গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ক্রিকেটারদের সাক্ষাৎ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা, ছবি: সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইসিসি বিশ্বকাপ-২০১৯ ও আয়ারল্যান্ডে একটি ত্রিদেশীয় সিরিজ সামনে রেখে ঢাকা ছাড়ার আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেছে জাতীয় ক্রিকেটদল। ক্রিকেটাররা ছাড়াও সেখানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)‘র সভাপতি, পরিচালক, কোচিং স্টাফ, মিডিয়া ম্যানেজার, নিরাপত্তা ম্যানেজাররা।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) দুপুর ১২টায় গণভবনে পৌঁছান তারা। অতিথিদের জন্য গণভবনে মধ্যাহ্ন ভোজেও অংশ নেন। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

গণভবন সূত্রে জানা গেছে, ক্রিকেটাররা সকাল সাড়ে ১১টার দিকে গণভবনে এসে পৌঁছান। এরপর তারা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। প্রায় দেড়ঘণ্টা প্রধানমন্ত্রী ঘরোয়া পরিবেশে অতিথিদের সঙ্গে আলোচনা করেন। আলোচনায় ক্রিকেট দলের সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরেন বোর্ড সভাপতি ও দলের অধিনায়ক ও সহ-অধিনায়ক।

প্রধানমন্ত্রী আসন্ন ত্রিদেশীয় সিরিজ ও বিশ্বকাপে জাতীয় দলের ভালো ফলাফল প্রত্যাশা করে তাদের শুভকামনা করেন। এসময় খেলাধুলার পরিসর ‍ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধিতে আওয়ামী লীগ সরকার গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কথাও তিনি তুলে ধরেন। ক্রীড়াঙ্গন ও তথা ক্রিকেটের উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতার জন্য তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান ক্রিকেটাররা।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/30/1556614464657.jpg

উল্লেখ্য, আয়ারল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলতে বুধবার (১ মে) ঢাকা ছাড়বেন জাতীয় ক্রিকেট দলের সদস্যরা। আগামী ৫ মে থেকে আয়ারল্যান্ডে শুরু হবে ত্রিদেশীয় সিরিজটি। ১৭ মে ফাইনাল। এরপর টাইগাররা সেখান থেকে বিশ্বকাপ খেলার উদ্দেশে ইংল্যান্ডে উড়াল দেবেন।

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যাওয়া ক্রিকেটাররা হলেন, মাশরাফি বিন মর্তুজা, (ক্যাপ্টেন), সাকিব আল হাসান (ভাইস-ক্যাপ্টেন), লিটন কুমার দাস, মোহাম্মদ মিঠুন, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, তামিম ইকবাল খান, সৌম্য সরকার, সাইফউদ্দিন, আবু জায়েদ চৌধুরী রাহি, মোস্তাফিজুর রহমান, রুবেল হোসেন, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, মেহেদী হাসান মিরাজ, সাব্বির রহমান রোমান, ইয়াসির আলি চৌধুরী, নাঈম হাসান, তাসকিন আহমেদ, ফরহাদ রেজা।

বোর্ড অব ডিরেক্টরস অ্যান্ড অফিসিয়ালসদের মধ্যে বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন পরিচালক- মাহবুবুল আনাম, আহমেদ সাজ্জাদুল ইসলাম, নাইমুর রহমান দুর্জয় (এমপি), মনজুর কাদের, এজেএম নাসের উদ্দিন, আকরাম খান, কাজি ইনাম আহমেদ, এসকে সোহেল, সাইফুল আলম স্বপন চৌধুরী, অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল ইসলাম, আলমগীর খান, সাইফুল আলম চৌধুরী নাদেল, মোহাম্মদ ইসমাইল হায়দার মল্লিক, মো. এনায়েত হোসেন সিরাজ, সৈয়দ আশফাকুল আলম, মোহাম্মদ জালাল ইউনুস, লোকমান হোসাইন ভূইঁয়া, গাজী গোলাম মুর্তজা, মো. হানিফ ভূইঁয়া, তানজিল চৌধুরী, নাজিব আহমেদ, শওকত আজিজ রাসেল, নিজাম উদ্দিন চৌধুরী (প্রধান নির্বাহী), তৌহিদ মাহমুদ (পিএস বিসিবি সভাপতি), মোহাম্মদ আলমগীর (পলিটিক্যাল সেক্রেটারি বিসিবি সভাপতি), কাউসার আজম (অ্যাসিসটেন্ট ম্যানেজার লজিস্টিক)।

