ক্রিটিকস চয়েস অ্যাওয়ার্ডসে সেরা লেডি গাগা



বৃষ্টি শেখ খাদিজা, নিউজরুম এডিটর
গ্লেন ক্লোজ ও লেডি গাগা

গ্লেন ক্লোজ ও লেডি গাগা

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রিটিকস চয়েস অ্যাওয়ার্ডসের ২৪তম আসরে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার ভাগাভাগি করলেন দুই প্রজন্মের দুই তারকা গ্লেন ক্লোজ ও লেডি গাগা। ‘দ্য ওয়াইফ’ ছবির জন্য গোল্ডেন গ্লোব জেতার পর এবার ক্রিটিকস চয়েস অ্যাওয়ার্ডস পেলেন গ্লেন। তার কাছে গোল্ডেন গ্লোবে হারলেও ক্রিটিকস চয়েস অ্যাওয়ার্ডসে পুরস্কার জিতলেন গাগা। ‘অ্যা স্টার ইজ বর্ন’ ছবিতে দারুণ অভিনয়ের সুবাদে এই স্বীকৃতি উঠলো তার হাতে।

যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে রবিবার (১৩ জানুয়ারি) এবারের ক্রিটিকস চয়েস অ্যাওয়ার্ডস বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণী করা হয়। সেরা মৌলিক গান বিভাগে সেরা হয়েছে ‘অ্যা স্টার ইজ বর্ন’ ছবিতে ৩২ বছর বয়সী গাগার গাওয়া ‘শ্যালো’।

ক্রিটিকস চয়েস অ্যাওয়ার্ডস জিতলে অস্কারের দৌড়ে এগিয়ে যাওয়া যায় বলে ধারণা করা হয়ে থাকে। সেই হিসেবে গ্লেন ক্লোজ ও লেডি গাগার মধ্যে এবারের অস্কারে তুমুল লড়াই হতে পারে।

২৪তম ক্রিটিকস চয়েস অ্যাওয়ার্ডসে সেরা চলচ্চিত্রসহ সর্বোচ্চ চারটি পুরস্কার জিতেছে ‘রোমা’। ছবিটির জন্য আলফনসো কুয়ারন সেরা পরিচালক ও সেরা চিত্রগ্রাহক বিভাগে পুরস্কৃত হয়েছেন। সেরা বিদেশি ভাষার ছবি বিভাগের স্বীকৃতিও গেছে তার হাতে।

‘ভাইস’ ছবিতে আমেরিকার সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি চরিত্রের সুবাদে সেরা অভিনেতা বিভাগের পুরস্কার জিতেছেন ক্রিশ্চিয়ান বেল। সেরা কমেডি অভিনেতার স্বীকৃতি এসেছে ব্রিটিশ এই তারকার হাতে। সেরা কমেডি অভিনেত্রী বিভাগে পুরস্কার পেয়েছেন আরেক ব্রিটিশ তারকা অলিভিয়া কোলম্যান (দ্য ফেভারিট)। তার ছবিটি সম্মিলিত অভিনয় বিভাগে সেরা হয়েছে।

গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ডসের মতো ক্রিটিকস চয়েসেও মাহেরশালা আলি (গ্রিন বুক) সেরা পার্শ্ব অভিনেতা ও রেজিনা কিং (ইফ বিয়েল স্ট্রিট কুড টক) সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী হয়েছেন।

হলিউড হার্টথ্রব টম ক্রুজের ‘মিশন: ইমপসিবল-ফলআউট’ সেরা অ্যাকশন ছবি নির্বাচিত হয়েছে। গত বছর বক্স অফিসে সাড়া ফেলে দেওয়া ‘ব্ল্যাক প্যান্থার’ ভিজ্যুয়াল ইফেক্টস বিভাগে সেরার স্বীকৃতি পেয়েছে।

