গোলান নিয়ে মার্কিন স্বীকৃতি প্রত্যাখ্যান আরব লিগের



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
সংবাদ সম্মেলন করে আরব লিগ  ছবি: সংগৃহীত

সংবাদ সম্মেলন করে আরব লিগ ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গোলান মালভূমিকে ইসরায়েলের ভূখণ্ড হিসেবে দেওয়া মার্কিন স্বীকৃতি প্রত্যাখ্যান করেছে আরব লিগের নেতারা।

রোববার (৩১ মার্চ) তিউনিসিয়ার রাজধানী তিউনিসে অনুষ্ঠিত আরব লিগের সম্মেলনে মার্কিন এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করা হয়।
সম্মেলনে আরব লিগ নেতারা বলেন, গোলান সিরিয়ার অংশ। কয়েক দশক ধরে চলা ইসরায়েল প্যালেস্তাইন দ্বন্দ্ব নিরসন না হলে এই অঞ্চলে শান্তি ও নিরাপত্তা আসবে না।

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ওপরই মধ্যপ্রাচ্যের স্থিতিশীলতা নির্ভর করছে বলে মত দেন আরব লিগের নেতারা। বার্তা সংস্থা রয়টার্স ও আলজাজিরার প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।

সম্মেলন শেষে আরব লিগের নেতারা সিরিয়ার উপর পূর্ণসমর্থন ব্যক্ত করেন। তারা বলেন, সিরিয়ার কাছ থেকে দখল করে নেওয়া গোলান মালভূমির উপর সিরিয়ার কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠায় পূর্ণ সমর্থন দিয়ে যাবে আরব লিগ।

সম্মেলনে আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার বিষয়টিও উঠে এসেছে। উপসাগরীয় বিরোধী, ইরানের আঞ্চলিক প্রভাব, ইয়েমেন যুদ্ধ, আলজেরিয়া ও সুদানের বিক্ষোভ নিয়ে সম্মেলনে মত-পার্থক্য নিয়ে আলোচনা হয়। এদিকে কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-থানির সম্মেলন থেকে আকস্মিক চলে যান।

তিউনিসিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী খেমাইস ঝিনাউয়ি আরব লিগের ৩০তম সামিটের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত তুলে ধরেন। এতে তিনি বলেন, ‘আরব অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে চলমান বিরোধ গ্রহণযোগ্য নয়। এ অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠায় আরব দেশেগুলোর এক হতে হবে। এটি এ অঞ্চলে শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে’

সম্মেলনে সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজ নেতাদের উদ্দেশে বলেন, ‘গোলান মালভূমি নিয়ে সিরিয়ার সার্বভৌমত্বকে প্রভাবিত করে এমন যে কোনো পদক্ষেপ একেবারে প্রত্যাখ্যান করে সৌদি আরব।’

১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের সময় সিরীয় ভূখণ্ড গোলান মালভূমি দখল করে নেয় ইসরায়েল। ১৯৬৭ সালে ইসরায়েল জায়গাটি দখল করার পর এখানকার সিরিয়ান আরব বাসিন্দারা অধিকাংশই পালিয়ে যায়। এরপর ১৯৭৩ সালের যুদ্ধে সিরিয়া এটি পুনর্দখলের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। ১৯৮১ সালে ইসরায়েল গোলানকে নিজের অংশ করে নেয় একতরফাভাবে। তবে ইসরায়েলের এই দখলদারিত্বের স্বীকৃতি দেয়নি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়।

২০১৯ সালের ২৫ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে গোলান মালভূমির ওপর ইসরায়েলি দখলদারিত্বের স্বীকৃতি দেয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

   

ন্যাটোর দেশে আক্রমণ নয়, তবে এফ-১৬ দিলে ধ্বংস করা হবে: পুতিন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্র নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোভুক্ত কোনো দেশের ওপর হামলা করার পরিকল্পনা নেই রাশিয়ার। এছাড়া পোল্যান্ড, চেক রিপাবলিক বা বাল্টিক কোনো দেশের ওপরও হামলা চালাবে না রাশিয়া। তবে এসব দেশ যদি ইউক্রেনকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান সরবরাহ করে, তবে সে যুদ্ধবিমান গুলি করে ধ্বংস করা হবে।

রাশিয়ার স্থানীয় সময় বুধবার (২৭ মার্চ) রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এসব কথা বলেন।

