আমার সিএনজি ‘মানতি স্যার’



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা, রাঙ্গামাটি থেকে ফিরে
অটোরিকশায় লাগানো মান্থলি’র টোকেন, ছবি: বার্তা২৪.কম

অটোরিকশায় লাগানো মান্থলি’র টোকেন, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সিএনজি চালিত অটোরিকশায় রাঙ্গামাটি শহরে ঢুকছিলাম। বনরূপা (শহরের প্রাণকেন্দ্র) এলাকায় ট্রাফিক পুলিশ সিগন্যাল দিলেন অটোরিকশা থামানোর জন্য। গতি খুব একটা ছিল না, চালক চলন্ত অবস্থায় বলে দিলেন, ‘মানতি স্যার’।

ট্রাফিক পুলিশ আর কিছুই বললেন না। যথারীতি এগিয়ে যেতে থাকলাম। মনের মধ্যেই নানান প্রশ্ন উঁকি দিচ্ছিল, চালকের কাছে জানতে চাইলাম, পুলিশকে কী বললেন? জবাব দিলেন, ‘মানতি। আমার অটোরিকশা মানতি করা। না হলে শহরে যতবার ঢুকব ততবার ১শ’ টাকা করে দিতে হবে।’ তখন বুঝলাম, ইংরেজি মান্থলি মানে মাসিক শব্দের স্থানীয় সংস্করণ মানতি।

আবার প্রশ্ন করলাম, হাজার হাজার অটোরিকশা চলাচল করে, যদি মানতি করা না থাকলেও কেউ মানতি বলে! তাহলে বুঝবে কী করে?’ চালক জানালেন, ‘তা হওয়ার সুযোগ নেই। ওদের কাছে সবার তালিকা আছে। আবার বিট ভাগ করা আছে, সন্দেহ হলে বিটের অফিসার সার্জেন্টের নাম জানতে চাইবে। মাসে কত টাকা দিতে হয়? জবাব পাওয়া গেল, ‘২৫০ টাকা।’

আর কোথায় কোথায় এমন টাকা দিতে হয়? ‘সব জায়গায় দিতে হয়, না হলে সেই থানা এলাকায় প্রবেশ করা যায় না,’ বলেন তিনি।

কাপ্তাই লিচু বাগান এলাকার এই চালককে জ্বালানি (সিএনজি) ভরার জন্য যেতে হয় চট্টগ্রাম শহরে। কাপ্তাই রাস্তায় মাথায় অবস্থিত একটি সিএনজি ফিলিং স্টেশন থেকে গ্যাস ভরেন। এ কারণে হাইওয়ে কাপ্তাই রাস্তার মাথায় হাইওয়ে পুলিশকে মাসে দিতে হয় ৫শ’ টাকা।

যেহেতু চট্টগ্রাম যাওয়া আসার জন্য রাঙ্গুনিয়া এলাকার ওপর দিয়ে যেতে হয়, এজন্য রাঙ্গুনিয়া থানা পুলিশকে দিতে হয় ৩শ’ টাকা করে। রাঙ্গুনিয়া থানা পুলিশ এই মাসোহারা আদায় অনেকটাই আধুনিকায়ন করেছে। বিআরটিএ যেভাবে স্বচ্ছ ট্যাক্স টোকেন দেয় গাড়ির গ্লাসে লাগানোর জন্য। রাঙ্গুনিয়া থানা পুলিশও এমন স্বচ্ছ টোকেন চালু করেছে। যা গাড়ির কাঁচে প্রদর্শন করতে হয়।

অধিকাংশ অটোরিকশায় এই টোকেন লক্ষ্যণীয়। এতে তেমন কিছুই লেখা নেই। শুধু থাকে মাসের নাম ও নিচে সন। প্রতি মাসে টাকা দিয়ে এই টোকেন সংগ্রহ করে গাড়ির গ্লাসে লাগিয়ে রাখতে হয়। কোনো মাসে টাকা দিতে দেরি হলেই আর রক্ষে নেই। সোজা মামলা দিয়ে দেয়। আবার কখনও কখনও গাড়িও আটকে দেওয়া হয়। খুব কম চালকই আছেন যারা দৈনিক ভিত্তিতে টাকা দেন।

টাকা দিতে হয় নোয়াপাড়াতেও। এখানে মাসে ৩শ’ টাকা হারে দিতে হয়। সবচেয়ে কম মাসোহারা কাপ্তাই থানা পুলিশের। সিএনজি চালিত অটোরিকশা থেকে মাসে দেড়শ’ টাকা আদায় করছে হ্রদের পেটে থাকা এই থানা পুলিশ। মাসোহারা যথা সময়ে না দিলেই মামলা, গাড়ি আটকসহ নানা রকম হয়রানির শিকার হতে হয়। শুধু জরিমানার টাকা দিয়ে এই মামলা থেকে রক্ষা পাওয়া যায় না। ৫শ’ টাকার মামলা দিলেও ৭ হাজার টাকা দিতে হয় বলে অভিযোগ করেন ওই চালক।

