কিছুদিন আগেও নরসিংদীর বিভিন্ন সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্ঠান ও বাড়ির দেয়ালগুলো বিভিন্ন পোষ্টার আর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনের লেখা দিয়ে ভরা ছিল, অতিরিক্ত নোংরা হওয়ায় কারোর নজর যেত না, কিন্তু সেই দেয়ালগুলোই মানুষ এখন দাঁড়িয়ে থেকে দেখছেন। ছাত্র জনতার অবদান, নানা শিক্ষামূলক বাক্যে আর দুর্নীতির বিরুদ্ধে ও অপরূপ প্রকৃতির প্রতিচ্ছবি রং তুলিতে ফুটিয়ে তুলছে শিক্ষার্থীরা।
রোববার (১১ আগষ্ট) দুপুরে সরেজমিনে নরসিংদী সরকারী কলেজ এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, কিছু শিক্ষার্থীদের হাতে রং তুলি। আপন মনে একে চলেছে একের পর
এক দৃশ্য। আবার কেউ আঁকছে ছাত্র আন্দোলনের প্রতিবাদী নানা দৃশ্যও।
নরসিংদীর ন্যাশনাল কলেজের তাসমিয়া রহমান মিম নামের এক শিক্ষার্থী জানান, আমি নরসিংদী সরকারী কলেজের দেয়ালে একটি প্রতিবাদী ছবি এঁকেছি। যাতে
পরবর্তী প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা দেখে দেশ প্রেমে উজ্জীবিত হয়। তারা নিজেদের টিফিনের ও হাত খরচের টাকা থেকে রং আর তুলি সহ অন্যান্য উপকরণ কিনে নিচ্ছে। এখন যে জেনারেশনটা তৈরি হচ্ছে সেটায় যেন তারা সচেতনভাবে থাকতে পারে।
জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জাবের জানান, আমাদের নরসিংদীতে ছাত্র আন্দোলনের প্রথম শহীদ তাওহিদ। আমরা তাকে স্মরনে রাখার জন্য তার
ছবিও একেছি। এছাড়া জুলাই ৩১এর সাথে আগস্টের ৫ যোগ করে ৩৬ জুলাই মানে ৩৬ দিনে একজন স্বৈরশাসককে বিতারিত করায় এই দিনটি স্মরনে রাখার জন্য আলপনা আকা হয়েছে। এছাড়া দুর্ণীতি মুক্ত, ঘুষ মুক্ত অফিস আদালত করার বিষয়েও দেয়াল লিখন চলছে।
এছাড়া গ্রীন ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী ইসরাত জাহান মিতা ও তার বন্ধু ফাহিম, সানজিদা ফারিয়া হোসেন দিপ্তী এবং সারফারাজ হিমেল মিলে মিলে একটি গ্রুপ করে বিগত ৬ আগষ্ট থেকে এই রং তুলির কাজ করে যাচ্ছে। তারা নরসিংদীর সমস্ত জেলায় এই কার্যক্রম পরিচালনা করতে চাচ্ছে। তারা মনে করে সরকারি প্রতিষ্ঠানে ঘুষ নেয়া হয় এজন্য নতুনভাবে দেশটাকে গড়ার জন্য ঘুষের বিরুদ্ধে লিখছে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) প্রধান সমাজ কল্যাণ ও বস্তি উন্নয়ন কর্মকর্তা আকন্দ মোহম্মাদকে তার পদ থেকে অবমুক্ত করেছে।
মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে ডিএসসিসির সচিব মোহাম্মদ বশিরুল হক ভূঁইঞা একটি দপ্তর আদেশ জারি করে এই কর্মকর্তাকে অবমুক্ত করেছেন।
জানা গেছে দপ্তর আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান সমাজকল্যাণ ও বস্তি উন্নয়ন কর্মকর্তা পদে প্রেষণে কর্মরত আকন্দ মোহাম্মদ ফয়সাল উদ্দীনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন থেকে অবমুক্ত করা হলো।
ইতোমধ্যে এই দপ্তর আদেশ ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সকল বিভাগ, দপ্তরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ফেনীর মহিপালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গুলিতে নিহত জাকির হোসেন শাকিল এবং মো. সবুজের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) সোনাগাজী ও লক্ষ্মীপুর থেকে আদালতের নির্দেশে ময়নাতদন্তের জন্য দাফনের ৩৬ দিন পর তাদের মরদেহ উত্তোলন করা হয়।
আদালতের নির্দেশে লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরগাজী এলাকা থেকে মহিপালে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত অটোরিকশা চালক মো. সবুজের মরদেহ উত্তোলন করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। এ সময় রামগতি উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এসএম আবদুল্লাহ-বিন-শফিক এবং মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ফেনী মডেল থানা পুলিশের উপ পরিদর্শক (এসআই) কমল কুমার সাহা উপস্থিত ছিলেন। রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) আদালত ময়নাতদন্তের জন্য সবুজের মরদেহ উত্তোলনের আদেশে দেন।
এ ঘটনায় গত ১২ আগস্ট নিহত অটোরিকশা চালক মো. সবুজের ভাই মো. ইউসুফ বাদী হয়ে ৬৫ জনের নাম উল্লেখ ও আরও ৪০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে ফেনী মডেল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। নিহত সবুজ লক্ষ্মীপুর জেলার রামগতি উপজেলার দক্ষিণ টুমচর গ্রামের আবদুল মালেকের ছেলে। কর্মসূত্রে তিনি ফেনীর বিজয় সিং এলাকায় পরিবারের সঙ্গে বসবাস করতেন।
