এনএসইউতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন: নর্দান ইউনিভার্সিটির শ্রেষ্ঠ পুরস্কার অর্জন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
নর্দান ইউনিভার্সিটির শ্রেষ্ঠ পুরস্কার অর্জন

নর্দান ইউনিভার্সিটির শ্রেষ্ঠ পুরস্কার অর্জন

  • Font increase
  • Font Decrease

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে অনুষ্ঠিত হলো তিন দিনের দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলন ‘জিনোমিক্স, ন্যানোটেক এবং বায়োইঞ্জিনিয়ারিং-২০২২’ (আইসিজিএনবি-২০২২) শীর্ষক সম্মেলন।

এ সম্মেলনে নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের ফার্মেসি বিভাগের দুই জন শিক্ষক সালাহউদ্দিন আইয়ুবী এবং মো. ইমরান নুর মানিক অংশগ্রহণ
করেন। তারা ফাইটোকেমিস্ট্রির এবং ন্যানোটেকনোলজি এবং ড্রাগ ডিজাইনের ওপরে পোস্টার প্রদর্শন করেন।

আন্তর্জাতিক এ সম্মেলনে অসাধারণ কৃতিত্বের জন্য নর্দান ইউনিভার্সিটির ফার্মেসি বিভাগের প্রভাষক সালাহউদ্দিন আইয়ুবী সেরা পোস্টার পুরস্কার (best poster award) জিতে নেন।

উল্লেখ্য, এই বছর ১৫টি দেশের ৭৫টি প্রতিষ্ঠানের ৭০০ শতাধিক গবেষক অংশগ্রহণ করেন। তিন দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে ৬৪টি সরাসরি উপস্থাপনা এবং ৩৩২টি পোস্টার ছিল।

   

কুবিতে উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ ও প্রক্টর কার্যালয়ে তালা



কুবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শিক্ষক সমিতির সাত দফা দাবি বাস্তবায়ন না হওয়ায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ ও প্রক্টরের কার্যালয়ে তালা দিয়েছে সংগঠনটি।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) প্রশাসনিক ভবন ঘুরে এই তিন দপ্তর তালাবদ্ধ অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়।

সরেজমিনে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান, প্রক্টর ড. কাজী ওমর সিদ্দিকী দপ্তরে তালা লাগানো আছে। দপ্তরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সংশ্লিষ্ট কেউ সকাল থেকে দপ্তরে আসেননি।

এই বিষয়ে জানতে তিনজনের সাথে একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয় নি।

এ বিষয়ে শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আবু তাহের বলেন, 'আমরা আল্টিমেটাম দিয়েছিলাম। সে সময় শেষ হয়েছে। নির্দিষ্ট সময়ে দাবি বাস্তবায়নের কোন পদক্ষেপ না নেয়ায় আমরা পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী তিন দপ্তরে তালা দিয়েছি।' 

;

জবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য অনলাইন ক্লাস, বন্ধ থাকবে পরীক্ষা



জবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
জবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য অনলাইন ক্লাস, বন্ধ থাকবে পরীক্ষা

জবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য অনলাইন ক্লাস, বন্ধ থাকবে পরীক্ষা

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশে চলমান প্রচণ্ড তাপদাহের কারণে এক সপ্তাহ অনলাইনে ক্লাস চলার পর তাপমাত্রা স্বাভাবিক না হওয়ায় এবার অনির্দিষ্টকালের জন্য অনলাইনে ক্লাস নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কর্তৃপক্ষ।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো আইনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশে চলমান তাপদাহের কারণে স্বাস্থ্য সুরক্ষার কথা বিবেচনা করে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সশরীরে সকল ক্লাস, পরীক্ষা বন্ধ থাকবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, অনলাইনে ক্লাস ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য কার্যক্রম যথারীতি চালু থাকবে।

এদিকে অনলাইন ক্লাস নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা ফরছে শিক্ষার্থীদের মাঝে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে অনলা ক্লাসের পক্ষে ও বিপক্ষে নানা ধরনের যুক্তি তুলে ধরছেন শিক্ষার্থীরা।

আকরাম হোসেন নামের এক শিক্ষার্থী লিখেছেন, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ বা অনলাইনে ক্লাস কোনটার পক্ষেই আমি নাহ। কেউ ছুটি নিয়ে বাসায় বসে থাকে বা গরমের জন্য বাসায় থাকে এমন নাহ। আর থাকলেও সংখ্যাটা ১০% এর আশেপাশে। সামান্য একটা অংশের জন্য অনলাইনে ক্লাস এনে বা ছুটি দিয়ে সেশন জটের মত দুর্ভোগ সৃষ্টি করা কতটা যোক্তিক সেটা বুঝে আসেনা।

