নদীর জায়গা থেকে অবৈধ স্থাপনা সরানোর দাবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
'সাম্প্রতিক নদী-উদ্ধার তৎপরতা, মহাপরিকল্পনা ও নদীর ভবিষ্যৎ' নিয়ে সংবাদ সম্মেলন/ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

'সাম্প্রতিক নদী-উদ্ধার তৎপরতা, মহাপরিকল্পনা ও নদীর ভবিষ্যৎ' নিয়ে সংবাদ সম্মেলন/ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নদীর জায়গায় গড়ে ওঠা মসজিদসহ অবৈধ স্থাপনা সরানোর দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) ও বুড়িগঙ্গা রিভারকিপার।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) বেলা ১২ টায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে 'সাম্প্রতিক নদী-উদ্ধার তৎপরতা, মহাপরিকল্পনা ও নদীর ভবিষ্যৎ' নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের পক্ষে যুগ্ম সম্পাদক শরীফ জামিল এ দাবি জানান।

তিনি বলেন, আদি বুড়িগঙ্গায় পাওয়ার স্টেশন আছে, এগুলো স্থানান্তর করতে হবে। নদীতে ম্যাটাডোর কোম্পানি মসজিদ নির্মাণ করে জায়গা দখল করেছে। ম্যাটাডোর যেদিন থেকে পিলার দিয়ে মসজিদ তৈরি শুরু করে সেদিনই আমরা নদী রক্ষায় গঠিত টাস্কফোর্স ও সরকারকে সচিত্রভাবে জানিয়ে আসছি। এখন মসজিদ ভাঙতে গেলে বলা হবে আওয়ামী লীগ তো ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে।

শরীফ জামিল বলেন, আমাদের ধর্মে রয়েছে ওয়াকফ করা জমি ছাড়া কোনও মসজিদে নামাজ হবে না। এজন্য ইসলামিক ফাউন্ডশনকে যুক্ত করে নদীর জায়গা থেকে মসজিদ সরানোর ব্যবস্থা করতে হবে। ম্যাটাডোর গ্রুপের মালিক এ স্থাপনা করে কোটি কোটি টাকা আয় করছে। তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে।

তিনি বলেন, উচ্চ আদালতের রায়ে তুরাগ ও অন্যান্য দেশের সকল নদ-নদীর খাল-বিল-জলাশয়ের ক্ষেত্রে নতুন প্রকল্প প্রণয়নের লক্ষ্যে পরিকল্পনা কমিশন, এলজজিইডি, পানি উন্নয়ন বোর্ড, বিআইডব্লিউটিএ, বিএডিসিসহ সকল সংস্থা জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনকে অবহিত করবে এবং জাতীয় নদী কমিশনের অনাপত্তিপত্র গ্রহণ করবে। এ ক্ষেত্রে সরকার যদি সচেতন হয়ে পদক্ষেপ নেয় তাহলে চরম সংকটে পড়া দেশের নদী নেটওয়ার্কটি বাঁচার সম্ভাবনা রয়েছে।

বাপা'র সাধারণ সম্পাদক ডা. আব্দুল মতিন বলেন, হাইকোর্ট নদী রক্ষায় যে নির্দেশ দিয়েছে আমরা তার বাস্তবায়ন করতে চাই। আমরা তুরাগ নদী দেখতে গিয়েছিলাম, আমিন বাজার থেকে টঙ্গী পর্যন্ত সরজমিনে গিয়েছিলাম। এখানে ২২ কিলোমিটারের মতো জায়গা, সেখানে ২ হাজার ১০০ খুঁটি ছিল, তার মধ্যে মাত্র ২২টি খুঁটি সঠিক জায়গায় বসানো হয়েছে। বাকি ৯৮ দশমিক ৫৫ শতাংশ খুঁটি নদীর মধ্যে বসানো হয়েছে। সেখানে অনেক জমি দখলদারের দখলে রয়েছে।

তিনি বলেন, দখলদাররা যখন দেখেছে সরকার নদীর মধ্যে খুঁটি বসিয়েছে তখন তারা হুড়মুড় করে জায়গা দখল করে নিয়েছে। আমি টাস্কফোর্সকে জানিয়েছি সারা দেশে নদী উদ্বারের নামে যে কাজটি হয়েছে, তাতে নদী দখলের জন্য নেমে পড়বে সবাই। কারণ তারা জানে সরকারের ক্ষমতা কতটুকু।

এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সদস্য শারমিন মুরশিদ।

বাংলাদেশের সাফল্য আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যাপক প্রশংসিত: সি চিনপিং



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের অসাধারণ সাফল্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং।