বিসিবি ব্যবস্থাপনা দফতর থেকে ছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন (বিশ্বকাপ টিম ম্যানেজার), মিনহাজুল আবেদীন নান্নু (ত্রিদেশীয় সিরিজের টিম ম্যানেজার), স্টিভ রোডস (প্রধান কোচ), কোর্টনি ওয়ালশ (পেস বোলিং কোচ), ম্যাকেঞ্জি (ব্যাটিং পরামর্শক), সুনীল যোশি (স্পিন বোলিং পরামর্শক), রায়ান কুক (ফিল্ডিং পরামর্শক), মারিও সুরেশ ভিলভারায়ান, তিহান চন্দ্রমোহন, শ্রী নিবাস চন্দ্র শেখর, মেজর হুসাইন ইমাম (নিরাপত্তা ম্যানেজার), মেজর আবু হুমায়ুন মোরশেদ (নিরাপত্তা ম্যানেজার), রাবিদ ইমাম (মিডিয়া ম্যানেজার) প্রমুখ।

   

ভরসার খালে নোনা পানি, নিরুপায় কৃষক



ডিস্ট্রিক করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, খুলনা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কিছুদিন আগেও সরষে ফুলে ভরে ছিল মাঠ। এরই মধ্যে ঘরে উঠেছে সূর্যমুখী এবং আলু। এখন তরমুজ চাষাবাদের ভরা মৌসুম। বাড়ছে রোদের প্রখরতা। মাটি হারাচ্ছে জোঁ। ফলে সকাল সন্ধ্যে দুর থেকে পাইপ দিয়ে পানি আনতে হচ্ছে সেখানে। যদিও ওই জামির পাশেই খুলনার কয়রা উপজেলার তেরআউলিয়া খালে ঢেউ খেলছে নোনা পানি।

ওই খালের উপর ভরসা করেই এ এলাকার কয়েক‘শ একর জমি চাষাবাদ হয় দীর্ঘদিন ধরে। তবে বর্ষার শেষ থেকে জানুয়ারি মাস পর্যন্ত ওই খালে থাকে মিষ্টি পানি। তবে বর্তমানে ইজারাদার ওই খালে কৌশলে ঢুকিয়েছে নোনা পানি। ফলে নষ্ট হতে বসেছে কৃষকের পরিশ্রমে গড়া লালিত স্বপ্ন।

যদিও এসব খালে নোনাপানি ওঠানো নিষেধ। কিন্তু ইজারাগ্রহীতারা গোপনে স্লুইস গেটের কপাট খুলে নোনাপানি তোলে। ফলে ওই সব খালের পানির ভরসা করে যারা চাষাবাদ করে। তখন তাদের কপালের ভাঁজ বাড়তে শুরু করে। প্রতিবছর ওই এলাকার কৃষকেরা তেরআউলিয়া খালের উপর ভরসা করে বীজ বুনে। কিন্তু স্বপ্ন পূরণের আগেই ইজারাদারের কৌশলের কাছে স্বপ্নভঙ্গ হয় কৃষকদের। বাধ্য হয়ে কৃষকেরা দূর থেকে পাতা পাইপলাইন থেকে উচ্চমূল্যে পানি আনে। বেড়ে যায় চাষাবাদের খরচ। লাভের খাতা ছোট হয়ে তৈরি হয় লোকসানের খাতা।

খুলনা জেলার কয়রা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তর সূত্রে জানাযায়, কয়রা উপজেলার ৩৯টি খাল নিয়ে কৃষি মন্ত্রণালয়ে একটি প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ওই খালগুলোতে নোনা পানির অনুপ্রবেশ বন্ধ করলে এবং মিষ্টি পানি সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা গেলে ওই এলাকর ৭ হাজার ২ হেক্টর জমিতে বছরে ৩শ’ ৭০ কোটি ৮০ লাখ টাকার ফসল উৎপাদন করা সম্ভব হবে।