রুশ বিমানবাহিনীর পাইলটদের উদ্দেশে পুতিন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর থেকে রাশিয়ার দিকে বিস্তৃত হয়েছে। কিন্তু রাশিয়ার তাদের ওপর হামলার কোনো পরিকল্পনা নেই। এ জোটভুক্ত দেশগুলোর প্রতিও কোনো আগ্রাসন দেখানো হবে না। পোল্যান্ড, চেক রিপাবলিক বা বাল্টিক রাষ্ট্রগুলোকে ভয় দেখানো হচ্ছে বলে যেসব কথা রটানো হয়েছে, সেগুলো সম্পূর্ণ বাজে কথা।

ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে অভিযোগ করে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র মূলত ইউক্রেনকে অর্থ, অস্ত্র ও বুদ্ধি দিয়ে সমর্থন করে আসছে। সে কারণে ওয়াশিংটনের সঙ্গে মস্কোর যে সম্পর্ক, তা সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পৌঁছেছে।

ইউক্রেনকে যুদ্ধবিমান দিয়ে সহায়তা করতে চাওয়া পশ্চিমা দেশগুলোকে হুঁশিয়ারি দিয়ে পুতিন বলেন, এসব যুদ্ধবিমান যুদ্ধক্ষেত্রের পরিস্থিতি পরিবর্তন করবে না। আমরা এখন যেমন ট্যাংক, সাঁজোয়া যান এবং একাধিক রকেট লাঞ্চারসহ অন্যান্য সরঞ্জাম ধ্বংস করি, ঠিক তেমনি আমরা যুদ্ধবিমান ধ্বংস করব।

পুতিন বলেছেন, ন্যাটোর কোনো সদস্যদেশের ওপর আক্রমণাত্মক চালানোর কোনো উদ্দেশ্য আমাদের নেই। তবে হ্যাঁ যুদ্ধবিমান যদি ইউক্রেনের বাইরের কোনো দেশ থেকে যুদ্ধক্ষেত্রে আসে, সে স্থানগুলো বৈধ লক্ষ্যবস্তু হবে। সেটি যে স্থানই হোক না কেন।

বেলজিয়াম, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও নেদারল্যান্ডসের মতো দেশ ইউক্রেনকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান দিতে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এসব দেশের একটি জোট ইউক্রেনের চালকদের প্রশিক্ষণ দেবে। ইউক্রেনের পক্ষ থেকে দীর্ঘদিন ধরে যুদ্ধবিমান চেয়ে অনুরোধ করা হচ্ছে।

;

‘ক্রিপ্টো কিং’ স্যাম ব্যাঙ্কম্যান ফ্রিডের ২৫ বছরের কারাদণ্ড



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ধসে যাওয়া ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ কোম্পানি এফটিএক্স-এর সাবেক প্রতিষ্ঠাতা স্যাম ব্যাংকম্যান ফ্রিডকে ২৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে ম্যানহাটনের একটি আদালত।তাকে গ্রাহকদের বিলিয়ন ডলার চুরি করার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।

গ্রাহকদের সঙ্গে জালিয়াতির অভিযোগে স্যাম ব্যাঙ্কম্যান ফ্রিডের ৫০ বছরের সাজা চান প্রসিকিউটররা। তাদের যুক্তি জনসাধারণকে প্রতারক থেকে রক্ষা করা দরকার এবং একটি কঠোর শাস্তি অন্য অপরাধীদের নিবৃত্ত করবে। পরে বিচারক ৩২ বছর বয়সী স্যাম ব্যাঙ্কম্যান ফ্রিডের ২৫ বছরের কারাদণ্ড দেন।

আদালতে দায়ের করা মামলায় প্রসিকিউটররা বলেছেন, আসামি একাধিক মহাদেশজুড়ে কয়েক হাজার লোক এবং কোম্পানির শত শত কোটি ডলার হাতিয়ে নিয়েছে।

বিচারক কাপলান ‘ক্রিপ্টো কিং’ স্যাম ব্যাঙ্কম্যানের ১১ বিলিয়ন ডলারের বেশি সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার আদেশ দেন।

তিনি আরও বলেন, আমি ফেডারেল ব্যুরো অব প্রিজনকে সান ফ্রান্সিসকো এলাকার কাছাকাছি একটি মাঝারি-নিরাপত্তা কারাগারে স্যাম ব্যাঙ্কম্যানকে পাঠানোর পরামর্শ দেব। কারণ তিনি অন্য বন্দি বা কারাগারের কর্মীদের জন্য শারীরিক হুমকি হতে পারেন। তিনি একটি উচ্চ নিরাপত্তা অবস্থানে অন্যান্য বন্দীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।

;

