নেট বোলার থেকে ম্যাচে নেমে হ্যাটট্রিক!



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
আল ইসলাম, অভিষেকেই হ্যাটট্রিকের কৃতিত্ব!

আল ইসলাম, অভিষেকেই হ্যাটট্রিকের কৃতিত্ব!

  • Font increase
  • Font Decrease

জীবনের প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমেই হ্যাটট্রিক! ভাবছেন বিস্ময়ের এখানেই শেষ। আরে নাহ্, এই প্রথম মিরপুর শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে খেলেছেনও আল ইসলাম। এর আগে স্টেডিয়ামে এসেছিলেন। কিন্তু কখনো কোনো ম্যাচে খেলেননি!

বিপিএলে ঢাকা ডায়নামাইটসের ড্রাফটেও ছিলেন না তিনি। ছিলেন নেট বোলার! তো, নেটে তার বোলিং দেখে তাকে ডেকে নিলেন ঢাকা ডায়নামাইটের কোচ খালেদ মাহমুদ সুজন। সেই প্রসঙ্গে আল ইসলাম বলছিলেন, `নেট বোলিং করার সময় সুজন ভাই আমাকে দেখেন। আমার বোলিং দেখে ওনার পছন্দ হয়। আমাকে দলে নিলেন। ওনার বিশ্বাস হয় যে আমি পারবো। পুরো টিম ম্যানেজমেন্টও আমাকে সমর্থন দেয়। এই যে সবাই আমাকে সমর্থন দিয়েছে এটাই আমার সাফল্যের মূল কারণ।’

হঠাৎ করে নেট বোলার থেকে একেবারে বিপিএলের বড় মঞ্চে নেমে পড়ার শুরুর পর্বটা খুব একটা সুখের কিছু ছিল না আল ইসলামের। ম্যাচের সাত নম্বর ওভারের সময় তার হাতে বল তুলে দেন সাকিব। সেই ওভারে ৭ রান খরচা হয় তার। পরের ওভারেই অন্যভাবে ম্যাচে আলোচিত হন তিনি। শুভাগত হোমের করা ম্যাচের অস্টম ওভারে এক বলের ব্যবধানে দুই দুটো সহজ ক্যাচ ছাড়েন আল ইসলাম! তাও আবার একই জায়গায় দাড়িয়ে, শর্ট ফাইন লেগে। ব্যাটসম্যানও একই, মোহাম্মদ মিঠুন। এই দুটো ক্যাচ মিসের দৃশ্যই জানিয়ে দেয় পুরোপুরি নার্ভাসনেস পেয়ে বসেছে তাকে! ক্যাচ মিস করে হাসছেন, কিন্তু সেই হাসিতে ফ্যাকাশে হাসি!

এক ওভারে দুটো ক্যাচ মিসের সেই ‘দুর্ঘটনা’ প্রসঙ্গে আল ইসলাম বলছিলেন, ‘এটা বিপিএলে আমার প্রথম ম্যাচ। আরেকটু বলতে গেলে এই স্টেডিয়ামে এটাই আমার প্রথম ম্যাচ! শুরুতে আমি একটু বেশিই নার্ভাস ছিলাম। এমন অবস্থায় আমি আবার দুটো ক্যাচও মিস করে ফেলি। তবে সেই কঠিন সময়ে আমার টিমমেটরা আমাকে সমর্থনই দিয়েছে। কোচও আমাকে সমর্থন দিয়েছে। মানষিক শক্তি যুগিয়েছে। এই সাহস পাওয়ার পর আমার মনে হয়েছে আমি যদি আবার ভাল বল করতে পারি তাহলে ভাল কিছু হতেও পারে। আমি সেটা মেনেই বল করে গেছি।’

আরও পড়ুন

ম্যাচের বাকি সময় আল ইসলাম যা করেছেন সেটাই তৈরি করলো নতুন ইতিহাস। বিপিএলে হ্যাটট্রিকের ঘটনা আরও আছে। কিন্তু অভিষেক ম্যাচেই হ্যাটট্রিক এই প্রথম দেখলো বিপিএল। একেবারে অজানা-অপরিচিত অফস্পিনার আল ইসলাম তার অভিষেক ম্যাচের জন্য এত রোমাঞ্চ জমিয়ে রেখেছিলেন কে জানতো?

