বিভাগে পুরস্কৃত করার উদ্যোগ হিসেবে শুরু করা হয়, যার মধ্যে আবাসিক ও অনাবাসিক ক্যাটাগরি রয়েছে। এ অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান পরিচালনায় গত ডিসেম্বরে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশের সাথে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করে। এ এমওইউ -এর অধীনে উভয় প্রতিষ্ঠান দেশের স্থপতিদের সেরা কাজের জন্য তাদের স্বীকৃতি প্রদানে কাজ করবে।

এ আয়োজনকে আরও কার্যকরী ও সফল করে তুলতে, আইএবি ও বার্জার, বার্জার অ্যাওয়ার্ড ফর এক্সেলেন্স ইন আর্কিটেকচার -এর দশম সংস্করণে উন্মুক্ত বিভাগে সবার কাছ থেকে প্রকল্প জমা দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে।

ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশের সভাপতি স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন বলেন, “উৎকর্ষের দিকে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে এ ধরনের অ্যাওয়ার্ড স্থপতিদের অনুপ্রাণিত করে। ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশ স্থাপত্য ক্ষেত্রে মেধাবীদের কাজের স্বীকৃতি প্রদানে বার্জার প্রবর্তিত এমন অসাধারণ আয়োজনের অংশ হতে পেরে আনন্দিত।” 

বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী বলেন, “সেরা কাজগুলো তৈরিতে আমাদের স্থপতিরা নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন, কিন্তু অনেক সময়ই তাদের সৃষ্টিশীল কাজগুলো স্বীকৃতি পায় না। যোগ্য স্থপতিদের মেধা ও পরিশ্রমকে স্বীকৃতিদানে বার্জার অ্যাওয়ার্ড ফর এক্সিলেন্স ইন আর্কিটেকচার (বিএইএ) প্রবর্তন করা হয়েছে।”    

বার্জারের সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং -এর সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার মো. মোহসিন হাবিব চৌধুরী বলেন, “২০০৩ সাল থেকে বার্জার স্থাপত্য ক্ষেত্রে সেরা কাজগুলোকে স্বীকৃতি দিয়ে আসছে। এ স্বীকৃতিদানের ২০ বছর হয়েছে। এ সময়ে আমরা বিভিন্ন বিভাগে মেধাবী স্থপতিদের স্বীকৃতি প্রদান করেছি। ভবিষ্যতেও স্থপতিদের অনুপ্রেরণা প্রদানের ক্ষেত্রে আমাদের এ উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে।”    

   

ইসলামী ব্যাংকের সাইবার সিকিউরিটি প্রটেকশন বিষয়ক কর্মশালা সম্পন্ন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির উদ্যোগে ঢাকা নর্থ, চট্টগ্রাম সাউথ, ময়মনসিংহ ও নোয়াখালী জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং কর্মকর্তাদের জন্য ‘সাইবার সিকিউরিটি প্রটেকশন’ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে এ প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মোঃ আলতাফ হুসাইন কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। এতে মূল বিষয়ের উপর বক্তব্য উপস্থাপন করেন সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এ এস এম রেজাউল করিম ও ফার্স্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ হেলাল উদ্দিন।

ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ মাকসুদুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এ কে এম মাহবুব মোরশেদ। দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় জোনসমূহের অধীন বিভিন্ন শাখা ও এজেন্ট আউটলেটের ৭৯০ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।

;

আমানত ও ঋণের সুদের ব্যবধান তুলে দেওয়ার নির্দেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্যাংকের আমানত ও ঋণের সুদহারের ব্যবধান তুলে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতদিন আমানত ও ঋণের সুদহারের ব্যবধান ৪ শতাংশ ছিল।

বুধবার (২৯ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করেছে। নির্দেশনাটি দেশের সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়, ঋণের সুদহার বাজারভিত্তিক করার লক্ষ্যে স্মার্ট (Six Months Moving Average Rate of Treasury Bill) এর সাথে নির্ধারিত মার্জিন যোগ করে সুদহার নির্ধারণ পদ্ধতি কার্যকর করা হয়েছে। সুদহার নির্ধারণের নতুন ব্যবস্থা বাস্তবায়নের মাধ্যমে ঋণের বাজারভিত্তিক সুদহার নির্ধারিত হওয়ায় সুদহারের অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধি রোধ করা সম্ভব হয়েছে। ফলে তারল্য পরিস্থিতির বিবেচনায় ঋণের সুদহারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আমানতের সুদহার যৌক্তিক পর্যায়ে রাখা সম্ভব হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে আমানত ও ঋণের সুদহারের সীমা নির্ধারণ করার প্রয়োজন নেই।

