অবৈধ পুকুর খনন

মোহনপুরে দু’বছরে ফসলি জমি কমেছে ১১০০ হেক্টর



হাসান আদিব, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
মোহনপুরে পুকুর খনন চলছে, ছবি: বার্তা২৪

মোহনপুরে পুকুর খনন চলছে, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

কৃষি অধ্যুষিত জেলা রাজশাহীর সবচেয়ে ছোট আয়তনের উপজেলা মোহনপুর। এখানে ধান, পান, গম ও আমের চাষ হয় সবচেয়ে বেশি। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্য অনুযায়ী- ২০১৬ সালে মোহনপুরে ফসলি জমি ছিল ১২ হাজার ৪৩২ হেক্টর। তবে ২০১৮ সালের জরিপ অনুযায়ী তা কমে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৩২০ হেক্টরে।

স্থানীয় কৃষক ও কৃষি কর্মকর্তারা অভিযোগ করেন, উপজেলাজুড়ে বাণিজ্যিক পুকুর খননের কারণে কমছে ফসলি জমি। জোর করে কৃষকদের কাছ থেকে জমি নিয়ে পুকুর খনন করছে প্রভাবশালী একটি মহল। পুকুর খননকারীরা মাঠের মাঝামাঝি স্থানের কোনো জমি টার্গেট করেন। সেই জমির মালিককে অর্থের প্রলোভনে জমি কব্জা করেন। ওই জমিতে পুকুর খনন শুরু করলে তখন বাধ্য হয়ে আশেপাশের কৃষকরাও তাদেরকে জমি দিয়ে দেন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jun/20/1561023543558.JPG

কৃষকদের অভিযোগ- তারা এ বিষয়ে কৃষিবিভাগ ও বরেন্দ্র বহমুখী প্রকল্পসহ (বিএমডিএ) স্থানীয় প্রশাসনকে লিখিত অভিযোগ দিলেও কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। ফলে বর্ষা মৌসুমে উঁচু জমির ফসলহানির পাশাপাশি জলাবদ্ধতার ঝুঁকিতে রয়েছে তিন শতাধিক বাড়িঘর।

এদিকে, গত ১০ মার্চ উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী অবৈধভাবে ফসলি জমিতে পুকুর খনন বন্ধ করতে একটি গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সানওয়ার হোসেন। এরপরও থেমে নেই প্রভাবশালী মহলের পুকুর খনন।

স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, চলতি মৌসুমে যেসব পুকুর খনন শুরু করা হয়েছে, তা শেষ হলে ফসলি জমি কমবে আরও ৭০০ হেক্টর। এভাবে চলতে থাকলে আগামী ৫ থেকে ৭ বছরের মধ্যে উপজেলায় ফসলি জমির অস্তিত্ব থাকবে না।

বৃহস্পতিবার (২০ জুন) উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে ঘুরে দেখা যায়, অন্তত দশটি পুকুর খননের কাজ পুরোদমে চলছে। দিনরাত প্রায় ২৪ ঘণ্টায় এক্সকেভেটর দিয়ে মাটি কাটার কাজ চলছে। প্রতিটি পুকুরের আয়তন ২০ বিঘা জমি থেকে ৮০ বিঘা পর্যন্ত রয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কেশরহাটের পৌর এলাকার মগরা বিলে আলমগীর হোসেন, ধুরইল বিলে বাবু ও লিখন, বিদ্যাধরপুর বিলে শাফিউল আলম, তেঘর মাড়িয়া বিলে এনামুল হক ও রানা হোসেন এবং শিবপুর বিলে নাজমুল হোসেন জমি লিজ নিয়ে পুকুর খননের কাজ করছেন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jun/20/1561023561855.jpg

তারা সবাই স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ ও ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। বিএনপি ও জামায়াতের কিছু নেতাও বেশি টাকা দিয়ে এদের সঙ্গে শেয়ারে পুকুর খননে যুক্ত হচ্ছেন। ফলে অনেক সময় পুকুর বন্ধে মাঠে নেমে ব্যবস্থা নিতে গেলেও রাজনৈতিক প্রভাবে নিস্ফল ফিরে আসতে হচ্ছে প্রশাসনিক কর্তাদের।