ক্রিটিকস চয়েস অ্যাওয়ার্ডস বিজয়ী তালিকা
সেরা চলচ্চিত্র: রোমা
সেরা অভিনেত্রী: গ্লেন ক্লোজ (দ্য ওয়াইফ) ও লেডি গাগা (অ্যা স্টার ইজ বর্ন)
সেরা অভিনেতা: ক্রিশ্চিয়ান বেল (ভাইস)
সেরা অভিনেত্রী (কমেডি): অলিভিয়া কোলম্যান (দ্য ফেভারিট)
সেরা অভিনেতা (কমেডি): ক্রিশ্চিয়ান বেল (ভাইস)
সেরা পার্শ্ব অভিনেতা: মাহেরশালা আলি (গ্রিন বুক)
সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী: রেজিনা কিং (ইফ বিয়েল স্ট্রিট কুড টক)
সেরা নবীন অভিনয়শিল্পী: এলসি ফিশার (এইথ গ্রেড)
সেরা সম্মিলিত অভিনয়: দ্য ফেভারিট
সেরা সাই-ফাই/ভৌতিক ছবি: অ্যা কোয়াইট প্লেস
সেরা অ্যাকশন ছবি: মিশন: ইমপসিবল-ফলআউট
সেরা কমেডি ছবি: ক্রেজি রিচ এশিয়ানস
সেরা বিদেশি ভাষার ছবি: রোমা (মেক্সিকো)
সেরা অ্যানিমেটেড ছবি: স্পাইডার-ম্যান: ইন্টু দ্য স্পাইডার-ভার্স
সেরা পরিচালক: আলফনসো কুয়ারন (রোমা)
সেরা মৌলিক সুর: ফার্স্ট ম্যান (জাস্টিন হারউইৎজ)
সেরা মৌলিক গান: শ্যালো (অ্যা স্টার ইজ বর্ন)
সেরা ভিজ্যুয়াল ইফেক্টস: ব্ল্যাক প্যান্থার
সেরা চিত্রগ্রহণ: আলফনসো কুয়ারন (রোমা)
অ্যাডাপ্টেড চিত্রনাট্য: ইফ বিয়েল স্ট্রিট কুড টক (ব্যারি জেনকিন্স)
মৌলিক চিত্রনাট্য: ফার্স্ট রিফর্মড (পল শ্রেডার)

টেলিভিশনে সেরা
সেরা ড্রামা সিরিজ: দ্য আমেরিকানস (এফএক্স)
সেরা অভিনেত্রী (ড্রামা সিরিজ): সান্ড্রা ওহ (কিলিং ইভ)
সেরা অভিনেতা (ড্রামা সিরিজ): ম্যাথু রাইস (দ্য আমেরিকানস)
সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী (ড্রামা সিরিজ): থ্যান্ডি নিউটন (ওয়েস্ট ওয়ার্ল্ড)
সেরা পার্শ্ব অভিনেতা (ড্রামা সিরিজ): নোয়া এমারিচ (দ্য আমেরিকানস)
সেরা কমেডি সিরিজ: দ্য মার্ভেলাস মিসেস মেইসেল
সেরা অভিনেত্রী (কমেডি সিরিজ): র‌্যাচেল ব্রসনাহান (দ্য মার্ভেলাস মিসেস মেইসেল)
সেরা অভিনেতা (কমেডি সিরিজ): বিল হেডার (ব্যারি)
সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী (কমেডি সিরিজ): অ্যালেক্স বোর্স্টেইন (দ্য মার্ভেলাস মিসেস মেইসেল)
সেরা পার্শ্ব অভিনেতা (কমেডি সিরিজ): হেনরি উইঙ্কলার (ব্যারি)
সেরা অভিনেত্রী (টিভি মুভি/মিনি সিরিজ): প্যাট্রিসিয়া আর্কেট (এস্কেপ অ্যাট ড্যানমোরা) ও অ্যামি অ্যাডামস (শার্প অবজেক্টস)
সেরা অভিনেতা (টিভি মুভি/মিনি সিরিজ): ড্যারেন ক্রিস (দ্য অ্যাসাসিনেশন অব জান্নি ভারসাচে: আমেরিকান ক্রাইম স্টোরি)
সেরা পার্শ্ব অভিনেতা (টিভি মুভি/মিনি সিরিজ): বেন হুইশো (অ্যা ভেরি ইংলিশ স্ক্যান্ডাল)
সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী (টিভি মুভি/মিনি সিরিজ): প্যাট্রিসিয়া ক্লার্কসন (শার্প অবজেক্টস)
সেরা টেলিভিশন মুভি: জেসাস ক্রাইস্ট সুপারস্টার লাইভ ইন কনসার্ট

   

নতুন কমিটির ওপর নাখোশ শিল্পী সমিতি নির্বাচনের প্রধান কমিশনার



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
এবার শিল্পী সমিতির নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্বে ছিলেন খোরশেদ আলম খসরু

এবার শিল্পী সমিতির নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্বে ছিলেন খোরশেদ আলম খসরু

  • Font increase
  • Font Decrease

শিল্পীদের কল্যাণে কাজ করাই চলচ্চিত্র শিল্প সমিতির মূল লক্ষ্য। কিন্তু এই অলাভজনক সংগঠনের নির্বাচন নিয়ে বহু জলঘোলা আর কাদা-ছোড়াছুড়ির ঘটনা ঘটছে।