এদিন বিকেল ৫টার দিকে সোনাগাজী উপজেলার মান্দারী গ্রাম থেকে শাকিলের মরদেহ উত্তোলন করা হয়েছে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ফেনী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। এ সময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সোনাগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কামরুল হাসান এবং মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ফেনী মডেল থানা পুলিশের উপ পরিদর্শক (এসআই) এম ইরফান উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত ১৩ আগস্ট মহিপালে নিহত শিক্ষার্থী জাকির হোসেন শাকিলের মা কোহিনূর আক্তার বাদী হয়ে ৭১ জনের নাম উল্লেখ ও আরও ১৫০-২০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে ফেনী মডেল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। নিহত শাকিল সোনাগাজী উপজেলার কুঠিরহাট মান্দারী গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের ছেলে।
এ ব্যাপারে ফেনী মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ রুহুল আমিন বলেন, মামলার তদন্তের স্বার্থে ময়নাতদন্তের জন্য তাদের মরদেহ উত্তোলন করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে ফের দাফন করা হবে।
উল্লেখ্য, গত ৪ আগস্ট অসহযোগ আন্দোলনের সমর্থনে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ফেনীর মহিপাল এলাকায় আন্দোলন চলাকালে ছাত্র জনতার উপর নির্বিচারে গুলি চালায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এতে এখন পর্যন্ত ৯ জন নিহতের তথ্য পাওয়া গেছে। সেদিন সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হওয়া ছাড়াও ইটপাটকেলের আঘাতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী, পথচারী ও সাংবাদিকসহ আহত হয় দেড় শতাধিক।
চুয়াডাঙ্গা জেলা রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আব্দুল মোতালেবকে ঘুষসহ হাতেনাতে ধরে উত্তম-মধ্যম দিয়েছেন সাধারণ জনগণ।
মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেস্বর) এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। জেলা রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আব্দুল মোতালেবের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মসহ ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আব্দুল মোতালেব একটি মামলা ও ভুক্তভোগীরা দুটি পৃথক মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
সূত্র জানায় চুয়াডাঙ্গা জেলা রেজিস্ট্রার হিসেবে মোহাম্মদ আব্দুল মোতালেব ২০২৩ সালের ১৩ জুন দায়িত্ব নেন। দায়িত্ব নেয়ার শুরু থেকেই তার বিরুদ্ধে ওঠে নানা অভিযোগ। জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভাতেও জেলা রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আব্দুল মোতালেবের ঘুষ বাণিজ্যের বিষয়টি একাধিকবার উঠে এসছে। সরকার পতনের পরও একজন আইনজীবী ও একজন রাজনৈতিক নেতা সরাসরি জেলা আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক সভাতেও জেলা রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আব্দুল মোতালেবের বিরুদ্ধে ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ তোলেন।
অভিযোগ উঠেছে, নিজ মাধ্যমে তো বটেই, প্রত্যেক সাব-রেজিস্ট্রারদের কাছ থেকেও তিনি মাসিক ১০ লাখ টাকা করে নিতেন। জেলা রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আব্দুল মোতালেবের অনিয়ম ও দুর্নীতি নিয়ে বিভিন্ন মহলে বারবার আলোচনা-অভিযোগ উঠলেও প্রভাব খাটিয়ে তার বিরুদ্ধে কোনো তদন্ত বা ব্যবস্থা নিতে দেননি। তার প্রভাবে অতিষ্ঠ ছিলেন দলিল লেখক থেকে মহুরিরাও।
জানা যায়, মঙ্গলবার এই কর্মকর্তার শেষ কর্মদিবস ছিল চুয়াডাঙ্গায়। অফিসে বিদায় সংবর্ধনারও আয়োজন করা হয়েছিল। তবে তার বিদায়ের খবর পেয়ে সাধারণ জনগণ জেলা রেজিস্ট্রি অফিসে যায় বলে জানা যায়। সেখানে তারা বিদায়ের দিনেও জেলা রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আব্দুল মোতালেবকে ঘুষের টাকা গুণে নিতে দেখেন। উত্তেজিত সাধারণ জনগণ এসময় সামান্য উত্তম-মধ্যম দেন ওই কর্মকর্তাকে। এরপর ঘুষের টাকা সাধারণ জনগণ পুলিশের হাতে তুলে দেন বলে জানা যায়।