লিমন ইসলাম স্বাধীন নামের আরেক শিক্ষার্থী লিখেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস অনলাইনে হলে সবাই ঘরে বসে থাকে না ব্যাপারটা সত্য। কেউ টিউশনি করে, কেউবা অন্য কোন কাজে থাকে। আর টিউশনি করলেও সেটা সবাই রাতে করে। তখন আবহাওয়া কিছুটা শীতল থাকে।

তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস অনলাইন হলে মূল স্বস্তির জায়গা হলো যাতায়াত করা লাগে না। ৩.৩০ এ ক্লাস শেষ করে এমন অসহ্য গরমে ৩/৪ ঘণ্টা জার্নি করে বাসায় যাওয়াটা কতটা অসহ্য সেটা শুধু যাদের বাসা দূরে তারাই উপলব্ধি করতে পারে, সে সংখ্যাটা ৬০ শতাংশের বেশি। তবে যাদের বাসা ভার্সিটির আশেপাশে তাদের ক্ষেত্রে এইটা সমস্যা না। মুদ্রার দুইটা পিঠ নিয়ে যেমন কথা বলা যায়। ঠিক তেমনি অফলাইন আর অনলাইন ক্লাস নিয়েও কথা বলা যায়। দুইটাই দরকার, শুধু সময় বুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়া দরকার।

;

৬ বছর পর জাবির সিনেট-সিন্ডিকেটে অধ্যক্ষ ক্যাটাগরিতে নতুন ৭ মুখ



জাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল থেকে কলেজ অধ্যক্ষ ক্যাটাগরিতে সিনেটে ৫ জন এবং সিন্ডিকেটে ২ জন সদস্যকে নির্বাচিত করা হয়েছে। তারা সকলেই 'বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদের' প্যানেল থেকে জয় লাভ করেছেন। অপরদিকে ‘শিক্ষক ঐক্য পরিষদ’ পানেল থেকে এই দুই পদে জয় পাননি কেউই।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট কক্ষে অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের ১৩৮ তম সভা শেষে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়৷ ভোট গণনা শেষে রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ও নির্বাচনের প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা আবু হাসান এর ফল প্রকাশ করেন। 

নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা শেষে আবু হাসান জানান, নির্বাচনে ৩৪৬ জন ভোটারের মধ্যে ২৮৬ জন ভোট দেন। সিন্ডিকেটে ২টি পদের বিপরীতে ৪ জন এবং সিনেটে ৫টি পদের বিপরীতে ১১জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন৷ শিক্ষা পর্ষদের নিয়মিত সভায় বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাক্টের ১৯(১) (জি) ও ২২(১) (ডি) ধারা অনুযায়ী ২৪ ও ২৫ নাম্বার এজেন্ডায় অনুসারে ৫ জন অধ্যক্ষকে সিনেট সদস্য ও ২ জন অধ্যক্ষকে সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচিত করা হয়। নির্বাচনে আগামী ২ বছরের জন্য এই সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্যদের নির্বাচিত করা হয়।

এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা পর্ষদ থেকে সিনেট ও সিন্ডিকেটের কলেজ অধ্যক্ষ প্রতিনিধি নির্বাচনে আওয়ামীপন্থি শিক্ষকদের একাংশের সংগঠন 'বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদ' প্যানেল থেকে সিনেট প্রতিনিধি হিসেবে ৫ জন এবং আওয়ামীপন্থিদের আরেক অংশ ও বিএনপিপন্থি শিক্ষকদের সম্মিলিত জোট 'শিক্ষক ঐক্য পরিষদ' প্যানেল থেকে ৫ জন সহ এই 

প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন৷ তবে সিনেট প্রতিনিধি পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা  করেছেন বরগুনা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ড. মো. মতিউর রহমান।

এছাড়া সিন্ডিকেট প্রতিনিধি হিসেবে উভয় প্যানেল থেকে ২ জন করে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন৷ নির্বাচনে ৭টি পদেই 'বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদ' মনোনীত প্রার্থীরা নিরঙ্কুশ  জয়লাভ করেন।

বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাক্টের ১৯ (১) (জি) ধারা অনুযায়ী একাডেমি কাউন্সিল থেকে সিনেট সদস্য ক্যাটাগরিতে ১৬১ ভোট পেয়ে রশিদাজ্জোহা সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. খাদেমুল ইসলাম, ১৫৮ ভোট পেয়ে সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মর্জিনা আক্তার, ১৫১ ভোট পেয়ে শহীদ বুলবুল সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক বাহেজ উদ্দিন, ১৪৮ ভোট পেয়ে আনন্দমোহন কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আমান উল্লাহ এবং ১৩২ ভোট পেয়ে বেগম রোকেয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক চিন্ময় বাড়ৈ নির্বাচিত হয়েছেন ।