যদিও এবারের নির্বাচনে ভোট গ্রহণ, ফল ঘোষণা-সবই ছিল শান্তিপূর্ণ। ঝামেলা শুরু হয় গত মঙ্গলবার, শপথ অনুষ্ঠানের দিন। এদিন বিকেলে অনুষ্ঠিত এই শপথে নবনির্বাচিত কমিটিকে শপথ পড়িয়েছেন চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি কাজী হায়াৎ, যে কাজ তার করার কথা ছিল না। সংগঠনের নিয়ম অনুযায়ী শপথ পড়ানোর কথা প্রধান নির্বাচন কমিশনারের। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বে থাকা খোরশেদ আলম খসরু।

উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও শপথ পড়াতে ডাকা হয়নি প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে। কাজী হায়াৎ যখন শপথ পড়াচ্ছিলেন, এমন অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতিতে পড়ে দ্রুতই ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন খসরু। বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে কথাও বলেছেন তিনি।

খসরু বলেন, ‘শপথের দিন আমি উপস্থিত ছিলাম। কিন্তু আমাকে ডাকেনি। এটা সংগঠনগুলোর একটি নিয়ম, যিনি প্রধান নির্বাচন কমিশনার, তিনি শপথবাক্য পাঠ করান। সেখানে আমি থাকা অবস্থায় যখন দেখলাম, তারা আমাকে কিছু বলছে না, ডাকছে না। যখন কাজী হায়াৎ সাহেবের নাম ঘোষণা দিল, তখন আমি চলে এলাম, কিছুটা অপমানিত বোধ করে চলে এলাম। আমার মেয়াদকাল ছিল। কাজী হায়াতের কি মেয়াদ আছে?’

খোরশেদ আলম খসরু

তিনি আরও বলেন, ‘এটা সংকীর্ণ মনমানসিকতার পরিচয় ছাড়া কিছুই নয়। হয়তো ইশারা-ইঙ্গিতে হয়েছে। কারণ, আগের দিনই সভাপতি বলেছে, শপথ আমিই পড়াব। তারপর সেখান থেকে সরে আসছে। ওনার কথামতো আমি উপস্থিত ছিলাম। এটা তো নিয়ম। নির্বাচন কমিশন অপারগতা প্রকাশ করলে আগের মেয়াদের সভাপতি দিয়ে পড়ানোর কথা। তখন ইলিয়াস কাঞ্চন সাহেব পড়াতেন। এটাই নীতি। কিন্তু তারা যা খুশি তা-ই করল।’

এ সময় সাংবাদিকদের ওপর চড়াও হওয়া প্রসঙ্গে এই প্রযোজকনেতা বলেন, ‘নির্বাচিত সব সদস্যরা কীভাবে সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালাল? এটা সম্পূর্ণই অনাকাঙ্ক্ষিত ও ন্যক্কারজনক ঘটনা। এটা হওয়া উচিত ছিল না। নির্বাচিত প্রতিনিধিদের অবশ্যই ধৈর্যশীল হওয়া উচিত ছিল।’

;

আজীবনের জন্য বয়কট জয় চৌধুরী, আরও যে সিদ্ধান্ত সাংবাদিকদের



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
জয় চৌধুরী /  ছবি : ফেসবুক

জয় চৌধুরী / ছবি : ফেসবুক

  • Font increase
  • Font Decrease

চলচ্চিত্র সমিতির শপথের দিন এফডিসি প্রাঙ্গণে একটি অপ্রীতিকর পরিস্থিতি। সাংবাদিকদের ওপর চড়াও হন শিল্পীরা। হামলায় আহত হন বেশ কয়েকজন সাংবাদিক। এই ঘটনা নিয়ে বিনোদন অঙ্গনে চলছে তোলপাড়। সাংবাদিকদের ওপর হামলার পর সংবাদ সম্মেলন করে সবার পক্ষ থেকে দুঃখ প্রকাশ ও ক্ষমা চান জয় চৌধুরী। যদিও ক্ষমা চাইতে এসেও সাংবাদিকদের সঙ্গে বাগ-বিতণ্ডায় জড়ান তিনি।

সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে হামলার নেতৃত্ব দেওয়া ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করায় সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরীকে আজীবনের জন্য বয়কটের ঘোষণা দিয়েছেন সাংবাদিকেরা। পাশাপাশি প্রতিবছর ২৩ এপ্রিলকে ‘কালো দিবস’ হিসেবেও ঘোষণা করা হয়েছে।