বড় মঞ্চের ক্রিকেটে খেলতে এসেই হ্যাটট্রিক এবং ম্যাচ জয়ী পারফরমেন্স দেখানো ২৩ বছর বয়সি এই তরুণ নিজেই তার ক্রিকেট ক্যারিয়ারের কাহিনী বলছিলেন, ‘কাঠাঁল বাগান গ্রীন ক্রিসেন্ট ক্রিকেট ক্লাব থেকে ক্রিকেট খেলা শুরু করি। তারপর আমি কয়েকবছর দ্বিতীয় বিভাগে খেলার পর প্রথম বিভাগে খেলি ডিওএইচএসে। তারপর এই বিপিএলে খেলছি। আমি আসলে ঢাকার বাইরের কেউ না। সাভাররের বলিয়ারপুরে আমার বাসা।’

নাটকীয় হ্যাটট্রিকের সেই ওভার প্রসঙ্গে আল ইসলাম বলছিলেন, ‘সাকিব ভাই তখন আমাকে শুধু বলছিল ভাল বোলিং হচ্ছে, তুই শুধু ভাল জায়গায় বল করতে থাক। আমি সেটাই করে গেছি।’

জীবনের প্রথম বড় ম্যাচ। সেই ম্যাচে বড় ঘটনা ঘটানোর নায়ক। সাকিব বনাম মাশরাফির হেভিওয়েট ম্যাচে সেরা হওয়া। প্রথম ম্যাচের পরেই সংবাদ সম্মেলনে আসা। বিস্ময়ের ঘোরে বাকি সবাই থাকলেও এই তরুণ সংবাদ সম্মেলন থেকে উঠে যাওয়ার সময় যা বললেন সেটাই জানান দিলো জীবনের প্রথম বড় ম্যাচ খেলতে নামলেও সামনের সময়ে আরও অনেক বড়কিছু করার অপেক্ষায় আল ইসলাম।

সংবাদ সম্মেলনে আল ইসলামের শেষ কথাটা ছিল, ‘আসলে হ্যাটট্রিক করা যায় না। হ্যাটট্রিক হয়ে যায়!’

গুড শো ইয়াং ম্যান

   

মাইলফলকের ম্যাচে পাঞ্জাবকে হারিয়ে রোহিতকে উপহার মুম্বাইয়ের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পাঞ্জাব কিংস আর মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স দুই দলই এই ম্যাচে এসেছিল ৬ ম্যাচে ২ জয় নিয়ে, অর্থাৎ ম্যাচটা যেই হারবে, সেই চলে যাবে পয়েন্ট তালিকার তলানির আরও একটু কাছে। ম্যাচটা রোহিত শর্মার জন্য বিশেষ কিছুই ছিল। আইপিএল ইতিহাসের মাত্র দ্বিতীয় খেলোয়াড় হিসেবে তিনি যে খেলছিলেন ২৫০তম ম্যাচ। সেই ম্যাচে তার দল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স তাকে হতাশ করেনি। ১৯২ রান করে প্রতিপক্ষের ১৪ রানে ৪ উইকেট তুলে নিয়েও খানিকটা বিপাকে পড়ে গিয়েছিল। তবে শেষমেশ শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচটা জিতল তারাই। পাঞ্জাবকে ৯ রানে হারিয়ে মাইলফলক ছোঁয়ার ম্যাচে রোহিতকে জয় উপহার দিল মুম্বাই।
ঘরের মাঠে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় পাঞ্জাব। মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স তৃতীয় ওভারে প্রথম ধাক্কা পায়। ৮ বলে ৮ রান করে আউট হন ঈশান কিষাণ। রোহিত শর্মাও বড় কিছু করতে পারেননি। ২৫ বলে ৩৬ রান করে প্যাভিলিয়নে ফেরেন। হাল ধরেন সূর্যকুমার যাদব। ৫৩ বলে ৭৮ রান করে দলকে দেন বড় রানের দিশা। সেটাকে পূর্ণতা দেন টিম ডেভিড আর তিলক ভার্মা। ডেভিড ১৪ আর তিলক অপরাজিত ৩৪ করে দলকে নিয়ে যান ১৯২ রানে।
জবাব দিতে নেমে পাঞ্জাব কিংস শুরুর ১৩ বলেই উইকেট খুইয়ে বসে ৪টি। যশপ্রীত বুমরাহ আর কাইল কোটজিয়া দুটি করে উইকেট নিয়ে ধসিয়ে দেন স্বাগতিকদের টপ অর্ডার। এরপরে শশাঙ্ক সিং ইনিংসের হাল ধরেন। হরপ্রীত সিংকে সঙ্গে নিয়ে ইনিংস এগিয়ে নিয়ে যান। হরপ্রীত ১৩ রান করেন এবং এরপরে জিতেশ শর্মা ৯ রান করে সাজঘরে ফিরে যান।
২৫ বলে ৪১ করে শশাঙ্ক যখন ফিরছেন, তখন লড়াইয়ের ব্যাটনটা যেন দিয়ে যান আশুতোষকে। যশপ্রীত বুমরাহকে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগ দিয়ে ছক্কা হাঁকিয়ে ইনিংস শুরু করা আশুতোষ একে একে হাঁকান ৭টি ছক্কা। মাত্র ২৩ বলে করেন ফিফটি। এরপরও থামেননি। দল যে ১১১/৭ থেকে ১৬৮/৮ পর্যন্ত গেল, তা তার ২৮ বলে ৬১ রানের ইনিংসে ভর করেই। তবে শেষ পর্যন্ত তিনি পাঞ্জাবকে জয় এনে দিতে পারেননি। আশুতোষকে সাজঘরে ফেরান জেরাল্ড কোটজিয়া। এরপরে হরপ্রীত ব্রারও ২০ বলে ২১ রান করে আউট হন। শেষ পর্যন্ত ৯ রানে এই ম্যাচটি জেতে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। সাত ম্যাচে তৃতীয় জয় নিয়ে দলটা চলে এসেছে তালিকার ৭ম স্থানে।