এ ঘটনায় জেলা রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আব্দুল মোতালেব বলেন, ‘হঠাৎ করেই অনেক লোকজন এসে মারধর ও বাজে আচরণ করেছে। তাদেরকে আমি চিনি না। আমার অফিসের লোকজন দুইজনকে চিনতে পেরেছে। আইনি বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।’
তিনি বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনা আমি নিজেও বুঝতেছি না। দামুড়হুদা অফিসের একটি দলিল লেখক লাইসেন্স, এটা প্রতি বছর নবায়ন করতে হয়। একজন লাইসেন্সধারী ঠিকমতো অফিসে আসেন না। তারটা গতবারে রিকুয়েস্ট-টিকুয়েস্ট করে নবায়ন করে নিয়েছে। তবে এবারে আর আমি করিনি, তার জন্য এমন ঘটনা হতে পারে।’
দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কুতুব বলেন, ‘জেলা রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আব্দুল মোতালেব একজন ঘুষখোর দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা। আমার দলিল লেখকের নবায়ন বাবদ আড়াই লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেছেন। আমি দিতে অস্বীকার করায় তিনি নানাভাবে আমার ওপর প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করেছেন। হুমকি-ধমকি দিয়েছেন। প্রকৃতপক্ষে এই কর্মকর্তার নামে অসংখ্য অভিযোগ। শত শত ভুক্তভোগী এই কর্মকর্তার দুর্নীতির জন্য বিপদগ্রস্থ। আমি মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছি। মামলা করার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।’ এসময় এক প্রশ্নের উত্তরে কুতুব বলেন, ‘সাধারণ জনগণ শুনেছি সেখানে গিয়েছিল। ভুক্তভোগী তো কম নয়। কে গেছে, সেটা আমি জানি না।’
অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, টেকসই উন্নয়নে ও পরিবেশ সুরক্ষায় ব্যবসায়ী, শিল্পমালিকসহ ব্রান্ডগুলোকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।
মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) রাতে রাজধানীর একটি হোটেলে "সাসটেইনবিলিটি সামিট ২০২৪" ইনটেলিয়ার ও দ্যা ডেইলিস্টারের সহযোগিতায় আয়োজিত আকিজবসির গ্রুপ বাংলাদেশ ইনোভেশন কনক্লেভের উদ্যোগে দ্বিতীয় এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, পরিবেশ ও অর্থনৈতিক টেকসই পরস্পর ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্ক যুক্ত। এসডিজি লক্ষ্য পূরণে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা কোম্পানিগুলোকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে পুরস্কৃত করায় অন্যরাও উৎসাহিত হবে।
আয়োজনের জন্য বিবিএফকে ধন্যবাদ জানিয়ে সরকার এবং বেসরকারি শিল্প মালিক ও ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দকে একত্রে দেশের পরিবেশ বাসযোগ্য করতে কাজ করে যাওয়ার আহবান জানান।
এসময় পরিবেশ উপদেষ্টা আরও বলেন, আমরা যদি আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি নির্মল পরিবেশ রেখে যেতে না পারি, তাহলে সকল উন্নয়ন টেকসই হবে না। তিনি কর্পোরেট দায়িত্ব ও টেকসই উদ্যোগের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণে কাজ করার জন্য ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের প্রতি আহবান জানান।
আয়োজনে তিনটি প্যানেলে আলোচনা করেন বক্তারা সেখানে বক্তব্য রাখেন আকিজবসির গ্রুপের চেয়ারম্যান বসিরউদ্দিন আহমদ, ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও এশিয়া মার্কেটিং ফেডারেশন এর সভাপতি ড.সৈয়দ ফেরহাত আনোয়ার, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির অর্থনীতি বিভাগের ডিন অধ্যাপক ড. এ.কে. এনামুল হক, ইন্টারন্যাশনাল ফাইনান্স করপোরেশনের ইএসজি অফিসার লোপা রহমান, এসি আই লজিস্টিকস লিমিটেড (সপ্ন) এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর সাব্বির হোসেন নাসির প্রমুখ।
আলোচনা শেষে টেকসই উন্নয়নে ভূমিকা রাখা সংগঠনগুলোকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে এসডিজি ব্রান্ড চ্যাম্পিয়ন এওয়ার্ড ২০২৪ প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে ভূমিকা রাখা বিভিন্ন ব্র্যান্ডকে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়।