রোববার (২৬ মার্চ) বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এক অভিনন্দন বার্তায় চীনের প্রেসিডেন্ট এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, চীন-বাংলাদেশ বন্ধুত্বের একটি দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে এবং তা আরও শক্তিশালী হবে।

চীনের প্রেসিডেন্ট বলেন, বাংলাদেশ ও চীন দৃঢ় ও গভীর রাজনৈতিক সম্পর্ক উপভোগ করছে এবং কার্যকর সহযোগিতা ধারাবাহিকভাবে এগিয়ে চলেছে।

তিনি বলেন, ‘দ্য বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’-এর যৌথ নির্মাণ ফলপ্রসূ ফলাফল এনেছে, যা দুই দেশ এবং তাদের জনগণের জন্য সত্যিকার সুফল বয়ে এনেছে।

রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের কাছে পাঠানো বার্তায় চীনের প্রেসিডেন্ট বলেন, আমি চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কের উন্নয়নকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিই এবং চীন-বাংলাদেশ সহযোগিতার কৌশলগত অংশীদারত্বকে একটি নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে আপনাদের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত।

চীনের প্রেসিডেন্ট বলেছেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে চীন সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের জনগণকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই।

তিনি বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় বাংলাদেশ বিভিন্ন অর্থনৈতিক ও সামাজিক উদ্যোগে অসামান্য অগ্রগতি সাধন করেছে এবং স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ বাস্তবায়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে।

;

স্বাধীনতা দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনায় প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
স্বাধীনতা দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনায় প্রধানমন্ত্রী

স্বাধীনতা দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনায় প্রধানমন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের ৫৩তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বঙ্গভবনে সংবর্ধনার আয়োজন করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও তার সহধর্মিনী রাশিদা খানম।

রোববার (২৬ মার্চ) বিকেল ৫টার দিকে বঙ্গভবনের লনে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সংবর্ধনায় উপস্থিত ছিলেন নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, তার সহধর্মিনী ড. রেবেকা সুলতানা, স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এবং প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।

কোভিড-১৯ মহামারির কারণে দীর্ঘ ব্যবধানের পর স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রায় ২৫০০ জনের মতো অতিথিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়।

এর মধ্যে ছিলেন মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রী, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি, তিন বাহিনীর প্রধান, সংসদ সদস্য, সিনিয়র রাজনৈতিক নেতা, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়ী নেতা, শিল্পী, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং পরিবারের সদস্যরা।

শীর্ষ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সংবাদপত্রের সম্পাদক ও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দও সংবর্ধনায় যোগ দেন।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বীরত্ব পুরস্কারপ্রাপ্ত সদস্য ও বিশিষ্ট নাগরিকরা। এ উপলক্ষে কেক কাটেন রাষ্ট্রপতি হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অনুষ্ঠানে তারা আহত মুক্তিযোদ্ধা এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তি ও অতিথিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।

পরে ইফতারের আয়োজন করা হয়। ইফতারের আগে দেশের অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

মোনাজাত পরিচালনা করেন বঙ্গভবন জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা মো. সাইফুল কাবির।

;

তিনটি বইয়ের জন্য এফওএসডব্লিউএএল সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত বঙ্গবন্ধু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফাউন্ডেশন অব সার্ক রাইটার্স এন্ড লিটারেসার (এফওএসডব্লিউএএল) আজ বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে তার তিনটি বইয়ের জন্য ‘বিশেষ সাহিত্য পুরস্কার’ প্রদান করেছে।

প্রখ্যাত পাঞ্জাবি ঔপন্যাসিক এবং এফওএসডব্লিউএএল -এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অজিত কৌর আনুষ্ঠানিকভাবে সংগঠনের আঞ্চলিক সম্মেলনে সফররত বাংলাদেশী লেখক ও গবেষক রামেন্দু মজুমদার এবং মফিদুল হকের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।

সার্ক সাহিত্য পুরস্কার হল ২০০১ সাল থেকে ফাউন্ডেশন অফ সার্ক রাইটার্স অ্যান্ড লিটারেচার প্রদত্ত একটি বার্ষিক পুরস্কার।

বঙ্গবন্ধুর তিনটি বই হলো- অসমাপ্ত আত্মজীবনী, কারাগারের রোজনামচা এবং আমার দেখা নয়াচীন ১৯৫২।

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে আজ সকালে শুরু হয়েছে এফওএসডব্লিউএএল -এর তিন দিনব্যাপী আঞ্চলিক সাহিত্য সম্মেলন। সম্মেলনে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় অঞ্চলের বিপুল সংখ্যক বিশিষ্ট লেখক-সাহিত্যিক অংশগ্রহণ করছেন।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে সম্মেলনের উদ্বোধনের তাৎপর্য বর্ণনা করে অজিত কাউর এর আগে এক বার্তায় লিখেছিলেন যে, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের বিজয় কোনো ছোট ঘটনা ছিল না।