;

ফুটবল-হকি চায় বাংলাদেশ, আর্জেন্টিনার আগ্রহ ক্রিকেট-কাবাডিতে



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত মার্সেলো সি সেসা। আজ (বৃহস্পতিবার) দুপুরে সচিবালয়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করেন এই কূটনীতিক।

সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন বলেন, ‘তারা আমাদের কাছে ক্রিকেটের সহযোগিতা চেয়েছে। আমি তাদের নিশ্চয়তা দিয়েছি কিউরেটর থেকে শুরু করে যা প্রয়োজন আমরা দিতে প্রস্তুত। প্রয়োজনে আমাদের ক্রিকেটাররাও সেখানে গিয়ে খেলবে। ক্রিকেটের পাশাপাশি তারা কাবাডি নিয়েও আগ্রহ প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশের জাতীয় খেলায় তারা একবার অংশ নিয়েছিল। আমরা কাবাডিতেও তাদের সহায়তা করতে পারি।’

বাংলাদেশ ক্রিকেট ও কাবাডিতে সহায়তা দেয়ার পাশাপাশি ফুটবল এবং হকিতে আর্জেন্টিনার সাহায্য প্রত্যাশী। বিশেষ করে ফুটবলে জোর দিয়েছেন মন্ত্রী পাপন, ‘ফুটবলে তারা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। অনেক ঐতিহ্য তাদের। আমরা তাদের কাছ থেকে কোচ নিতে পারি আবার আমাদের ছেলে-মেয়েরা ওখানে গিয়ে প্রশিক্ষণ নিতে পারে। হকিতে আমাদের সম্ভাবনা রয়েছে আবার তারাও হকিতে বিশ্ব মানের। হকি নিয়ে তাদেরও আগ্রহ আছে। সব ডিটেইলস একে অন্যকে দেব। এরপর মূলত কাজ শুরু হবে।’

আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত মারসেলো সি উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ‘সমঝোতা স্বাক্ষরের পর এটিই প্রথম আনুষ্ঠানিক সভা। অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। অবশ্যই ফুটবল সেখানে প্রাধান্য পেয়েছে। এছাড়া আমরা ক্রিকেট ও হকিতে এগুতে চাই সেটাও জানিয়েছি।’ এক বছর আগে সমঝোতা স্বাক্ষর হলেও তেমন কার্যকরী পদক্ষেপ না হওয়ার কারণ সম্পর্কে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আর্জেন্টিনা ও বাংলাদেশ দুই দিকেই নির্বাচন ছিল। আমরা এখন দুই দেশ ক্রীড়ার মাধ্যমে আরো কাছাকাছি আসতে চাই।’

;

বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদের তালিকায় শান্ত, ইমরানুর ও রাকিব



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএসপিএ বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ ২০২৩-এর সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন ক্রিকেটার নাজমুল হোসেন শান্ত, ফুটবলার রাকিব হোসেন ও স্প্রিন্টার ইমরানুর রহমান। এছাড়া পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ড ২০২৩-এর সংক্ষিপ্ত তালিকায় নাজমুল হোসেন শান্ত, ইমরানুর রহমান, শেখ মোরসালিনের সঙ্গে আছেন নারী ক্রিকেটার ফারজানা হক পিংকি। এই দুই বিভাগের বিজয়ীর নাম অনুষ্ঠানের দিন ঘোষণা করা হবে। এ বছর ১৬টি বিভাগে সর্বমোট ১৮জন বর্তমান ও সাবেক ক্রীড়াবিদ, সংগঠক এবং সংস্থাকে পুরস্কৃত করা হবে। থাকছে অর্থ পুরস্কারও। 