অন্যদিকে বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাক্টের ২২ (১) (ডি) ধারা অনুযায়ী নির্বাচনে 'বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদ’ প্যানেল থেকে সিন্ডিকেট প্রতিনিধি পদে ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ ইউসুফ ১৬৩ ভোট পেয়ে ও তেজগাঁও কলেজের অধ্যক্ষ ড. মো. হারুন অর রশিদ ১৫৫ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন৷ 

প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে সর্বশেষ কলেজ অধ্যক্ষ ক্যাটাগরিতে সিনেট ও সিন্ডিকেট প্রতিনিধি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। দুই বছর পর পর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও ৬ বছর পর এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে৷ 

;

নিরাপত্তা ও আত্মসম্মান রক্ষায় কুবির সহকারী প্রক্টরের পদত্যাগ



কুবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
কুবির সহকারী প্রক্টরের পদত্যাগ

কুবির সহকারী প্রক্টরের পদত্যাগ

  • Font increase
  • Font Decrease

নিরাপত্তা, আত্মসম্মান রক্ষার্থে ও বিভাগের অ্যাকাডেমিক কাজে মনোনিবেশ করার স্বার্থে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) প্রক্টরিয়াল বডি থেকে এক সহকারী প্রক্টর পদত্যাগ করেছেন। পদত্যাগকারী শিক্ষক গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহকারী অধ্যাপক কাজী এম. আনিছুল ইসলাম।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের কাছে পাঠানো এক পদত্যাগপত্র থেকে এসব তথ্য জানা যায়।

পদত্যাগপত্রে তিনি উল্লেখ করেন, সম্প্রতি ভর্তি পরীক্ষার আসন বিন্যাস কমিটির সদস্য আবু ওবায়দা রাহিদ অনুমতি ছাড়াই আমাদের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের নির্মিতব্য সংরক্ষিত কক্ষে অবৈধভাবে প্রবেশ করে আসন বিন্যাস পরিকল্পনা করেন এবং তা কেন্দ্রীয় কমিটিতে পাঠিয়ে দেন। অনুমতি ছাড়া ল্যাবে প্রবেশ ও আসন পরিকল্পনা করার কথা জানতে চাইলে তিনি আমার সঙ্গে উদ্ধত আচরণ করেন। পরবর্তী সময়ে ঈদ ছুটি শেষে 'অনুমতি নেওয়ার' বিষয়টিকে কেন্দ্র করে তিনি ক্যাম্পাসে গোল চত্বরে শিক্ষার্থীদের সামনে আমাকে বিভিন্নভাবে অপমানসূচক কথাবার্তা বলতে থাকেন। বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলে 'স্লেজিং' করতে থাকেন। ওই সময় উপস্থিত তিন শিক্ষক তাঁকে শান্ত করার চেষ্টা করেন। তখনও তিনি আমার দিকে বারবার তেড়ে আসতে থাকেন। পরবর্তী সময়ে 'সমঝোতা বৈঠকে' বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও একজন অধ্যাপকের সামনে তিনি আমাকে মারতে উদ্যত হন এবং আমার পরিবার নিয়ে অশালীন কথাবার্তা বলেন।

পদত্যাগ পত্রে তিনি আরও বলেন, ওই সদস্য একজন সহকারী প্রক্টর। এ পদের ক্ষমতা এবং প্রভাবশালীর সঙ্গে তার সম্পর্কের জোর দেখিয়ে এ কাজ করেছেন বলে প্রতীয়মান হয় এবং তিনি আমাকে সুযোগ পেলে আক্রমণ করবেন বলে অব্যাহতভাবে হুমকি দিতে থাকেন। কিন্তু ঘটনার তিনদিন পার হয়ে গেলেও ওই সহকারী প্রক্টরের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এমতাবস্থায় বিচার না পাওয়া ও তার ধারাবাহিক হুমকির মুখে তার উপস্থিতিতে প্রক্টরিয়াল বডিতে আমি কাজ করতে তীব্রভাবে শঙ্কিতবোধ ও বিব্রতবোধ করছি। তাই, নিজের নিরাপত্তা, আত্মসম্মান রক্ষার্থে ও বিভাগের অ্যাকাডেমিক কাজে মনোনিবেশ করার স্বার্থে আমি সহকারী প্রক্টর থেকে পদত্যাগ করছি।

পদত্যাগকারী শিক্ষক কাজী এম. আনিছুল ইসলাম বলেন, একজন সহকারী প্রক্টর নিজের ক্ষমতা দেখিয়ে আমাকে অপদস্থ করেছেন এবং হুমকি দিয়েছেন। তাই আমি এই দায়িত্বে পালনে বিব্রতবোধ করছি। পাশাপাশি, আমার সাথে হওয়া অন্যায়ের বিচারের দাবি জানিয়ে আমি সহকারী প্রক্টরের পদ থেকে পদত্যাগ করেছি৷

;