তিনি আরো লিখেন, ‘বাংলা জাতির পিতার দৃঢ় প্রত্যয়ের সবচেয়ে অনন্য সাহসিকতার মাধ্যমে এটি একটি অনন্য কৃতিত্ব ছিল- যাকে ভালবাসায় ‘বঙ্গবন্ধু’ বলা হয়। যিনি ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও ভাষা রক্ষার জন্য সিংহের মতো লড়াই করেছিলেন। যে কোনো মানুষের জীবনের চেয়েও একটি দেশের মর্যাদা সংরক্ষণ অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ!’

মিসেস কাউর লিখেন, ‘বিশ্বজুড়ে মানুষ ভূমি ও অঞ্চলের জন্য, বিদেশী নিপীড়ক বা রাজা ও স্বৈরশাসকদের কাছ থেকে তাদের স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করেছে। কিন্তু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ছিল ভিন্ন ও অনন্য। কারণ এটি ছিল ‘মানুষের প্রাণবন্ত আত্মা’ সংরক্ষণ যা- শুধুমাত্র তার নিজস্ব সংস্কৃতি এবং নিজস্ব ভাষায় স্পন্দিত এবং বিকাশ লাভ করে!’

বার্তায় তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু আমাদের মাঝে না থাকলেও তিনি আমাদের জন্য তিনটি মূল্যবান ও চিন্তাশীল বই রেখে গেছেন। তাই এই মহান মানবের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তাকে (বঙ্গবন্ধু) এফওএসডব্লিউএএল সাহিত্য উৎসব-২০২৩-এর সম্মাননা দেয়া হচ্ছে।

বাংলাদেশ থেকে এফওএসডব্লিউএএল আঞ্চলিক সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন বিশিষ্ট  লেখক সেলিনা হোসেন, রামেন্দু মজুমদার, মহিদুল হক ও মোহিত কামাল।

নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের মিনিস্টার (প্রেস) শাবান মাহমুদ এবং হাইকমিশনের পক্ষে কনস্যুলার (রাজনৈতিক) সফিউল আলম অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

;

জিনিসপত্রের দাম বাড়েনি: বাণিজ্যমন্ত্রী



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লালমনিরহাট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, বাজারে জিনিসপত্রের দাম বাড়েনি। মানুষ বাজারে গিয়ে জিনিসপত্র একবারে কিনে নিচ্ছে। ফলে বাজারে গিয়ে মানুষ ভাবছে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি হয়েছে। গতবারের তুলনায় এবার সব পণ্যের সাপ্লাই অনেক বেশি রয়েছে। কোনো পণ্য সংকট হওয়ার শঙ্কা নেই।

রোববার (২৬ মার্চ) দুপুরে পাঁচদিনের ভারত ও ভুটান সফর শেষে লালমনিরহাটের বুড়িমারী স্থলবন্দরের চেকপোস্ট দিয়ে দেশে প্রবেশের সময় সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ট্রাফিক-ইন-ট্রানজিট চুক্তি হয়েছে। ভারত হয়ে উভয় দেশের মধ্যে সরাসরি আমদানি-রপ্তানি পণ্য পরিবহন করতে এ চুক্তি হয়েছে। এতে দুই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তার ঘটবে। আমরা চাই ডাইরেক্ট ট্রান্সপোর্ট চালু হোক। অনেক সময় ঝামেলা হয়। এজন্য ভুটানের সঙ্গে এগ্রিমেন্ট করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ভুটান ও বাংলাদেশের মধ্যে পাথর ও ফলসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি-রপ্তানি করা হচ্ছে। এগুলো যেন ভারতের সড়কে চেক না হয়ে সরাসরি বাংলাদেশে ট্রান্সপোর্ট করা যায় সে বিষয়ে চুক্তি হয়েছে।

লালমনিরহাট বিমানবন্দর ভারত-ভুটান ব্যবসার ক্ষেত্রে ব্যবহার করবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে টিপু মুনশি বলেন, তারা লালমনিরহাট বিমানবন্দরটি ব্যবহার করবেন না। কারণ এটি বিমান তৈরি কারখানার জন্য করা হয়েছে। সেখানে ছাত্রছাত্রীরা বিমান তৈরি করবে। তাই তারা সৈয়দপুর বিমানবন্দরটি ব্যবহার করতে চেয়েছেন। এতে বাংলাদেশের কোনো সমস্যা হবে না।

এসময় মোগলহাট স্থলবন্দরটি চালু করার জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে বলেও জানান বাণিজ্যমন্ত্রী।

;