জায়েদ খান, ডিপজল, মিশা সওদাগরের সঙ্গে জয়ের গভীর সম্পর্ক। ছবিটি শিল্পী সমিতিতে প্রয়াত নায়ক ফারুক ও জায়েদের সঙ্গে জয়

গত বুধবার রাতে এফডিসিতে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে এই ঘোষণা দিয়ে বলা হয়, শিল্পী সমিতি যদি তাকে কোনো কার্যক্রমে রাখে, আমরা শিল্পী সমিতিকেও বয়কট করব। জয় চৌধুরীকে নিয়ে কোনো পরিচালক-প্রযোজক সিনেমা বানান, সেটার প্রচার পাবেন না।

পাশাপাশি চলচ্চিত্রের এতগুলো মানুষ থাকা সত্ত্বেও জয় চৌধুরীকে থামাতে পারলেন না, তার মানে তারা ব্যর্থ। এ কারণে প্রতিবছর ২৩ এপ্রিল চলচ্চিত্রের কালো দিবস পালন করা হবে। আমরা এটা প্রত্যেক বছর পালন করবই। এমনকি ওই দিন কোনো সিনেমার মুক্তির দিন থাকলেও আমরা প্রচার করব না।’

অপু বিশ্বাসের সঙ্গে সম্প্রতি একাধিক ছবি করেছেন জয় চৌধুরী /  ছবি : ফেসবুক

শুধু তাই নয়, সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় অভিনেতা শিবা শানু ও সুশান্তসহ অন্যরা এক মাসের জন্য বহিষ্কার থাকবেন। এর আগে এফডিসির ঘটনার তদন্তে বৈঠক হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বিনোদন সাংবাদিকদের প্রতিনিধিরাও। সাংবাদিকেরা বলেন, আলোচনা শুরুর পরও জয় চৌধুরী তার ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ চালিয়ে যান। তিনি কারও কথা মানতে নারাজ। অন্যদের দায়দায়িত্ব নিচ্ছেন। সে কারণেই তাকে আজীবনের জন্য বয়কটের এই সিদ্ধান্ত।

জানা গেছে, নবনির্বাচিত কমিটির শপথগ্রহণ শেষে শিল্পী সমিতির সদস্য শিবা সানুর সঙ্গে ইউটিউবারদের কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে সাংবাদিকেরা হাজির হলে তাদের সঙ্গেও বাগ্বিতণ্ডা হয়। সন্ধ্যা সোয়া ছয়টার দিকে সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। মূলত চিত্রনায়িকা ময়ূরীর মেয়ের সাক্ষাৎকার চাওয়াতেই মারামারির সূত্রপাত ঘটেছে বলে জানান জয় চৌধুরী।

জয় চৌধুরী /  ছবি : ফেসবুক

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এই হামলার মূলহোতা খল অভিনেতা শিবা শানু। এরপর জয় চৌধুরী ও আলেকজান্ডার বো হামলা চালান। হামলার একপর্যায়ে পুরো এফডিসির ফাইট ডিরেক্টররাও হামলায় অংশ নেন।

;

‘অ্যানিম্যাল’ থেকে ‘রাম’ হয়ে ওঠার জোর প্রস্তুতি রণবীরের!



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
‘অ্যানিম্যাল’ থেকে ‘রাম’ হয়ে ওঠার জোর প্রস্তুতি রণবীরের!

‘অ্যানিম্যাল’ থেকে ‘রাম’ হয়ে ওঠার জোর প্রস্তুতি রণবীরের!

  • Font increase
  • Font Decrease

অ্যানিম্যালের পর সোজা রামায়ণ। রাম হয়ে ওঠার প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন রণবীর কাপুর। নীতেশ তিওয়ারির এই ম্যাগনাম ওপাসের জন্য ইতিমধ্যেই শরীর চর্চা শুরু করে দিয়েছেন তিনি। আর শরীর, চেহারায় সেই পরিবর্তন আনার জন্য কসরত করছেন রণবীর। তার চেহারা পরিবর্তনের নিয়মিত আপডেট সোশ্যাল মিডিয়ায় দিয়ে থাকেন অভিনেতার ট্রেনার।


সেলিব্রিটি ফিটনেস ট্রেনার শিভোহাম রণবীর কাপুরের শরীর চর্চার একাধিক ছবি এবং ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন। এতে দেখা যায়, অ্যানিম্যাল ছবিতে তাঁর লুক থেকে রামায়ণের রাম হওয়ার জন্য ঠিক কতটা পরিবর্তন আনছেন বা এনেছেন রণবীর কাপুর।