উল্লেখ্য বাংলাশে স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন (বিএসপিএ) ১৯৬৪ সালে দেশে প্রথম ক্রীড়াক্ষেত্রে পুরস্কারের প্রবর্তন করে। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী ২১শে এপ্রিল ২০২৪, রোববার বেলা সাড়ে ৩টায়, প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের গ্র্যান্ড বলরুমে বসতে যাচ্ছে ক্রীড়াঙ্গনে অন্যতম আকর্ষণীয় আসর “কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ড ২০২৩”। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান এমপি।

আজ (বৃহস্পতিবার) বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের (বিওএ) ডাচ বাংলা ব্যাংক মিলনায়তনে এ উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে মনোনয়নপ্রাপ্ত নাম ঘোষণা করেন বিএসপিএ-র সভাপতি রেজওয়ান উজ জামান রাজিব। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএসপিএ সাধারণ সম্পাদক মো. সামন হোসেন, খেলোয়াড় যাচাই-বাছাই কমিটির চেয়ারম্যান পরাগ আরমান ও সদস্য সচিব মাহবুব সরকার।

মনোনয়ন তালিকা 

বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ (মনোনীত)

নাজমুল হোসেন শান্ত (ক্রিকেট)
ইমরানুর রহমান (অ্যাথলেটিক্স)
রাকিব হোসেন (ফুটবল)
পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ড

নাজমুল হোসেন শান্ত (ক্রিকেট)
ইমরানুর রহমান (অ্যাথলেটিক্স)
শেখ মোরসালিন (ফুটবল)
ফারজানা হক পিংকি (ক্রিকেট)
বর্ষসেরা পুরুষ ক্রিকেটার : নাজমুল হোসেন শান্ত
বর্ষসেরা নারী ক্রিকেটার : ফারজানা হক পিংকি
বর্ষসেরা ফুটবলার : রাকিব হোসেন
বর্ষসেরা অ্যাথলেট : ইমরানুর রহমান
সেরা বক্সার : সেলিম হোসেন
সেরা শুটার : কামরুন নাহার কলি
সেরা টেবিল টেনিস খেলোয়াড় : রামহিম লিয়ন বম
উদীয়মান ক্রীড়াবিদ : শেখ মোরসালিন (ফুটবল)
বর্ষসেরা দল : অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল
সক্রিয় সংস্থা : প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর
বর্ষসেরা কোচ : আলফাজ আহমেদ
বিশেষ সম্মাননা : মনজুর হোসেন মালু
তৃণমূল সংগঠক : মোয়াজ্জেম হোসেন (ভারোত্তোলন)
সেরা সংগঠক : হাবিবুর রহমান (কাবাডি)

;

মুশফিকদের কাছে গাজী টায়ার্সের অসহায় আত্মসমর্পণ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবের নেতৃত্ব ছেড়েছেন তামিম ইকবাল। নতুন অধিনায়ক জাকির হাসানের নেতৃত্ব শেষ রাউন্ডের ম্যাচে গাজী টায়ার্সের বিপক্ষে মাঠে নেমেছিল তারা। এই ম্যাচ ১৪১ রানে জিতে ডিপিএলের প্রথম ধাপ শেষ করেছে প্রাইম ব্যাংক।

ফতুল্লার খানসাহেব ওসমান আলি স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রাইম বাংককে ব্যাটিং পাঠায় গাজী টায়ার্স। নেতৃত্ব ছাড়ার পর প্রথম ম্যাচে অবশ্য ২০ রানের বেশি করতে পারেননি তামিম। তবে প্রাইম ব্যাংকের অন্য অভিজ্ঞ ক্রিকেটার মুশফিকুর রহিম ছিলেন দারুণ ছন্দে। ব্যাট হাতে দলকে নির্ভরতা জুগিয়ে ৭১ রান করেন তিনি। ৬৯ বলে ৫ চার এবং ১ ছক্কায় ইনিংস সাজান এই উইকেটকিপার-ব্যাটার।

মুশফিকের ফিফটিতে চড়ে ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ২৬৯ রান পর্যন্ত পৌঁছায় প্রাইম ব্যাংক। গাজী টায়ার্সের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন শামিম মিয়া।

জবাব দিতে নেমে শেখ মাহেদীর ঘূর্ণিতে মুখ থুবড়ে পড়েছে গাজী টায়ার্স। ২৪ রানে ৪ উইকেট নিয়ে তাদের ম্যাচ  থেকে ছিটকে দিয়েছেন এই অফব্রেক বোলার। তাতে ৩২.২ ওভারে ১২৮ রানেই অলআউট হয়ে যায় গাজী টায়ার্স।

;