লবণ নয়, খাদ্য তালিকায় থাকুক বিট লবণ



ফাওজিয়া ফারহাত অনীকা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, লাইফস্টাইল
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সাধারণ লবণ খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ভীষণ ক্ষতিকর, এই তথ্যটা নিশ্চয় অজানা নয়।

তবুও বাড়তি লবণ খাওয়া হয় নানানভাবে। সালাদ, চাটনি কিংবা আচার তৈরিতে, টক জাতীয় কোন ফলের সঙ্গে অথবা কোন শরবত তৈরিতে প্রয়োজন হয় লবণ। স্বল্প পরিমাণ লবণ খাওয়া হলেও, নিয়মিত সাদা লবণ খাওয়ার ফলে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে শরীরের ওপর।

প্রতিদিনের খাদ্য তালিকা থেকে ক্ষতিকর সাদা লবণ বাদ দিয়ে, খেতে হবে বিট লবণ। যাকে বলা হয়ে থাকে ‘রক সল্ট’ কিংবা ব্ল্যাক সল্ট’। যেখানে সাদা লবণে রয়েছে নানান ধরণের নেতিবাচক প্রভাব, সেখানে বিট লবণের রয়েছে নানান ধরণের স্বাস্থ্য উপকারিতা।

আয়ুর্বেদিক ওষুধে ব্যবহৃত হওয়া এই বিট লবণে আছে মিনারেল, কপার, আয়রন, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়ামসহ আরও নানান ধরণের পুষ্টি উপাদান। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় বিট লবণ রাখার কিছু উপকারিতা তুলে ধরা হলো।

পেটের সমস্যা দূর করে

খাদ্য পরিপাকজনিত সমস্যা, পেটে গ্যাস হওয়া, বুক জ্বালাপোড়া করা এমনকি কোষ্ঠ্যকাঠিন্যের সমস্যা কমাতেও সাহায্য করে বিট লবণ।

ক্ষুধাভাব কমায়

ওজন কমানোর চেষ্টায় থাকলে বিট লবণ ভালো একটি সহায়ক হতে পারে। ঘনঘন ক্ষুধাভাব কমানোর জন্য বিট লবণ উপকারি।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Oct/15/1539601074740.jpg

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে

সাদা লবণ যেখানে রক্তচাপ বৃদ্ধির জন্য দায়ী, সেখানে বিট লবণ উচ্চরক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করে। এমনকি রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যে সাদা লবণের পরিবর্তে বিট লবণ খাওয়ার পরামর্শ দেন ডাক্তাররা।

ঘুমের সমস্যা কমায়

রাতে ভালো ঘুম না হলে অথবা ইনসমনিয়ার সমস্যা থাকলে নিয়মিত বিট লবণ খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ঘুমের সমস্যা মূলত দেখা দেয় শরীরে মেলাটোনিনের মাত্রার তারতম্য দেখা দিলা। বিট লবণ এই মেলাটোনিনের মাত্রাকে স্থিতিশীল করতে সাহায্য করে।

ঠাণ্ডার সমস্যায় উপকারি

সাইনাসের সমস্যা, শুকনা কাশি, গলাব্যথ্যা কিংবা ঠাণ্ডা সর্দির সমস্যায় গরম পানির সঙ্গে বিট লবণ মিশিয়ে গার্গল করলে উপকার পাওয়া যাবে।

ক্লান্তি দূর করে

কর্মব্যস্ত সারাদিনের ক্লান্তি দূর করতে এক গ্লাস পানি বিট লবণ ও এক টুকরো লেবু মিশিয়ে পান করুন। দেখবেন মুহূর্তেই চাঙ্গা বোধ করছেন।

ত্বকের সুরক্ষায় বিট লবণ

স্বাস্থ্য উপকারিতার কথা তো জানানো হলো, এবার জানুন বিট লবণ ব্যবহারে ত্বকের উপকারিতা। এই লবণ ত্বকের উপরিভাগের ময়লা ও মরা চামড়া দূর করতে প্রাকৃতিক স্ক্রাবার হিসেবে কাজ করে। এছাড়া, বন্ধ রোমকূপ খুলে ভেতরের ময়লা দূর করে ত্বকে প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা এনে দিতেও দারুণ কার্যকর বিট লবণ।

   

দুধ ছাড়াও হাড় ভালো থাকবে যে সব খাবারে



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার আমাদের শরীরের জন্য ভীষণ প্রয়োজন। এ উপাদানটি আমাদের হাড়কে শক্তিশালী রাখতে সাহায্য করে। হাড়কে শক্তিশালী এবং সুস্থ রাখতে আমাদের খাদ্যের ওপর নির্ভর করতে হয়। জেনে নিন দুধ ছাড়াও যেসব খাবার হাড়কে করে শক্তিশালী। 