শিভোহাম রণবীর রামায়ণ ছবির জন্য ট্রেনিং শুরুর আগে কেমন ছিলেন, আর এখন কেমন আছেন সেটার ছবি তুলে পোস্ট করেন। তিনি এই ছবিগুলো পোস্ট করে লেখেন 'গত ৩ বছর ধরে কঠিন পরিশ্রমের ফলাফল। জীবনে কোনও কিছুই শর্টকাট পদ্ধতিতে পাওয়া যায় না। সঠিক প্ল্যান প্রয়োজন শেষ লক্ষ্যটা পাওয়ার জন্য।'


একই সঙ্গে তিনি লেখেন, 'যদি তোমার ইচ্ছে, নিয়মানুবর্তিতা থাকে এবং লক্ষ্য পূরণ করবে বলে ঠিক করে নেন তাহলে সফল হবেনই। এই সফরটা খুব সুন্দর। এবং রণবীর কাপুর তোমাকে শুভেচ্ছা জানাই তোমার আগামী ব্লকবাস্টারের জন্য।'

রামায়ণ ছবিটির ইতিমধ্যেই শ্যুটিং শুরু হয়ে গেছে। এই ছবিতে রামের ভূমিকায় থাকবেন রণবীর কাপুর, সীতা হয়েছেন সাই পল্লবী। লারা দত্ত কৈকেয়ী এবং অরুণ গোভিল দশরথের চরিত্রে অভিনয় করবেন। এছাড়া শোনা যাচ্ছে সানি দেওল হনুমান এবং বিজয় সেতুপতি বিভূষণের চরিত্রে থাকবেন।

 

;

একসঙ্গে ক্যামেরাবন্দী সুইফট-ট্র্যাভিস ও গিগি-ব্র্যাডলি



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হলিউডের বিখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী টেইলর সুইফট পেশাজীবনে রয়েছেন সফলতার চূড়ায়। বেশ ভালো যাচ্ছে তার ব্যক্তিজীবনও। ট্র্যাভিস কেলসের সঙ্গে চুটিয়ে প্রেম করছেন তিনি। ক্যালিফোর্নিয়ায় তাদের একসঙ্গে দেখা যায়।

তবে অবাক করা ব্যাপার, তাদের সঙ্গে আরেক তারকা যুগলকে দেখা যায়। বিখ্যাত মডেল গিগি হাদিদ এবং তার বন্ধু ব্র্যাডলি কুপার জুটিও তাদের সঙ্গে ছিলেন।

কারমেল-বাই-দ্যা-সী তে এই ৪ জন জুটি একত্রে বেশ সুন্দর একটি সময় কাটিয়েছেন। সুইফট এবং ট্র্যাভিস তাদের সম্পর্কের ব্যাপার প্রকাশ্যে এনেছেন। তবে গিগি-ব্র্যাডলি এখনও এই ব্যাপারে গোপনীয়তা বজায় রেখেছেন। তারা সম্পর্কের ব্যাপারটি স্বীকার না করলেও তাদের এভাবে একত্রে দেখা যাওয়ায় সবার মনে সন্দেহ আরও গভীর হয়।

প্রিয় তারকাকে নিয়ে ভক্তদের আগ্রহের শেষ নেই। তাই তাদের ব্যক্তিজীবনের সব তথ্যও জানতে চায় ভক্তরা। তাদের এই ডাবল ডেট নেটিজেনদের মধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে।

এই ডাবল ডেটের গুঞ্জন আরো মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে যখন ট্র্যাভিস কেলসের মা ডোনা কেলসের থেকে এই ব্যাপারে আভাস পাওয়া যায়। ডোনা তার লাস ভেগাস সফরের অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করেছিলেন। সে সময় তিনি উল্লেখ করেন, তার ছেলে ট্র্যাভিস তাকে একটি ছবি পাঠিয়েছেন। সেখানে ট্র্যাভিসের সাথে সুইফট ছিলেন। এছাড়াও ছিলেন গিগি হাদিদ এবং ব্র্যাডলি কুপার।

কারমেল-বাই-দ্য-সী এর রেস্তোরাঁয় থাকা জনগণও এই ব্যাপারটি নিশ্চিত করেন। তারা জানান, সুইফট আর ট্র্যাভিসকে তারা একত্রে খাবার খেতে দেখেছেন।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

;