খাবারের ভিন্নতায় সঙ্গী ওটস



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪
ওটসের তৈরি মুখরোচক বিভিন্ন খাবার, ছবি: সংগৃহীত

ওটসের তৈরি মুখরোচক বিভিন্ন খাবার, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রতিদিন সন্ধ্যায় চিন্তা করতে হয়, নাশতায় কী তৈরি করলে ভালো হবে।

বেশিরভাগ সময় নাশতায় বেছে নেয়া হয় ভাজাপোড়া ধরনের খাবার। সবসময় যদি তা-ই খাওয়া হয় তাহলে দেখা যেতে থাকে নানান ধরণের স্বাস্থ্যগত সমস্যা।

সন্ধ্যায় খাওয়ার জন্য তাই বেছে নেয়া উচিৎ হালকা ঘরানার মজাদার ও পুষ্টিমানের খাবার। তেমন একটি খাদ্য উপাদান হলো ওটস।

ওটসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ, আয়রন, প্রোটিন, ভিটামিন ‘বি’ সহ একগুচ্ছ পুষ্টি উপাদান। বিশেষত এতে বিদ্যমান ভিটামিন বি শরীরে কার্বোহাইড্রেট শোষণে সাহায্য করে।

ওটসে প্রচুর ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, জিংক, কপার, ম্যাঙ্গানিজ, থায়ামিন ইত্যাদি রয়েছে, যা অন্যান্য শস্যজাতীয় খাবারের তুলনায় বেশি। এছাড়া কম পরিমাণ ফ্যাট থাকায়, ওটস কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর ক্ষেত্রে সাহায্যকারী।

প্রতিদিনের বিকাল কিংবা সকালের নাশতায় খেতে দেখে নিন ওটসের তৈরি মজাদার, স্বাস্থ্যকর ও অভিনব খাবার তৈরি আইডিয়া।  

ওটসের ক্ষীর

স্বাভাবিকভাবে ভাতের চাল দিয়ে তৈরি হয় ক্ষীর এবং এতে ব্যবহৃত চাল শরীরে শর্করার পরিমান বাড়িয়ে দেয় অনেকটা। সেজন্য বেছে নিন ওটস। ক্ষীর তৈরির নিয়মেই তৈরি করতে পারেন ওটসের ক্ষীর। এছাড়া ফ্লেভারের জন্য যোগ করতে পারেন ড্রাই ফ্রুটস।

ওটসের লাড্ডু

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jun/19/1560947506366.jpg

আটা, চিনি, গুঁড়া দুধের মিশ্রণে তৈরি হয়ে থাকে লাড্ডু। এর পরিবর্তে নতুনভাবে করতে পারেন ওটস দিয়ে। ওটসের ময়দা বা গুঁড়া বাজারেই পাওয়া যায়। আটার পরিমান কিছুটা কমিয়ে বাড়তি দিতে পারেন ওটসের গুঁড়া এবং সাথে তিলের বীজ ও নারকেলের মিশ্রণ।

ওটসের মাফিন

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jun/19/1560947492833.JPG

ময়দা, চিনি, মাখন, চকলেট ইত্যাদির মিশ্রণে তৈরি করা হয় মাফিন। চাইলে পুষ্টির মান বৃদ্ধির জন্য যুক্ত করতে পারেন ওটসের গুঁড়া বা ময়দা। এছাড়া ক্রিমের সাথে ওটস মিশিয়ে ওভেনে বেক করে নিতে পারেন। এতে স্বাদে কিছুটা নতুনত্ব আসবে।

ওটসের প্যানকেক

অনেকেই প্যানকেক পছন্দ করেন। সেটিও ময়দা, ডিম, দুধ, চিনির মিশ্রণে তৈরি করা হয়। শরীরের ফিটনেস বজায় রাখতে ও সুস্থ থাকতে প্যানকেকে ময়দার পরিমান কমিয়ে ওটসের পরিমান বেশি দিয়ে খেতে পারেন ওটস প্যানকেক।

ওটসের উত্তাপাম

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jun/19/1560947479863.jpg

এটি দক্ষিন ভারতের একটি জনপ্রিয় খাবার। সুজি, ময়দা, হিং, লাল মরিচ গুঁড়া, জিরা গুঁড়া, টকদই ও পানি মিশিয়ে, সেটি তাওয়া বা প্যানে গরম ভাপে রান্না করা হয়। আপনি চাইলে এর সাথে ওটসের গুঁড়া মিশিয়ে তৈরি করে নিতে পারেন।

