চিরচেনা রূপ হারিয়েছে পোস্তা!



মনি আচার্য্য, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
নেই চামড়ার স্তূপ, নেই বেচা-কেনা অলস সময় পার করছেন পোস্তার আড়তদাররা/ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

নেই চামড়ার স্তূপ, নেই বেচা-কেনা অলস সময় পার করছেন পোস্তার আড়তদাররা/ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সারি সারি চামড়ার স্তূপ রাস্তার দুই পাশে। ট্রাকে ট্রাকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে চামড়া নিয়ে আসছেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। ঈদের দিন ও এর পরের দুই দিন রাত-দিন কর্মব্যস্ততা। চামড়া সংগ্রহ ও লবণ ছিটিয়ে প্রক্রিয়াজাতকরণে দম ফেলার সময় নেই আড়তদার এবং কর্মচারীদের। এ যেন ঈদের পর আরেক উৎসব।

দৃশ্যটি কয়েকবছর আগে কাঁচা চামড়া বেচা-কেনার অন্যতম ব্যস্ত স্থান রাজধানীর পোস্তা এলাকার। কিন্তু, এখন আর নেই সেই চিত্র পুরান ঢাকার পোস্তার। নেই  কাঁচা চামড়া বেচাকেনা। নেই খুচরা বিক্রেতা ও আড়তদারদের চাঞ্চল্য। হাতে তেমন কোনো কাজ নেই বলে বসে বসে অবসর সময় পার করছেন কর্মচারীরা।  কয়েকজন মৌসুমি ব্যবসায়ী চামড়া নিয়ে আসলেও তা শত চেষ্টা করেও বিক্রি করতে পারছেন না।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/13/1565676407221.jpg

মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) রাজধানীর পোস্তা এলাকায় ঈদের দ্বিতীয় দিনের এ চিত্র।

সরেজমিনে দেখা গেছে, পোস্তা এলাকার প্রায় অধিকাংশ আড়তদারদের চামড়া কেনা বাদ দিয়ে অবসর সময় পাড় করছেন। তাদের মধ্যে কর্মচাঞ্চল্যতা নেই। আগ্রহও দেখা যায়নি চামড়া কেনার। ঘণ্টাখানেক পর পর একটি দু’টি রিকশা করে চামড়া আসলেও রিকশায় পড়ে থাকছে সে চামড়া। ফলে কোরবানির ঈদের পর যে কর্মব্যস্ত রূপ ছিল পোস্তার তা এখন হারিয়ে যাচ্ছে।

পোস্তার চামড়ার আড়তদারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাদের হাতে টাকা নেই। ট্যানারি মালিকরা তাদের গত বছরের পাওনা টাকা দেয়নি, এছাড়া এ বছর নতুন করে চামড়ার কেনার টাকাও দেয়নি। ফলে তারা কাঁচা চামড়া কিনতে পারছেন না। তাই পোস্তায় কর্মব্যস্ততা নেই।

পোস্তা এলাকার চামড়ার আড়তদার মো.আসলাম বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, গত ২০ বছর ধরে চামড়া ব্যবসার সঙ্গে আমি জড়িত। কিন্তু দুই তিন বছর ধরে কোরবানির ঈদের পর পোস্তা এলাকার যে চিত্র তা আগে কখনও দেখিনি। কোনো ব্যবসায়ীর হাতে টাকা নেই। ট্যানারির মালিকরা টাকা দিচ্ছেন না। সরকারও আমাদের ব্যাংক লোন দেয়নি। তাহলে আমরা চামড়া কিভাবে কিনব।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/13/1565676423227.jpg

পোস্তার আরেক আড়তদার মো.আলি আনসার বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, আজকে এখন পর্যন্ত মাত্র ১৫ টি চামড়া কিনেছি। অন্যান্য বার এ সময়ের মধ্যে ২০০ থেকে ২৫০ পিস চামড়া কেনা হয়ে যেত। হাতে টাকা নেই তাই চামড়া কেনা হচ্ছে না।

তবে মৌসুমি ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলছেন আড়তদারদের শক্তিশালী সিন্ডিকেটের জন্য পোস্তার চামড়া ব্যবসার আজ এ অবস্থা। তারা পানির মূল্যে চামড়া কেনার আশায় এই সিন্ডিকেটে করে রেখেছে।

হবিগঞ্জ থেকে ১৭০ টি গরুর চামড়া নিয়ে এসেছেন মৌসুমি ব্যবসায়ী মো.জিল্লুর রহমান। চামড়া কেনা থেকে শুরু করে পোস্তায় আসতে সব মিলিয়ে তার খরচ হয়েছে ৬০ হাজার টাকা। তিনি বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, একজন আড়তদারও চামড়ার দাম করছে না। আর যে দাম করছে সেই দামে বিক্রি করলে পুঁজিই থাকবে না। কিভাবে বিক্রি করি। পানির মূল্যে চামড়া কেনার জন্য আড়তদাররা এই সিন্ডিকেট করেছে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/13/1565676508873.jpg