কয়রা উপজেলার চুন্ডিপুর গ্রামের এই তেরআউলিয়া খালের একপাশ দিয়ে চলে গেছে চলাচলের রাস্তা। আর অন্য পাশে সুবিশাল ক্ষেত। এই খালটি উপজেলার মসজিদকুড় গ্রাম থেকে শুরু হয়ে চন্ডিপুর, দশবাড়িয়া, কিনুকাঠী, খেপনা গ্রামের মধ্য দিয়ে ঘোষখালী খাল হয়ে শিবসা নদীতে মিশেছে।

ওই গ্রামের কৃষক আফসার আলী গাজী জানান, আমাগে খেতের পাশেই খাল। খালে পানি ভরা। কিন্তু সে পানিতে চাষাবাদ হয় না। খেতের জন্য পানি আনতে হয় ৩ রশি দূরে সেচ পাম্প থেকে। অনেক খরচ। কিন্তু করবো। খালের পানি এতো নোনা যে, ওই পানি একটু গাছের গায়ে লাগলে কচি গাছ মরে যায়।

উপজেলার চন্ডিপুর গ্রামের কৃষক মোঃ ইসহাক আলী সরদার জানান, আমি আমার সাড়ে তিন বিঘা জমিতে আমন চাষের পর সবজি আবাদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার জমির পাশে তেরআউলিয়া নামের এ খালে মিঠাপানি ছিল। বর্তমানে নোনাপানি উঠিয়ে মাছ চাষ করছেন খালের ইজারাদার। ফলে খালের আশপাশে প্রায় ২০০ একর জমিতে চাষাবাদে পানির স্কংট দেখা দিয়েছে। শুধু এ খাল নয়, আমাদের উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে এমন শতাধিক বন্ধ খাল মাছচাষিদের কাছে প্রতি ৩ বছর পরপর ইজারা প্রশাসন।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এ এলাকার প্রায় সব বিলের মধ্যে ছোট-বড় খাল রয়েছে। এসব খাল বর্ষা মৌসুমে মিষ্টি পানিতে টৈটম্বুর থাকে। শুষ্ক মৌসুমে এ খালের পানি সেচ কাজে লাগাতে পারলে চাষিরা লাভবান হতেন। কিন্তু সেই সময় ইজারাদাররা গোপনে নোনাপানি তোলে।

চুন্ডিপুর গ্রামের ওই তেরআউলিয়া খালের ইজারাদার মো. মইনুদ্দিন মিস্ত্রি জানান, এই খালটি স্লইজ গেটের কাছে। অন্যদিকে ওই স্লুইজ গেটের পাটা বা গেটটি নষ্ট। সেজন্য কিছু নোনা পানি উঠেছে। কদিন আগে সেটি সংস্কার করা হয়েছে। ফলে আর নোনা পানি উঠবে না।

কয়রা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, এ সমস্যায় জন্য অনেক কৃষক আমাদের কাছে আসে। কিন্তু আমাদের কি করার আছে? আমরা কৃষকদের বিভিন্ন পরামর্শ দেই।

কয়রা উপজেলা জলমহাল কমিটির সভাপতি ও কয়রা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বি এম তারিক-উজ-জামান জানান, রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যে খাল, জলাশয়, খাস জমি ইজারা দেয়া হয়। তবে সেখানে নোনাপানি তোলা যাবে না। যদি কেউ গোপনে নোনাপানি তুলে কৃষকের ক্ষতি করে, তাহলে ওই ইজারা বাতিল করা হবে।

;

বাড়তি ভাড়া চেয়ে হয়রানি করলেই কঠোর ব্যবস্থা: আইজিপি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের কাছ থেকে গণপরিবহনে বাড়তি ভাড়া আদায়ের মাধ্যমে হয়রানির চেষ্টা করলে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) দুপুরে রাজারবাগে সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন আইজিপি।

চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেন, বাড়তি ভাড়া আদায়ের চেষ্টা করলে জাতীয় জরুরি সেবা-৯৯৯ নম্বরে অথবা সংশ্লিষ্ট থানায় ফোন করে সহায়তা নেওয়ার আহ্বান করছি। ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের কাছ থেকে বাড়তি ভাড়া আদায়ের মাধ্যমে হয়রানির চেষ্টা করলে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তিনি জানান, ঈদ যাত্রাকে নিরাপদ ও ঝুঁকিমুক্ত করতে নৌ-পুলিশ, রেলওয়ে পুলিশ, ট্যুরিস্ট পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ তাদের প্রস্তুতি নিচ্ছে। পাশাপাশি জেলা পুলিশও তাদের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এবার ঈদের ছুটি একটু লম্বা হবে। এজন্য পর্যটন স্পটগুলোতে দর্শনার্থীদের একটু ভিড় হতে পারে। সার্বিকভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য আমরা পরিকল্পনা গ্রহণ করছি।

আইজিপি বলেন, সরকার বহুমুখী উন্নয়ন করছে, রাস্তা অনেক প্রশস্ত হয়েছে। উদাহরণে বলা যায়, চন্দ্রায় মাত্র একটি সড়ক ছিল। এখন রাস্তাও অনেক প্রশস্ত হয়েছে আবার ডাইভারশনও হয়েছে। সারা দেশের সড়ক ব্যবস্থাই অনেক উন্নত হয়েছে। আমি আশা করছি— আমাদের ঈদ যাত্রীদের নিরাপদে ও নির্বিঘ্নে তাদের গন্তব্যে পৌঁছতে পারব। সেই সঙ্গে যথাসময় সবার ঈদযাত্রা সমাপ্ত হবে বলে আমি আশা করছি।

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকায় অপরাধ নিয়ন্ত্রণে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন আইজিপি।

;

কক্সবাজারে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় ডিভাইসসহ আটক ২



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কক্সবাজারে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অবৈধ নকল করার ডিভাইসসহ ২ জনকে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৯ মার্চ) জেলার সিটি কলেজ কেন্দ্রে সমাজ বিজ্ঞান ভবনের ৪০২ নম্বার কক্ষ থেকে তাদের আটক করা হয়।

আটককৃত দুজন হলেন, খুরুশকুলের নুরুল হক ও চকরিয়ার তৌহিদুল ইসলাম।

কক্সবাজার সিটি কলেজের অধ্যক্ষ ক্য থিং অং বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বিষয়টি জানার পর পুলিশের মাধ্যমে সন্দেভাজন দুই জনকে তল্লাশি করলে হাতের বাহুর নিচে লুকানো অবস্থায় একটি টু ওয়ে কানেক্টেড ডিভাইস পাওয়া যায়। এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা) তাপ্তি চাকমাসহ পুলিশের সহযোগিতায় তাদেরকে আটক করা হয়।

ক্য থিং অং আরও বলেন, ঘড়ি মোবাইল বা ইলেকট্রনিকস কোনো কিছু নিয়ে পরীক্ষার কেন্দ্রে প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তারা এ কাজ করেছে। এটা খুবই অন্যায়।

;

সাভারে ৪০ বোতল ফেন্সিডিলসহ গ্রেফতার ২



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকার সাভারে ৪০ বোতল ফেন্সিডিলসহ দুইজনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকা জেলা উত্তর ডিবি পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ বিপ্লব।

এর আগে, ২৮ মার্চ দিবাগত রাতে আশুলিয়ার জামগড়া এলাকা থেকে তাদেরকে আটক করা হয়।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন- দিনাজপুরের সদর থানার কুতইড় এলাকার বাসিন্দা ও আশুলিয়ার জামগড়া মধ্যপাড়া এলাকার ভাড়াটিয়া মো.ফরিদুল ইসলাম (৪৪) এবং একই এলাকার বাসিন্দা মো. মিজানুর রহমান (৪৫)।

ডিবি পুলিশ জানায়, দীর্ঘদিন ধরে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে মাদকদ্রব্য এনে আশুলিয়াসহ আশপাশের এলাকায় তা বিক্রি করত তারা। ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।

পুলিশ জানায়, আটকদের বিরুদ্ধে আশুলিয়া থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা দায়ের হয়েছে।

;