ওটসের কুকিজ

কুকিজ তৈরির ক্ষেত্রে ময়দা, মাখন, চিনি, চকলেট, ডিম, বেকিং পাউডার সাথে একটু বেশি করে ওটস দিতে পারেন। এতে ওটসের ফ্লেভার আসবে, খেতেও  সুস্বাদ হবে।

ফ্রুটমিক্স ওটস  

ওজন কমানোর জন্য সালাদ বা ফ্রুটমিক্স করে খেয়ে থাকেন অনেকেই। নানা রকম ফল, দই, খেজুর, বাদাম মিক্স করে তার সাথে ওটস মিশিয়ে খেতে পারেন। এটি শরীরে শক্তি বাড়াবে এবং পুষ্টির মানও সমৃদ্ধ হবে।

আরও পড়ুন: গরমে খাদ্য তালিকায় হলুদ রাখার তিন তরিকা

আরও পড়ুন: মাখনের বিকল্পে কী ব্যবহার করা যাবে?

   

ইস্টার উৎসব ডিম দিয়ে কেন পালিত হয়?



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

খ্রিস্টানদের গুরুত্বপূর্ণ উৎসব ইস্টার। এই উৎসব মৃত্যুপুরীর মধ্য থেকে যিশু খ্রিস্টের পুনরুত্থান উদযাপন করে। গুড ফ্রাইডের পরে তৃতীয় রোববার পালিত হয়। বিশ্বাস করা হয় যে এই দিনে যিশু খ্রিস্টের পুনর্জন্ম হয়েছিল এবং তিনি আবার তাঁর শিষ্যদের সঙ্গে বসবাস শুরু করেছিলেন, কিন্তু মাত্র ৪০ দিনের জন্য, তারপরে তিনি চিরতরে স্বর্গে চলে গিয়েছিলেন। এ কারণেই ইস্টারকে পুনরুত্থান দিবস বা পুনরুত্থান রোববারও বলা হয়।

ইস্টার উদযাপন

খ্রিস্টান সম্প্রদায় জুড়ে ইস্টারের ঐতিহ্য ব্যাপক। কেউ কেউ এই দিনে যিশুকে অভিনন্দন জানাতে ইস্টারের দিনে ডিম সাজিয়ে থাকেন। কেউ কেউ আবার ইস্টার প্যারেডগুলিতেও অংশগ্রহণ করে থাকেন। আসলে ইস্টারের বেশিরভাগই ছুটি থাকে। কিন্তু যেখানে ছুটি নেই সেখানে তিন ঘণ্টা কাজ বন্ধ থাকে কারণ যিশুকে ক্রুশবিদ্ধ করা হয়েছিল ৩টার সময়। এছাড়াও ইস্টার সানডে উদযাপনের জন্য খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষের রাতে গির্জায় জড়ো হয়ে মোমবাতি জ্বালিয়ে রাতভর যিশু খ্রিস্টের নাম এবং তাঁর দেওয়া বাণীকে স্মরণ করেন।

ইস্টারে ডিমের ব্যাপক ভূমিকা

ইস্টার উদযাপনের প্রধান প্রতীক হল ডিম। ইস্টার নবায়ন, উদযাপন, পুনরুজ্জীবন, পৃথিবীতে বসবাসকারী প্রতিটি মানুষের জন্য অগ্রগতির প্রতীক। এই দিনে ডিম সজ্জিত করে একে অপরকে উপহার দেওয়া হয় যা একটি শুভ চিহ্নর ইঙ্গিত দেয়। তাই রঙিন ডিম ছাড়া ইস্টারের মজা নেই। ঐতিহ্যগতভাবে এই ডিম বাবা-মায়েরা লুকিয়ে রাখেন এবং বাচ্চাদের খুঁজে বের করতে হয়। খ্রিস্টধর্মে, ডিম পুনরুত্থানের প্রতীক। এটি বসন্তের সঙ্গে জড়িত।

ইস্টারে ডিমের বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে কারণ পাখি প্রথম যেভাবে তার নীড়ে ডিম দেয়। এর পরে, এটি থেকে ছানা বেরিয়ে আসে। এই কারণেই, ডিমকে একটি শুভ স্মৃতিস্তম্ভ হিসাবে বিবেচনা করা হয় এবং ইস্টারের সময় এটি বিশেষ সম্মানের সঙ্গে ব্যবহার করা হয়। কোথাও পেইন্টিং করে, কোথাও অন্যভাবে সাজিয়ে একে অপরকে উপহার হিসেবেও তাই ডিম দেওয়া হয়। রাশিয়া এবং পোল্যান্ডের মতো দেশে, ইস্টার ডিম একটি নতুন জীবনের প্রতীক।