চর্বিযুক্ত মাছ

ম্যাকরেল, স্যামন এবং সার্ডিন জাতীয় মাছ ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার। যা হাড় এবং পেশীগুলিতে ভিটামিন সরবরাহ করে। এই ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার হাড়কে ভালো রাখে এবং সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।


মিষ্টি আলু

মিষ্টি আলুতে থাকে নির্দিষ্ট মাত্রার ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম। হাড়ের জন্য প্রয়োজন হয় পটাসিয়ামেরও। ম্যাগনেসিয়াম প্রধানত ভিটামিন ডি স্তরকে ভারসাম্য করে, যেখানে মিষ্টি আলু কার্যকর থাকে। 


গাঢ় সবুজ শাক

গাঢ় সবুজ শাক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। যেমন- পালং শাক, কালে, কলার্ড। এছাড়াও অনেক ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ সবজি প্রতিদিন খাওয়া উচিত।


বাদাম এবং বীজ

বাদাম ও বীজ পুষ্টি উপাদান সমৃদ্ধ। আপনার ডায়েটে বাদাম চিয়া, বীজ, তিলের বীজ এবং পোস্ত অন্তর্ভুক্ত করুন। কারণ এগুলি ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ। তাই প্রায় প্রতিদিনই এসব খাবার খাওয়া উচিত।


সাইট্রাস ফল

কোলাজেন হল এক ধরনের প্রোটিন, যা সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে। ভিটামিন সি কোলাজেন উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যা হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি। সুতরাং, স্ট্রবেরি, পেঁপে, গোলমরিচ এবং আরও অনেক কিছু আপনার স্বাস্থ্যের জন্য সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ।


কমলা সবজি

ভিটামিন এ আমাদের হাড়ের কোষগুলিকে ভালো রাখতে সহায়তা করে। চর্বি-দ্রবণীয় ভিটামিনযুক্ত সবজি সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। যেমন- আম, গাজর এবং ক্যানটালুপ আপনার স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।


মটরশুটি

মটরশুটি ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার। অতএব, আপনার সাদা মটরশুটি খাওয়া উচিত যা আপনাকে ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারে সাহায্য করবে।


শুকনো ডুমুর

শুকনো ফল ভিটামিনের একটি ভালো উৎস। যা আমাদের হাড় এবং পেশী শক্তিশালী করে। প্রতেকেরই ডুমুর প্রতিদিন খাওয়া উচিত।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

 

 

;

তীব্র গরমে এসি ছাড়াই ঘর ঠান্ডা রাখার উপায়



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। গ্রীষ্মের তাপদাহে যাদের ঘরে এয়ার কন্ডিশনার বা এসি নেই তাদের অবস্থা খুবই শোচনীয়।

এই গরমে কীভাবে নিজের ঘর এসি ছাড়াই ঠান্ডা রাখা যায় চলুন জেনে নেয়া যাক উপায়গুলো-

সূর্যের তাপ:

ঘর গরম হওয়ার পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে সূর্যালোক। এজন্য গরমে জানালা খোলা রাখলেও পর্দা টেনে রাখতে হবে, যাতে করে ঘরে আলো-বাতাস চলাচল করলেও সূর্যের তাপ কম আসে। 

দেয়ালে হালকা রঙের ব্যবহার:

রঙ যত গাঢ় হয়, তত আলো শোষিত হয় এবং যত হালকা হয়, তত আলো বেশি প্রতিফলিত হয়। ঘরে যত বেশি আলো শোষিত হয়, তত তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। তাই ঘরের ভেতর যতটা সম্ভব হালকা রঙ ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। এতে করে দিনের বেলা ঘর তাপ ধরে রাখবে না। ফলে আলো চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘর ঠান্ডা হতে শুরু করবে।

গরম বাতাস বের করে দেয়া:

‘এক্সস্ট ফ্যান’ ঘরের গরম বাতাস বের করে দেয়। বাথরুম বা রান্না ঘরে এটা ব্যবহারে গরম ভাব কমায়। রাতে জানালা খোলা রাখার পাশাপাশি এক্সস্ট ফ্যান চালিয়ে রাখলে ঘর ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে।

আর্দ্র বাতাস:

ঘর ঠান্ডা রাখতে ফ্যানের পেছনে ভেজা কাপড়, ঠান্ডা বস্তু, এক বাটি বরফ বা ঠান্ডা পানির বোতল রাখলে ঠান্ডা বাতাস ছড়ায়, ফলে ঘর ঠান্ডা থাকে। এক্ষেত্রে টেবিল ফ্যান ব্যবহার করতে হবে।

ঘরে গাছ রাখুন:

ঘরের ভেতর ছোট্ট একটি গাছ, যেমন ঘরের সৌন্দর্য বাড়ায়, তেমনি তাপমাত্রা কমাতেও সাহায্য করে। গাছ ঘরের ভেতর জমা হওয়া কার্বন ডাই-অক্সাইড শুষে নেয়, ফলে ঘরের তাপমাত্রা তুলনামূলক কম থাকে। মানিপ্ল্যান্ট, অ্যালোভেরা, অ্যারিকা পাম-জাতীয় গাছ ঘরের সৌন্দর্যবর্ধন ও তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, উভয় কাজেই বেশ উপকারী।

অপ্রয়োজনীয় যন্ত্র বন্ধ রাখা:

ডিসওয়াশার, ওয়াশিং মেশিং, ড্রায়ার এমনকি মোবাইল চার্জার ইত্যাদি ছোটখাট যন্ত্রও ঘরের তাপ মাত্রা বাড়ায়। তাই এসব যন্ত্র ব্যবহার হয়ে গেলে তা বন্ধ করে রাখা উচিত।

তাপমাত্রা কমে গেলে জানালা খোলা:

দিনের বেলায় জানালার পর্দা টেনে রাখুন। এসময় বাতাস সবচেয়ে বেশি গরম থাকে। কিন্তু যখন বাইরের তাপমাত্রা ভেতরের বাতাসের চেয়ে কম থাকে, তখন জানালার পর্দা সরিয়ে দিলে ঘরে ঠান্ডা বাতাস প্রবাহিত হয় এবং ঠান্ডা হয়ে আসে।

চুলা বন্ধ রাখা:

চুলা গরম ঘরকে আরও উষ্ণ করে তোলে। তাই কাজ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দ্রুত চুলা বন্ধ করে দেয়া ভালো। এতে ঘর বাড়তি গরম হবে না।

তাপমাত্রা কমে গেলে জানালা খোলা:

দিনের বেলায় জানালার পর্দার টেনে রাখুন। এই সময় বাতাস সবচেয়ে বেশি গরম থাকে। কিন্তু যখন বাইরের তাপমাত্রা ভেতরের বাতাসের চেয়ে কম থাকে তখন জানালার পর্দা সরিয়ে দিলে ঘরে ঠান্ডা বাতাস প্রবাহিত হয় ও ঠান্ডা হয়ে আসে।

সূত্র: বিজনেস ইনসাইডার

;

এসিও চলছে, পাল্লা দিয়ে সর্দি কাশিও বাড়ছে! জেনে নিন ঘরোয়া উপায়



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রচন্ড তাপপ্রবাহে অতিষ্ট হয়ে উঠছে জনজীবন। এই গরমে শীতল হাওয়ার ছোঁয়া পেতে অনেকেই শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র বা এসি ব্যবহার করেন। কিন্তু বাইরে প্রচন্ড গরমে ঘাম আবার অফিসে এসির ঠান্ডায় সর্দি কাশি পিছু ছাড়ে না। ওষুধ, কফ সিরাপ, অ্যান্টিবায়োটিকসহ সব রকম ভাবে চেষ্টা চালিয়েও কাশি থামছে না কিছুতেই। কাশি এক বার শুরু হলে, তা সহজে সারতে চায় না।

এদিকে কাশি হচ্ছে বলে এসি বন্ধ করে পুরো অফিসের লোকজনকে ঘামতেও বলা যায় না। আশপাশে যারা বসছেন, তাদেরও অস্বস্তি হচ্ছে। এ অবস্থায় কাশি কমানোর কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে। সেগুলো মেনে চললে উপকার পেতে পারেন।

১) লবণ পানিতে গার্গল:

কাশির দাপট নিয়ন্ত্রণে রাখার সবচেয়ে ভাল উপায় হল গরম পানিতে সামান্য লবণ দিয়ে গার্গল করা। সকালে ঘুম থেকে উঠে এবং রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে দুইবার গার্গল করতেই হবে। প্রয়োজনে আরও বেশি বার করা যেতে পারে।

২) মধু, তুলসীপাতা এবং গোলমরিচ:

প্রতি দিন এক চামচ করে এমনি মধু খেতে পারেন। আবার এক চামচ মধুর সঙ্গে তুলসীপাতার রস এবং এক চিমটি গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে খেতে পারেন। গলায় কোনও রকম সংক্রমণ হলে তা সেরে যাবে এই উপায়ে।


৩) হলুদ এবং দুধ:

রান্নাঘরের অপরিহার্য উপকরণ হল হলুদ। এতে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। বিশেষ করে গরম দুধে হলুদ মিশিয়ে খেলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে। প্রতি দিন রাত্রে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস গরম দুধে হলুদ মিশিয়ে খেলে ঠান্ডা লাগা এবং সর্দি-কাশির সমস্যা থেকে দ্রুত রেহাই মিলতে পারে।

৪) গরম পানির ভাপ:

ঠান্ডা লাগলে চিকিৎসকেরা প্রথমেই ভাপ নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। গলায় জমে থাকা মিউকাস তাপের সংস্পর্শে বাইরে বেরিয়ে আসে। তবে শুধু গরম পানিতে ভাপ না নিয়ে তার মধ্যে লবঙ্গ কিংবা ইউক্যালিপটাস অয়েল মিশিয়ে নিতে পারেন।

তথ্যসূত্র- আনন্দবাজার পত্রিকা

;

রেকর্ড ভাঙবে তাপমাত্রা, জেনে নিন গরম থেকে রক্ষার উপায়!



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
রেকর্ড ভাঙবে তাপমাত্রা, জেনে নিন গরম থেকে রক্ষার উপায়!

রেকর্ড ভাঙবে তাপমাত্রা, জেনে নিন গরম থেকে রক্ষার উপায়!

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের শুরু থেকেই আবহাওয়া অধিদপ্তর জানাচ্ছে এবার তাপমাত্রা আগের সব রেকর্ড ভাঙবে। ইতোমধ্যেই তাঁর প্রভাব দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। প্রচণ্ড গরমে দেশবাসীর বেহাল দশা। কোন না কোন কাজে সকলকেই বাড়ির বাইরে যেতেই হচ্ছে। তাই বাইরের গেলে নিজেকে রোদ থেকে রক্ষা করতে হবে।  জেনে নিই, যেভাবে এই গরমেও নিজেকে গরম থেকে রক্ষা করবেন-

পানি: নিজেকে সুস্থ রাখতে পানির কোন বিকল্প নেই। রোগ থেকে বাঁচতে হোক অথবা নিজেকে সুস্থ রাখতে, সবসময় পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। প্রচণ্ড তাপে নিজেকে রক্ষা করতে চাইলে কোন ভাবেই পানি পান করা বাদ দেওয়া যাবে না। তেষ্টা না পেলেও পানি পান করতে হবে। দিনে অন্তত ৮ গ্লাস বা তারও বেশি পানি পান করুন।

এছাড়াও, প্রতিবার বাইরে যাওয়ার সময় অবশ্যই পানি সাথে রাখা প্রয়োজন। বিকল্প হিসেবে পানিসমৃদ্ধ ফল বা সবজি খেতে পারেন। যেমন- আপেল, তরমুজ, শসা, আপেল, পেয়ারা ইত্যাাদি।

পোশাক: বাইরে গেলে রোদের সরাসরি সংস্পর্শে আসার কারণে গরম অনেক বেশি লাগে। তাই বাইরে যাওয়ার সময় ঢিলাঢালা পোশাক পরা উচিত। এছাড়াও,কম ওজনের কাপড় ব্যবহার ক্রুন। যেমন, সুতি বা লিনেন। এছাড়াও, হাল্কা রঙের পোশাক বাছাই করা উচিত। কেননা, গাঢ় রঙ তাপ বেশি শোষণ করে বিধায় গরম বেশি লাগে।

রোদ আড়াল করা: যখন বাইরে যাবেন, নিজেকে যথাসম্ভব ছায়ায় রাখুন। সঙ্গে ছাতা রাখুন, যেন ত্বক রোদের সংস্পর্শে না আসে। 

গোসল: গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করতে হবে। এতে ফ্রেশ লাগে, তাছাড়া অনেক্ষ্ণ শরীর থাকে।

গাছ: বাড়িতে থাকলে তুলনামূলকভাবে গরম কম লাগে। তবে ঘরের পরিবেশ ঠান্ডা রাখতে চাইলে বাড়িতে বেশি করে গাছ লাগান। গাছ থাকলে পরিবেষ প্রাকৃতিকভাবে ঠান্ডা হয়।

তথ্যসূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

;