এর আগে, ২০১৮ সালের এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছিল, ব্যাংকগুলো বিভিন্ন প্রকার ঋণের সুদহার ক্রমাগতভাবে বৃদ্ধি করছে। ঋণের সুদহার অযৌক্তিক মাত্রায় বৃদ্ধি করা হচ্ছে যা উদ্বেগজনক। এ প্রেক্ষিতে, উৎপাদনশীল খাতসহ বিভিন্ন খাতে ঋণের সুদহার যৌক্তিক পর্যায়ে নির্ধারণের লক্ষ্যে ক্রেডিট কার্ড ও ভোক্তাঋণ ছাড়া অন্যান্য খাতে ঋণ এবং আমানতের সুদহারের ব্যবধান ৪ শতাংশের মধ্যে সীমিত রাখার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

তার আগে ২০১৫ সালের ২৮ ডিসেম্বর জারি করা প্রজ্ঞাপনে কার্ড ও ভোক্তাঋণ ছাড়া অন্যান্য খাতে ঋণ এবং আমানতের গড়ভারিত সুদহারের ব্যবধান (স্প্রেড) ৫ শতাংশের মধ্যে সীমিত রাখার নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছিল। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নতুন নির্দেশনার ফলে ঋণ এবং আমানতের গড়ভারিত সুদহারের ব্যবধানের সীমা আর থাকছে না।

;

ওয়ান-ক্লিক পেমেন্টে নিরবচ্ছিন্ন সংযোগের নিশ্চয়তা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ওয়ান-ক্লিক পেমেন্টে নিরবচ্ছিন্ন সংযোগের নিশ্চয়তা

ওয়ান-ক্লিক পেমেন্টে নিরবচ্ছিন্ন সংযোগের নিশ্চয়তা

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্রাহকদের জন্য বিভিন্ন ধরনের উদ্ভাবনী ডিজিটাল সেবা আনতে বিকাশ-এর সঙ্গে পার্টনারশিপ করল দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বাংলালিংক।

সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে, মাইবিএল সুপার অ্যাপে ওয়ান-ক্লিক পেমেন্টের সুবিধা নিয়ে এলো প্রতিষ্ঠানটি। এক্ষেত্রে বিকাশ-কে নিজেদের পছন্দের পেমেন্ট মেথড হিসেবে যুক্ত করেছে বাংলালিংক। এখন থেকে গ্রাহকরা তাদের মাইবিএল অ্যাপ থেকে মাত্র একটি ক্লিকেই বিকাশ-এর মাধ্যমে দ্রুত ও স্বাচ্ছন্দ্যে পেমেন্ট করতে পারবেন যা তাদের নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ নিশ্চিত করবে।

সম্প্রতি বাংলালিংকের সদরদফতরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে নতুন এই সেবার উদ্বোধন করেন বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী এরিক অস এবং বিকাশ-এর প্রধান নির্বাহী কামাল কাদীর। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলালিংক-এর চিফ কমার্শিয়াল অফিসার উপাঙ্গ দত্ত, বিকাশ-এর চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ এবং দুই প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাগণ।

ওয়ান-ক্লিক পেমেন্টের এই সুযোগ গ্রাহকদের ডিজিটাল লাইফস্টাইলকে করে তুলবে আরো স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক, নিরাপদ ও ঝামেলাহীন। গ্রাহক বিকাশ-কে একবার পছন্দের পেমেন্ট অপশন হিসেবে যুক্ত করে নিলে ওটিপি বা পিন ছাড়াই ওয়ান-ক্লিকে ডিজিটাল কনসেন্ট (সম্মতি) দিয়ে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পেমেন্ট সম্পন্ন করতে পারবেন।

গ্রাহকদের নতুন ও উদ্ভাবনী ডিজিটাল সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে ২০১২ সাল থেকে বাংলালিংক ও বিকাশ একসাথে কাজ করে যাচ্ছে। এই যৌথ যাত্রার সবচেয়ে জনপ্রিয় সেবাগুলোর একটি - বিকাশ অ্যাপে “আমার অফার” অপশন। এই সেবার মাধ্যমে বাংলালিংক গ্রাহকরা নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী অফার বেছে নিতে পারেন। আরও একটি বহুল ব্যবহৃত সেবা – বিকাশ অ্যাপের ‘অটো রিচার্জ’। এর মাধ্যমে গ্রাহকের মোবাইল ব্যাল্যান্স বা ক্রেডিট কমে গেলে বিকাশ ওয়ালেট থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মোবাইল রিচার্জ হয়ে যাবে।