ইস্টারের তারিখ প্রতি বছর পরিবর্তিত হয়। চলতি বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালে ৩১ মার্চ পালিত হবে ইস্টার।

;

যেসব খাবার খেয়ে রোজা ভাঙাবেন



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
স্বাস্থ্যকর ইফতার

স্বাস্থ্যকর ইফতার

  • Font increase
  • Font Decrease

রমজান মাস মুসলিমদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র সময়। সংযমের মাধ্যমে সৃষ্টিকর্তার সাথে গভীর সম্পর্ক স্থাপনের সুযোগ।

টানা একমাস রোজা রাখার কারণে, শরীর ধীরে ধীরে দুর্বল হতে শুরু করে। তাই সারাদিন রোজা থাকার পর এমন খাবার খাওয়া উচিত, যা সারাদিনের ক্লান্তি নিমেষেই দূর করে দিতে পারে। জেনে নিন, রোজা ভাঙার সময় যেসব খাবার বেশি উপকারী হতে পারে-

ফল: রোজা ভাঙার সময় এমন খাবার খাওয়া উচিত যা সহজেই হজম করা যাবে। এজন্য ফল একটি ভালো উপকরণ হতে পারে। সারাদিন নির্জলা উপবাসের কারণে শরীরে পানির ঘাটতিও হয়। তাই তরমুজ, আঙ্গুর, আপেল, নাশপাতির মতো ফল খেতে পারেন। এসব ফলে পানির পরিমাণ বেশি থাকে। তবে টকজাতীয় ফল এড়িয়ে চলাই ভালো।  

ডিম: রোজা রাখার কারণে যে পেশিক্ষয় হয়, সেই ক্ষতিপূরণ করার জন্য ডিম খেতে পারেন। ডিম যেমন প্রোটিনের একটি উত্তম মাধ্য, তেমন খাওয়ার জন্য রান্না করতেও সময় কম লাগে। ডিম অমলেট, মামলেট বা সিদ্ধ যেভাবেই খেতে চান, প্রস্তুত করতে মাত্র কয়েক মিনিট ব্যয় করলেই হয়।

মাছ: মাছে প্রোটিন ছাড়া আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ‘ভিটামিন ডি’ থাকে। তাছাড়া বেশিরভাগ মাছেই পর্যাপ্ত চর্বি থাকে। খাবার তেলের থেকে মাছের থেকে পাওয়া তেল অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর হয়। সারাদিন রোজা রাখার পর প্রোটিনের উৎস হিসেবে, মাংসের চেয়ে মাছ উত্তম। বিশেষ করে রেডমিট (গরু, খাসি) খেয়ে একদমই রোজা ভাঙা উচিত নয়। কারণ, এসব হজম করা বেশ কঠিন।

প্রোবায়োটিকস: সারাদিন রোজা রাখার কারণে খাওয়া-দাওয়ার অনিয়ম হয়। তাই অন্ত্রে অস্বাভাবিকা দেখা দিতে পারে। হজমে সমস্যা ছাড়াও অনেকের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই ইফতারে প্রোবায়োটিকস সমৃদ্ধ খাবার খেতে পারেন। যেমন- দই, কম্বুচা ইত্যাদি।  

অ্যাভোকাডো: অ্যাভোকাডো একপ্রকার বিদেশী ফল। এটি অনেক নরম হয়, তাই সহজেই হজমযোগ্য। একটু খাওয়ার নারকেল তেল বা জলপাই তেলের সাথে এই ফল খাওয়া যেতে পারে।

সবজি: রোজা রেখে ফল এবং সবজি খাওয়া অত্যন্ত ভালো। বিশেষ করে ফুলকপি, ব্রকলির মতো ফল রোজার পর অধিক কার্যকরী হতে পারে।   

তথ্যসূত্র: ফেয়ারপ্রাইস

;

দোলযাত্রায় রঙ খেলায় মেনে চলতে হবে যেসব নিয়ম



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
দোলযাত্রায় রঙ খেলা / ছবি : বিং এআই