উপজেলার বাকশৈল গ্রামের কৃষক আব্দুর রহমান, সাদেকুর রহমান ও রাশেদুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে জানান, উপজেলার কয়েকটি বিলে তিন ফসলি জমিতে পুকুর করে আবাদি জমি প্রায় শেষ। খালের মাঝে পুকুর খনন করে বাঁধ দেওয়ায় পানি বের হয় না। জলাবদ্ধতায় ধান নষ্ট হয়ে যায়। গত মৌসুমে কৃষকের দুর্দশা দেখে এমপি আয়েন উদ্দিন নিজে পানিতে নেমে পুকুরের পাড় কেটে পানি বের করার ব্যবস্থা করেন। কয়েকদিন পরে পুকুর মালিকরা আবার পাড় বেঁধে দেন। বারবার তো আর এমপি আসতে পারবেন না। তাই বাধ্য হয়ে অনেকে তাদেরকে (পুকুর খননকারী) জমি দিয়ে দিচ্ছেন।

জানতে চাইলে পুকুর খননকারী আলমগীর হোসেন ও এনামুল হক দাবি করেন, চাষাবাদ ভালো না হওয়ায় জমির মালিকরা ডেকে পুকুর খননের জন্য জমি দিচ্ছেন। কৃষকদের জমির খাজনা পরিশোধের পাশাপাশি সাংবাদিকসহ স্থানীয় প্রশাসনকেও ম্যানেজ করতে হয়। অল্প জমিতে পুকুর খননে খরচ বেড়ে যাচ্ছে। একসঙ্গে বেশি জমি হলে ভালো হয়।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jun/20/1561023602206.JPG

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রহিমা খাতুন বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘মোহনপুর ছোট আয়তনের একটি উপজেলা। এখানে প্রয়োজনের অতিরিক্ত পরিমাণ পুকুর খনন করা হচ্ছে। ফলে কৃষি ভূমির পরিমাণ দিন কমে আসছে। হুমকির মুখে পড়ছে এখানকার প্রধান ফসল পান ও ধানের চাষ। এ ধরনের পুকুর খনন বন্ধের জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করে আসছে উপজেলা কৃষিবিভাগ ও উপজেলা প্রশাসন।

মোহনপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুস্তাক আহমেদ বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘পুকুর খননের খবর পেলেই আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে বন্ধ করছি। তারা রাতের আঁধারে পুকুর কাটছে, ফলে প্রতিরোধ করা মুশকিল হয়ে দাঁড়িয়েছে। সঙ্গে কিছুটা রাজনৈতিক প্রতিবন্ধকতাও রয়েছে।’

তবে অবৈধ পুকুর খনন বন্ধে পুলিশ তৎপর রয়েছে বলেও দাবি করেন ওসি।

   

নওগাঁয় চুরি হওয়া স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার, গ্রেফতার ৩



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
নওগাঁয় চুরি হওয়া স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

নওগাঁয় চুরি হওয়া স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁ সদর উপজেলার পুরাতন কাঠহাটি এলাকা থেকে জানালার লোহার গ্রিল কেটে চুরি হয়ে যাওয়া স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার করেছে নওগাঁ সদর থানা পুলিশ। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। 

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে থানা পুলিশের পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। এর আগে, এদিন সকালে শহরের পুরাতন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন- সদর উপজেলার সরল শিকারপুর গ্রামের মৃত খোকা মন্ডলের ছেলে শামীম হৃদয় (২৪), নিরব সাজেদুর (২৭) ও আরজি নওগাঁ মধ্যপাড়ার কালু বাবুর ছেলে সরল হোসেন (২০)।

জানা যায়, গত ১৫ এপ্রিল সন্ধ্যায় পুরাতন কাঠহাটি এলাকায় মাহবুবুর রহমানের বাড়িতে জানালার লোহার গ্রিল কেটে চোরের দল ঘরে ঢুকে এক জোড়া স্বর্ণের ঝুমকা, একটি স্বর্ণের কণ্ঠমালা, এক জোড়া স্বর্ণের পাশা এবং এক জোড়া ব্রোঞ্জ ও স্বর্ণের সমন্বয়ে নক্সা মুখবালা চুরি করে নিয়ে যায়। যার বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা। ঘটনার পর পুলিশের ঊধ্বর্তন কর্মকর্তাগণ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