বাংলালিংক-এর প্রধান নির্বাহী এরিক অস বলেন, অগ্রসর চিন্তা ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে গ্রাহকদের জীবনমান উন্নয়নে বাংলালিংক প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তাদের জীবনযাত্রা আরও সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক করার লক্ষ্যেই মাইবিএল সুপার অ্যাপে ওয়ান-ক্লিক পেমেন্টের সুবিধা নিয়ে এসেছি আমরা। সহজ এই পেমেন্ট ব্যবস্থা আমাদের বিকাশ ব্যবহারকারী গ্রাহকদের জীবন যেমন আরও স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক করবে তেমনি তাদের ডিজিটাল অভিজ্ঞতাও আরও উন্নত হবে।

বিকাশ-এর প্রধান নির্বাহী কামাল কাদীর বলেন, ক্রমশ পরিবর্তনশীল ডিজিটাল প্রযুক্তির এই যুগে গ্রাহকদের আরও সহজ, সুবিধাজনক এবং সময়-সাশ্রয়ী সেবার প্রয়োজন। তাই দুটি প্রতিষ্ঠানেরই কোটি গ্রাহকের জীবন আরও সহজ করতে ওয়ান-ক্লিক পেমেন্ট সুবিধা চালু করা হলো। এই পার্টনারশিপ আগামীতে আরও গ্রাহক-কেন্দ্রিক সেবার সুযোগ তৈরি করবে যা তাদের ডিজিটাল লাইফস্টাইলে আরও স্বাচ্ছন্দ্য, স্বাধীনতা নিয়ে আসবে।

বাংলালিংক ও বিকাশ-এর এই পার্টনারশিপ শুধু পুরনো সম্পর্কই মজবুত করবে না, বরং এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে -যেখানে উভয় প্রতিষ্ঠান আরও নতুন ডিজিটাল উদ্ভাবন, আধুনিক সল্যুশনস দেয়ার মাধ্যমে গ্রাহকদের সংযুক্ত রেখে উন্নত ডিজিটাল অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করবে। পাশাপাশি, বাংলাদেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেম-কে আরও সুদৃঢ় করতে ভূমিকা রেখে যাবে।

;

তিন মাসে মেঘনা পেট্রোলিয়ামের মুনাফা ৯১ কোটি টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) অনীরিক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটি ৯১ কোটি টাকার বেশি মুনাফা করেছে।

বুধবার (২৯ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, প্রথম প্রান্তিকে মেঘনা পেট্রোলিয়ামের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮ টাকা ৪২ পয়সা ৷ অর্থাৎ তিন মাসে জ্বালানি খাতের কোম্পানিটির মোট মুনাফা হয়েছে ৯১ কোটি ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৬২৯ টাকা। ২০২২ সালের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৮ টাকা ৭০ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের প্রথম প্রান্তিকের তুলনায় শেয়ার প্রতি আয় ২৮ পয়সা করে কমেছে।

মুনাফায় ভাটা পড়ার কারণ হিসেবে মেঘনা পেট্রোলিয়াম বলছে, গত তিন মাসে কোম্পানির বিক্রি কমেছে। বেড়েছে পরিচালন ব্যয়। ফলে কোম্পানিটির আয় কিছুটা কমেছে।

এদিকে মেঘনা পেট্রোলিয়ামের শেয়ার প্রতি নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ঋনাত্মক (নেগেটিভ) হয়েছে। প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির এনওসিএফপিএস দাঁড়িয়েছে ঋণাত্মক ৬৮ দশমিক ৯১ টাকা। এর কারণ হিসেবে জ্বালানি খাতের কোম্পানিটি বলছে, কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধি ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্থ পরিশোধের পরিমাণ বাড়ায় এনওসিএফপিএস ঋণাত্মক হয়েছে।

ইপিএস কমলেও মেঘনা পেট্রোলিয়ামের সম্পদের মূল্য বেড়েছে। ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ শেষে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২০৮ টাকা ৪৩ পয়সায়। এ হিসেবে কোম্পানিটির সম্পদের বর্তমান মূল্য দুই হাজার ২৫৫ কোটি ৫৪ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। গত ৩০ জুন মেঘনা পেট্রোলিয়ামের এনএভিপিএস ছিল ২০০ টাকা ১ পয়সা।

;