দোলযাত্রায় রঙ খেলা / ছবি : বিং এআই

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ রঙ উৎসবের দিন। সনাতন ধর্মাবলম্বদের দোলপূর্ণিমার এই উৎসবে নানা রঙের আবিরে চারদিক রঙিন হয়ে ওঠে। অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে ধর্মের ভেদাভেদে আবদ্ধ থাকে না মানুষ। সকলকেই দেখা যায় মনের আনন্দে রঙ মাখামাখি হয়ে উল্লাস করতে। বসন্তে প্রকৃতির জীর্ণতা ছেড়ে রঙিন হয়ে ওঠার আনন্দে রঙ ছড়ায় তারা। দেশের বিভিন্ন স্থানে নানা আয়োজন করা হয়। বিশেষ করে ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীর পার্শ্ববর্তী এলাকা এবং শাঁখারি বাজারে মহা সমারোহে এই উৎসব উদযাপিত হয়।

রঙ-বেরঙের আবিরের সাথে মেতে ওঠা দোল উৎসব অসেক আনন্দের। তবে অনেক সময় দেখা যায়, রঙ খেলার পর অনেকের ত্বকে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়। রঙে ব্যবহৃত উপাদান অনেকের ত্বকে অস্বস্তি করতে পারে। অথবা চুলের নানারকম ক্ষতি করতে পারে। ত্বকের এই ক্ষতিকর দিক এড়িয়ে চলা খুব জরুরি। নয়তো ষোল আনা আনন্দের সঙ্গে উৎসবে মেতে ওঠা সম্ভব হবে না। চলুন জেনে নেওয়া যাক, হোলিতে রঙ খেলার আগে যেসব ব্যাপারে লক্ষ্য রাখতে হবে।

১. কম ক্ষতিকর রঙ ব্যবহারের চেষ্টা করুন। শ্রীকৃষ্ণ যখন রাধারানিকে রঙ মেখে হোলি খেলা শুরু করেছিলেন তখন আবির তৈরি হতো প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে। বিভিন্ন রঙিন প্রাকৃতিক উপাদান থেকে ভিন্ন ভিন্ন রঙ তৈরি করা হতো। তবে এখন রঙ তৈরি করা হয় কারখানায়। আবিরের রঙ উজ্জ্বল করতে ব্যবহার করা হয় রাসায়নিক উপাদান। তাই রঙ কেনার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন রাসায়নিক উপাদান খুবই কম মাত্রায় থাকে। বেশি সস্তা রঙ কেনা এড়িয়ে চলা উচিত। কারণ সেসব রঙে ক্ষতিকর উপাদান বেশি থাকার সম্ভাবনা থাকে।

২. রঙ নিয়ে খেলায় বেশি মত্ত হয়ে যাওয়া যাবে না। স্পর্শকাতর স্থানগুলো থেকে যতটা সম্ভব রঙ দূরে রাখার চেষ্টা করতে হবে। বিশেষ করে চোখের চারপাশের অংশ খুব সাবধানে রাখতে হবে। রঙ চোখে গেলে অস্বস্তি, জ্বালাতন, এলার্জি, পানি পড়া ছাড়াও অন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো গুরুতর সমস্যাও হয়ে যেতে পারে। অনেকে চোখে লেন্স পড়েন। তাদের চোখে রঙ গেলে সমস্যা আরও গুরুতর হয়ে যায়।

৩. অনেকের ত্বকে হোলির রঙের কারণে ত্বকশুষ্ক, জ্বালাপোড়া, অস্বস্তি, চুলকানি, এলার্জির মতো অনেক সমস্যা দেখা যেতে পারে। তাই রঙ খেলার আগে ত্বকের সুরক্ষা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। সরাসরি ত্বকের সংস্পর্শে রঙ লাগা এড়াতে ত্বকে তৈলাক্ত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। এতে রঙ তোলা খুব সহজ হয়।

৪. ত্বকের মতো একই ভাবে রঙের ক্ষতিকর দিক থেকে চুলের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। এজন্য চুলে নারকেল তেল ব্যবহার করা উত্তম। অথবা চুল ওড়না, স্কার্ফ বা টুপি দিয়ে ঢেকে রাখুন।

৫. রঙ খেলার আগে অবশ্যই নখ ছোট করে কেটে যাওয়া উচিত। রঙ খেলার পর এসে ভালো করে পরিষ্কারও করতে হবে। নয়তো খাবারের সাথে তা পেটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