পুলিশ ধরলে মামলা, জরিমানায় রক্ষা পেলেও শান্তি বাহিনীর থেকে ছাড় পাচ্ছেন না চালকরা। শান্তি বাহিনীকে মাসে ১ হাজার টাকা করে দিতে হয়। না হলে দুনিয়া থেকে গায়েব করে দেওয়া হতে পারে। এখানে পুলিশও নাকি শান্তি বাহিনীকে সমীহ করে চলে।

ওই অটোরিকশা চালক বলেন, `ছোট-বড় কোনো গাড়িই টাকা না দিয়ে চলতে পারে না। সবাইকে টাকা দিতে হয়। ছোটো গাড়ির কম, বড় গাড়ির বেশি মাসোহারা। অর্থাৎ সব ধরনের যানবাহন থেকে এই টাকা আদায় করা হচ্ছে। সম্ভবত বাংলাদেশের একমাত্র সড়ক রয়েছে নাটোরে, যেটি চলন বিলের ভেতর দিয়ে চলে গেছে। এই সড়কটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে টোল দিয়ে চলাচল করতে হয়। কিন্তু অটোরিকশা চালকের কথায় মনে হচ্ছে, সারা দেশের প্রায় সব সড়কেই নিরবে চাঁদাবাজি চলছে। কয়েকদিন আগে রাজধানীর মাংস বিক্রেতারা অভিযোগ করেছেন, ‘চাঁদাবাজি বন্ধ হলে নাকি ৩শ’ টাকা কেজিতে গরুর মাংস বিক্রি করা সম্ভব।’

   

নীলফামারীতে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর সদরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। এখনো নিহত ব্যক্তির নাম, পরিচয় জানা যায়নি।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ভোরে শহরের সংগলশী ইউনিয়নের সুবর্ণখুলি গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সংগলশী ইউনিয়নের সুবর্ণখুলি গ্রামে চলমান রেললাইন হতে ১০ ফিটের বাহিরে এক মহিলার লাশ পড়ে থাকতে থেকে এলাকাবাসী পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে। এখনো নিহত ব্যক্তির নাম পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

এবিষয়ে সৈয়দপুর রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরুল ইসলাম বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। নিহত ব্যক্তির নাম, পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

;

রাজ-পরীর সংসারে নতুন ২ অতিথি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় বাঘ রাজ ও বাঘিনী পরীর ঘর আলোকিত করে এসেছে নতুন তিন অতিথি। যদিও একটা শাবক মৃত ছিল। এ নিয়ে চিড়িয়াখানায় বাঘের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯ টিতে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) রাতে বিষয়টি বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করেছেন চিড়িয়াখানার ভারপ্রাপ্ত কিউরেটর ডা. শাহাদাত হোসেন শুভ।

তিনি বলেন, রোজার ঈদের দুই দিন আগে ৯ এপ্রিল সকাল আটটার দিকে বাঘ রাজ-পরীর সংসারে তিনটি মেয়ে বাঘ শাবক জন্ম নেয়। তখন আমরা একটি শাবক মৃত অবস্থায় পায়। বাকি দুটি শাবক মায়ের সঙ্গে আছে। সুস্থ আছে, দুধও খাচ্ছে। ঈদের সময় একটু ব্যস্ততা ছিল তাই আমরা বিষয়টি তখন জানাতে পারিনি।

‘এনিয়ে রাজ-পরীর ঘরে মোট ১২টি বাঘ ও শাবক রয়েছে। যার মধ্যে ৪টি পুরুষ, বাকি সব মেয়ে। জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আলোচনা করে নতুন শাবক ‍দুটির নাম দেওয়া হবে। আমরা আরও একমাস পর দর্শনার্থীদের জন্য শাবকগুলো উন্মক্ত করব, বলেন চিড়িয়াখানার এ কর্মকর্তা।

চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় নতুন দুই শাবকসহ বর্তমানে বাঘের সংখ্যা মোট ১৯টি, যার মধ্যে ১৩টি মেয়ে ৬টি পুরুষ। ১৯টির মধ্যে ৫টি সাদা বাঘ‌।

গতবছর চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় জন্মগ্রহণ করা এক জোড়া বাঘ দিয়ে প্রাণী বিনিময়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ জাতীয় চিড়িয়াখানা হতে এক জোড়া জলহস্তী চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় আনা হয়েছিল।