কুমিল্লার হোমনা থেকে ১২০ টি চামড়া নিয়ে আসা মৌসুমি ব্যবসায়ী মো.বিল্লাল বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলে, ৩০ বছর ধরে ঈদের সময় এলাকা থেকে চামড়া কিনে পোস্তায় নিয়ে আসি। কিন্তু এবারের মতো চিত্র আর কখনো দেখি নাই। আড়তদাররা ব্যবসাটাকে নষ্ট করে দিচ্ছে। আর জীবনে কোনো দিন চামড়ার ব্যবসা করব না।

এ বিষয়ে ট্যানারি মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাহীন আহমেদ বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, চামড়ার বাজার অস্থিতিশীল করছে পোস্তার ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন আমাদের কাছে ২৫০ কোটি টাকা পায়, এটি একদমই সত্য নয়। তারা আমাদের কাছে ১৫০ কোটি টাকার মতো পাওনা আছেন। অধিকাংশ ট্যানারি মালিকই তাদের অর্থ পরিশোধ করেছেন। কাঁচা চামড়ার বাজারটা তারাই নিয়ন্ত্রণ করে, সেখানে আমাদের কোন হাত নেই।

   

১৯৭১ স্মরণে 'রোড টু বালুরঘাট'

১৯৭১-এর শরণার্থীদের ক্লান্তি, দুর্ভোগ ও দুর্দশার চিত্র নওগাঁয়



শহিদুল ইসলাম, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁর সামাজিক সংগঠন ‘একুশে পরিষদ নওগাঁ’র উদ্যোগে ১৯৭১ সালের অসহায় শরণার্থীদের দুর্ভোগ স্মরণে 'রোড টু বালুরঘাট' প্রতীকী পদযাত্রায় ফুটে উঠেছে, নওগাঁর রোড ধরে ভারতে পাড়ি দেওয়া শরণার্থীদের দুর্দশার চিত্র!

১৯৭১ সালের ঐতিহাসিক ২০ এপ্রিল স্মরণে ‘রোড টু বালুরঘাট'-এর চিত্র তুলে ধরলেন নওগাঁবাসী। প্রায় ৬০ মিনিটে ৩ কিলোমিটার পদযাত্রায় যুদ্ধকালীন নওগাঁ রোডের শরণার্থীদের যুদ্ধের বিভীষিকা ও অবর্ণনীয় দুর্দশা তুলে ধরা হয়, এই প্রতীকী পদযাত্রার মাধ্যমে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ১১টায় মুক্তিযুদ্ধের ৫৩ বছর পর প্রতীকী পদযাত্রায় পাঁচ শতাধিক বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ নওগাঁ রোডে শরণার্থীদের অবর্ণনীয় দুর্দশা ও যুদ্ধচিত্র ঘটনাপ্রবাহ ফুটিয়ে তোলেন।

শহরের তাজের মোড় শহিদ মিনার পাদদেশ থেকে এই পদযাত্রা শুরু হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল জলিল মুক্তমঞ্চ চত্বরে গিয়ে শেষ হয়।

একমাত্র সন্তানের অনাহারী চিত্র নিয়ে হেঁটে চলার দৃশ্যসহ নানান দিক ফুটিয়ে তোলা হয় এই আয়োজনে।

একুশে পরিষদের সভাপতি অ্যাডভোকেট ডিএম আব্দুল বারীর সভাপতিত্বে শরণার্থীদের প্রতীকী পদযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন উপদেষ্টা ডাক্তার মইনুল হক দুলদুল, সাবেক অধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম খান, সিদ্দিকুর রহমান, অধ্যক্ষ বিন আলী পিন্টু, অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ, সাইমা ফেরদৌসী, নাইস পারভীন, গুলশানারা প্রমুখ।

এসময় বক্তারা বলেন, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসরদের বর্বরোচিত অত্যাচার-নিপীড়ন ও গণহত্যা থেকে বাঁচতে যুদ্ধের শুরু থেকে বিশেষ করে ২০ এপ্রিলের এই দিনে পায়ে হেঁটে নওগাঁর সড়ক পথে হাজার হাজার মানুষ শরণার্থী হিসেবে ভারতের বালুরঘাটে আশ্রয় নেন।

চলার পথে সেই সময় পাকিস্তানি হানাদার ও তাদের এদেশের দোসরদের হামলায় অনেকেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। সেই সব শরণার্থীদের ক্লান্তি ও দুর্ভোগ স্মরণে একুশে পরিষদ নওগাঁ 'রোড টু বালুরঘাট' প্রতীকী পদযাত্রার আয়োজন করা হয়।

একুশে পরিষদের সভাপতি অ্যাডভোকেট ডি এম আব্দুল বারী, সভাপতি বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘১৯৭১ সালের এপ্রিল মাসের ২২ তারিখে পাকিস্তানি বাহিনীর দস্যুরা নওগাঁ আক্রমণ শুরু করে এবং নওগাঁতে আক্রমণ শুরু করে দুইভাবে। এক- সান্তাহার হয়ে, আরেকটি হচ্ছে, রাজশাহী থেকে। ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মানুষেরা প্রিয় বাড়িঘর সংসার ছেড়ে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন জীবন রক্ষার কারনে এবং যাওয়ার সময় অত্যাচার, হেঁটে গিয়েছেন মাইলের পর মাইল, এই যে দুর্ভোগ, সেটি তরুণ প্রজন্মের কাছে জানাতে চাই। আমরা চাই, তারা জানুক ১৯৭১ সালে কী হয়েছিল, এটাই আমাদের মূল বার্তা’।