৬. রঙ খেলার সময় হালকা রঙ গুলো বাছাই করুন। যেমন আকাশি, হলুদ, গোলাপি, ইত্যাদি। সবুজ, নীল, বেগুনীর মতো গাঢ় রঙ গুলো এড়িয়ে চলা ভালো। কারণ এগুলো তুলে পরিষ্কার করা কষ্টসাধ্য।

৭. রঙ খেলার সময় যথা সম্ভব শরীরের বেশিভাগ অংশ ঢেকে রাখার চেষ্টা করুন। ফুল হাতা এবং ঢিলাঢালা জামাকাপড় পড়লে শরীর রঙের ক্ষতির পরিমাণ কম হয়।    

তথ্যসূত্র: সিআইটিটিএ ওয়ার্ল্ড     

;

ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ‘কল্লোলমার্ট.কম’-এর যাত্রা শুরু



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের দ্রুত-সম্প্রসারনশীল ভোগ্যপন্য উৎপাদন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান কল্লোল গ্রুপ অব কোম্পানিজের সব পণ্যের সমাহার নিয়ে অনলাইন জগতে যাত্রা শুরু করেছে নিজস্ব ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ‘কল্লোলমার্ট.কম’। এর মাধ্যমে ভোক্তাদের কাছে সাশ্রয়ী মূল্যে মানসম্পন্ন নিজস্ব পণ্য সহজলভ্যে পৌঁছে যাবে।

এখন থেকে ই-কমার্স সাইট ‘kallolmart.com’ এর মাধ্যমে ক্যাশ অন ডেলিভারি সুবিধা কাজে লাগিয়ে ভোক্তারা দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে ঘরে বসে সহজেই কল্লোল গ্রুপের জেট ডিটারজেন্ট পাউডার, জেট লিকুইড, ফে টিস্যু, ফে এয়ার ফ্রেশনার, ফে কটন বাডস, ফে হ্যান্ড স্যানিটাইজার, মামা নুডলস, নিউট্রি-সি, সিস্টেমা টুথ ব্রাশ, মামা ডিশ ওয়াস, উজালাসহ যেকোনো পণ্য ক্রয় করতে পারবেন।

‘কল্লোল মার্ট’- এর ওয়েবসাইটটি স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যবহার উপযোগী এবং আকর্ষণীয় নানান ফিচারের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে। যাতে ভোক্তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে বিভিন্ন ক্যাটাগরি থেকে বাছাই করে তাদের প্রয়োজনীয় পণ্যগুলো অর্ডার করতে পারেন। ‘কল্লোল মার্ট’ শুধু নিজস্ব পণ্যের নিশ্চয়তাই দিচ্ছে না, পাশাপাশি সাশ্রয়ী মূল্য ও বিভিন্ন অফারের মাধ্যমে ভোক্তাদের কেনাকাটা উপভোগ্য করে তুলবে।

কল্লোল গ্রুপ অব কোম্পানিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘‘ভোক্তাদের সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার লক্ষ্যেই তৈরি হয়েছে আমাদের নিজস্ব ই-কমার্স সাইট ‘কল্লোলমার্ট.কম’। এছাড়াও ভোক্তারা এখন তাদের সবচেয়ে বিশ্বস্ত ও প্রিয় ব্র্যান্ডের পণ্যগুলো ‘কল্লোল মার্ট’-এর মাধ্যমে আকর্ষণীয় মূল্যে দ্রুত ও নিরাপদে নিজেদের দোরগোড়ায় পেতে পারেন।’

কল্লোল গ্রুপ অব কোম্পানিজের হেড অব ডিজিটাল মার্কেটিং রিফাত আহমেদ বলেন, “বাংলাদেশের ঘরে ঘরে কল্লোল গ্রুপের পণ্য পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যেই আমাদের নিজস্ব ই-কমার্স সাইট ‘kallolmart.com’ এর যাত্রা শুরু। এছাড়াও ‘কল্লোল মার্ট’ ভোক্তাদেরকে নিজস্ব ও প্রকৃত পণ্যের নিশ্চয়তাও দিচ্ছে, যা তাদেরকে গুণগত মান নিশ্চিত করবে। বর্তমানে গ্রাহকদের সর্বোত্তম সেবা বিবেচনায় আমরা দেশজুড়ে ফ্রি হোম ডেলিভারির সুবিধা দিচ্ছি এবং পণ্য বুঝে পাওয়ার পরই গ্রাহক মুল্য পরিশোধ করতে পারবেন। খুব শীঘ্রই অনলাইন পেমেন্ট সুবিধা যুক্ত করা হবে বলে তিনি জানান।’

;