প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ৯ ডিসেম্বর ৩৩ লাখ টাকায় কেনা ১১ মাস বয়সী রাজ এবং ৯ মাস বয়সী পরীকে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় আনা হয়। ২০১৮ সালের ১৯ জুলাই বেঙ্গল টাইগার দম্পতি রাজ-পরীর তিনটি ছানার জন্ম হয়। যার মধ্যে দুটি ছিল ‘হোয়াইট টাইগার’, অন্যটি কমলা-কালো ডোরাকাটা। পরদিন একটি সাদা বাঘ শাবক মারা যায়। অন্য সাদা বাঘিনীটি ‘শুভ্রা’। কমলা-কালো বাঘিনীটির নাম দেওয়া হয় ‘জয়া’। শুভ্রা বাংলাদেশে প্রথম সাদা বাঘ। এর আগে দীর্ঘ পাঁচ বছর চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা বাঘ শূন্য ছিল।

;

নীলফামারীতে নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বিএনপি নেতা বহিষ্কার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলা বিএনপির সভাপতি ফয়সাল ফাহমিদ চৌধুরী কমেট ওরফে কমেট চৌধুরীকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে জলঢাকা পৌরসভার মেয়র পদে উপনির্বাচনে অংশ নেওয়ায় তাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিএনপির সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে আসন্ন জলঢাকা পৌর নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কমেট চৌধুরীকে বিএনপির প্রাথমিক সদস্যপদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

কমেট চৌধুরী জলঢাকা উপজেলা বিএনপির সভাপতি হিসেবে ২০২১ সাল থেকে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। এর আগে তিনি জলঢাকা পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন। কমেট চৌধুরীর বাবা আনোয়ারুল কবীর চৌধুরীও জলঢাকা পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি ছিলেন। বাবার হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন কমেট চৌধুরী।

প্রসঙ্গত, গত ১৯ জানুয়ারি জলঢাকা পৌরসভার মেয়র ইলিয়াস হোসেন বাবলু মারা যাওয়ায় মেয়র পদে তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। আগামী ২৮ এপ্রিল মেয়র পদে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাসে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লেবাননের বৈরুতস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের আয়োজনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সন্ধ্যায় লেবাননে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এয়ার ভাইস মার্শাল জাভেদ তানভীর খান ও তার সহধর্মিনীর আমন্ত্রণে সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে লেবাননের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যমন্ত্রী আমিন সালাম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া দেশটির তথ্যমন্ত্রী জিয়াদ মাকারি, বৈরুতের গভর্নর মারওয়ান আব্বুদ, লেবাননের জাতীয় সংসদের পররাষ্ট্র ও ইমিগ্রশন বিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি ফাদি আলামে, অর্থনৈতিক, বাণিজ্য, শিল্প ও পরিকল্পনা বিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি ফরিদ বোস্তানি এবং লেবানন-বাংলাদেশ সংসদীয় ফ্রেন্ডশিপ গ্রুপের সভাপতি নাসের জাবের বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়া লেবাননে নিযুক্ত ৫০টির অধিক দেশের রাষ্ট্রদূত, বিভিন্ন কূটনীতিক, লেবানন সরকারের উচ্চপর্যায়ের বিভিন্ন কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী প্রতিনিধি, স্থানীয় গণমাধ্যম প্রতিনিধি ও প্রবাসী বাংলাদেশিসহ দুই শতাধিক অতিথি সংবর্ধনায় যোগ দেন।

রাষ্ট্রদূত জাভেদ তানভীর খান স্বাগত বক্তব্যের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।

তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশের অসাধারণ আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের নানা উদাহরণ তুলে ধরেন। বিশেষ করে, তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী উদ্যোগে অর্জিত পদ্মা সেতু ও মেট্রোরেলসহ অন্যান্য মেগা প্রকল্পগুলো সম্পর্কে সংবর্ধনায় আসা অতিথিদের জানান।

রাষ্ট্রদূত ২০৪১ সালে বাংলাদেশকে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-এ রূপান্তরের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রূপকল্প-২০৪১ সম্পর্কে সবাকে জানিয়ে দেশটির ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির আহ্বান জানান।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে লেবাননের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যমন্ত্রী আমিন সালাম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করে বাংলাদেশকে উন্নয়নের একটি রোল-মডেল হিসেবে আখ্যায়িত করেন।

এ সময় বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব অর্থনৈতিক উন্নয়নের চিত্র বিশেষ করে, বাংলাদেশে বিদেশি বাণিজ্য ও বিনিয়োগের অপার সম্ভাবনা ও বাংলাদেশের সংস্কৃতি উপস্থাপন করে একাধিক প্রদর্শনী আয়োজন করা হয়, যা অতিথিদের বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ করে।

;