সংগঠনের উপদেষ্টা শরিফুল ইসলাম খান বলেন, ‘যুদ্ধচলাকালীন যে কষ্ট, আজকের এই প্রজন্মের কেউ জানেন না। এই প্রজন্মকে জানানোর জন্য আজকের এই প্রতীকী আয়োজন। আমাদের একটি জিনিস বুঝতে হবে, জানতে হবে যে, বাংলার মানুষ কত সহ্য করতে পারে! কত নিপীড়ন সহ্য করে তারা ভারতে ওই পাড়ে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে তাদের নিজেদের মা-বোনকে শিবিরে রেখে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। এই যে একটা আদর্শ কাজ করেছিল দেশের প্রতি, সেটি একটি গর্বের বিষয় এবং এগুলো এই প্রজন্মের জানা উচিত’!

ডা. মঈনুল হক দুলদুল বলেন, ‘এ আয়োজন পুরোটাই তরুণ প্রজন্মের জন্য! কারণ, আমরা ১৯৭১ সালের অনেক কিছুই ভুলে যাচ্ছি। সে ভুলে যাওয়া বিষয়গুলি নাটকের মাধ্যমে, পথযাত্রার মাধ্যমে, অভিনয়ের মাধ্যমে আগামী প্রজন্মের কাছে যদি তুলে ধরতে পারি, তাহলে তারা প্রকৃত জিনিসটাকে মনের মধ্যে ধরে রাখতে পারবেন এবং পরবর্তী প্রজন্মের কাছে ফের তুলে ধরতে পারবেন। যুগ যুগ ধরে আমাদের কিছু কিছু পোগ্রাম নিতেই হবে’।

;

সামাজিক মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য বন্ধে নীতিমালা হবে: প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য বন্ধে একটি নীতিমালা তৈরি করার চিন্তা করছে সরকার বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

শনিবার (২০ এপ্রিল) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি আয়োজিত ‘মিট দ্য রিপোর্টার্স’ অনুষ্ঠানে তিনি এই কথা বলেন।

তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশে যেসব অনুমোদনহীন অনলাইন নিউজ পোর্টাল রয়েছে, সেগুলো শিগগিরই বন্ধ করা হবে। পরবর্তীতে আবেদনের মাধ্যমে অনুমোদন পেলে তা পরিচালনা করতে পারবে।

গণমাধ্যমে অবাধ তথ্য নিশ্চিত করার বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ইতোমধ্যে সব মন্ত্রণালয় ও মহলকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে গণমাধ্যমকর্মীরা সঠিক নিয়মে কোন তথ্য চাইলে তা দ্রুত সময়ের মধ্যে সরবারাহ করতে। কারণ সঠিক তথ্য নিশ্চিত না হলে মিথ্যা তথ্য প্রচারের সুযোগ সৃষ্টি হয়।

;

পাটগ্রামে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লালমনিরহাট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলায় ট্রেনের ধাক্কায় আব্দুর রাজ্জাক (৪০) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে উপজেলার ঘুন্টি বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নিহত আব্দুর রাজ্জাক রংপুরের মিঠাপুকুর থেকে ট্রেনে করে লালমনিরহাটে আসেন বন্ধুর বাড়িতে বিয়ের দাওয়াত খেতে। তিনি দওয়াত খেয়ে পাটগ্রাম উপজেলার ঘুন্টি বাজার এলাকায় রেল লাইনের পাশে দাঁড়িয়ে ফোনে কথা বলার সময় লালমনিরহাটগামী একটি কম্পিউটার ট্রেন তাকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।

লালমনিরহাট রেলওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আল-মমিন বার্তা২৪ কমকে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।

;

তিনদিন বন্ধের পর চালু বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, পঞ্চগড়
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি আসনের লোকসভা নির্বাচনের কারণে টানা তিনদিন বন্ধ থাকার পর বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের কার্যক্রম পুনরায় স্বাভাবিক হয়েছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল থেকেই উভয় দেশের পাসপোর্টধারী যাত্রী ও বিভিন্ন পণ্য বহনকারী গাড়ি উভয় দেশে প্রবেশ করেছে।

দুপুরে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর ল্যান্ডপোর্ট লিমিটেডের ম্যানেজার আবুল কালাম আজাদ ও পঞ্চগড় পুলিশ সুপার এসএম সিরাজুল হুদা বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

এর আগে, ভারতের লোকসভা নির্বাচনের কারণে গত বুধবার থেকে শুক্রবার (১৭ থেকে ১৯ এপ্রিল) পর্যন্ত টানা তিন দিন পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে ইমিগ্রেশন যাত্রী পারাপার কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করে ভারতের জলপাইগুড়ি জেলার ম্যাজিস্ট্রেট শামা পারভীন।

;