এরপর পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রাশিদুল হকের দিক নির্দেশনায় নওগাঁ সদর থানা-পুলিশ ঘটনাটি তদন্ত শুরু করে। এক পর্যায়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুরাতন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে এ ঘটনায় জড়িত থাকায় শামীম, সাজেদুর ও সরল হোসেনকে গ্রেফতার করা হয় এবং তাদের কাছ থেকে চুরি যাওয়া সকল স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার করা হয়।

;

সূর্যের প্রখরতায় জনজীবনে অস্বস্তি, ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বৈশাখের শুরু থেকেই সারাদেশে সূর্যের প্রখরতা বাড়ছে। সূর্য উদয় থেকেই তেজদীপ্ততা শুরু হয়, সেই থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত তীব্র তাপদাহে নাভিশ্বাস হয়ে উঠছে জনজীবন। শুধু তাই নয় রাতেও ভ্যাপসা গরমে হাঁপিয়ে উঠছে মানুষ। এতে জনজীবনে বাড়ছে অস্বস্তি। দেশের এমন পরিস্থিতি আগামী তিন দিনের জন্য সতর্কতামূলক হিট অ্যালার্ট জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক এ সতর্কবার্তা জানিয়েছেন।

তিনি জানান, দেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপ প্রবাহ আজ (১৯ এপ্রিল) থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে এবং তাপমাত্রা আরো বৃদ্ধি পেতে পারে।

এদিকে বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং দিনাজপুর, রাঙ্গামাটি, চাঁদপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা, বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলাসহ ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা বাড়লেও রাতে অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বাড়তে পারে।

এদিকে আজ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। বেলা তিনটায় এ জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১৭ শতাংশ। বৃষ্টি না হওয়ায় এ তাপপ্রবাহ চলছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় আবহাওয়া অফিস।

 

;

মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বিজিপির আরও ১১ সদস্য বাংলাদেশে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

২৪ ঘণ্টা না পেরোতে আবারো ১১ জন মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপি সদস্য আশ্রয় নিয়েছেন বাংলাদেশে। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের মধ্যে টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় তারা। এ নিয়ে বর্তমানে ২৮৫ জন মিয়ানমারের সেনাবাহিনী এবং সীমান্তরক্ষী বিজিবি সদস্য আশ্রয় গ্রহণ করে বাংলাদেশে অবস্থান গ্রহণ করছে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) নতুন করে টেকনাফের জীম্বংখালী সীমান্ত দিয়ে ৩ জন এবং হাতিমারাঝিরি ৮ জন বিজিপি সদস্য আশ্রয় গ্রহণ করেন। 

এর আগে গতকাল রাতে টেকনাফের নাফ নদী পার হয়ে কোস্ট গার্ডের কাছে ১৩ জন বিজিপি সদস্য আত্মসমর্পণ করে। পরে কোস্টগার্ড বিজিপি সদস্যদেরকে বিজিবি'র নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নে (১১ বিজিবি) হস্তান্তর করে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বিজিবির গণসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম।

তিনি বলেন, গতকাল ১৩ জন এবং আজকে ১১ জন বিজিপি সদস্য টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। এখন পর্যন্ত সর্বমোট ২৮৫ জন বাংলাদেশে অবস্থান করছে। তারা সবাই বিজিবি হেফাজতে আছে।   

;

ডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ১৩ জন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ১৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন। তবে এসময় কোনও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। এ নিয়ে চলতি বছরের ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন এক হাজার ৯৫২ জন।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গু বিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের (সিটি করপোরেশনের বাইরে) চার জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে সাতজন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে দুই জন রয়েছেন।

২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে মোট সাতজন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন, চলতি বছরে মোট এক হাজার ৮২৬ জন ছাড়পত্র পেয়েছেন।

চলতি বছরের এ যাবত ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ২৪ জন। মৃতদের মধ্যে ১১ জন পুরুষ এবং জন ১৩ জন নারী।

২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়, পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মোট তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।

;