মুস্তফাকে প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী করে ফিলিস্তিনের নতুন মন্ত্রিসভা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ওয়াফা জানিয়েছে, ফিলিস্তিনের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ মুস্তফা বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) একটি নতুন মন্ত্রিসভা গঠন করেছেন, যেখানে তিনি রিয়াদ আল-মালিকির স্থলাভিষিক্ত হয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করবেন।

ওয়াফা জানিয়েছে, ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস ওই মন্ত্রিসভা অনুমোদন করেছেন।

এদিকে, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পাস হওয়ার পরও ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরায়েলি বর্বর হামলা থামছে না। গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় গাজায় আরও ৭৬ ফিলিস্তিনির প্রাণহানি ঘটেছে।

এ নিয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে প্রায় ৩২ হাজার ৫০০ জনে পৌঁছেছে এবং আহতের সংখ্যা পৌঁছেছে প্রায় ৭৫ হাজার জনে।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) লাইভ আপডেটে এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদ মাধ্যম আল-জাজিরা।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, গত অক্টোবর মাস থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বর্বর হামলায় ফিলিস্তিনে নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩২ হাজার ৪৯০ জনে।

এদিকে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় জরুরিভিত্তিতে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পাস হয়েছে। সোমবার (২৫ মার্চ) জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে পাস হওয়া এই প্রস্তাবে গাজায় যুদ্ধবিরতির পাশাপাশি হামাসের হাত থাকা জিম্মিদের অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তির শর্ত রাখা হয়েছে।

এ প্রস্তাবে নিরাপত্তা পরিষদের ১৪টি দেশ প্রস্তাবটির পক্ষে ভোট দেয়। ভোটদানে বিরত ছিল ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্র।

প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর নিরাপত্তা পরিষদে গাজায় যুদ্ধবিরতি সংক্রান্ত প্রস্তাব পাস হয়েছে। এই প্রস্তাব অবশ্যই বাস্তবায়ন হতে হবে। কোনো পক্ষ যুদ্ধবিরতি ও এর শর্তগুলো বাস্তবায়নে যদি ব্যর্থ হয়, তাহলে তা হবে ক্ষমার অযোগ্য অপরাধের শামিল।

;

রাজধানী সরিয়ে নিচ্ছে ইন্দোনেশিয়া, জাকার্তাকে বিশেষ মর্যাদা ঘোষণা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বায়ুদূষণসহ বেশ কিছু সমস্যার কারণে ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তা থেকে বোর্নিও দ্বীপে স্থানান্তর করা হচ্ছে। এর আগেই জাকার্তাকে দেশটির অর্থনৈতিক কেন্দ্র হিসবে মনোনীত করেছে ইন্দোনেশিয়ার পার্লামেন্ট।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বার্তাসংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

বোর্নিও দ্বীপের পূর্ব কালিমান্তান জঙ্গলের নুসানতারা অঞ্চলটিকে নতুন রাজধানী হিসেবে সাজানোর জন্য ৩২ বিলিয়ন ডলারের প্রকল্প হাতে নিয়েছে ইন্দোনেশিয়া সরকার।

বর্তমান রাজধানী জাকার্তা অত্যন্ত জনবহুল আর যানজটপূর্ণ। এ ছাড়া ভূ-গর্ভস্থ পানির মাত্রাতিরিক্ত উত্তোলনের ফলে শহরটি দেবে যাচ্ছে। জাভা সাগরের এই বৃহত্তম দ্বীপটিতে বায়ুদূষণও মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। এখানে এক কোটির বেশি মানুষ বসবাস করে। সামান্য বৃষ্টিতেই শহরটি তলিয়ে যায়। তাই রাজধানীকে বোর্নিও প্রদেশের ইস্ট কালিমানতানের নুসানতারায় সরিয়ে নেয়া হচ্ছে।

শহরটি বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদোর বৃহত্তম একটি প্রকল্প। উইদোদো জাভা দ্বীপপুঞ্জজুড়ে কেন্দ্রীভূত সম্পদ পুনর্বণ্টন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

১৮ মার্চ পাস হওয়া আইন অনুযায়ী জাকার্তা এবং নতুন রাজধানীর উন্নয়ন কার্যক্রম সমন্বয় করার জন্য একটি একীভূতকরণ কাউন্সিল গঠন করা হবে।

দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী টিটো কারনাভিয়ান জানান, নুসানতারায় রাজধানী স্থানান্তরের পর জাকার্তা যাতে বিশ্বের অন্যান্য শহরের সাথে প্রতিযোগিতা করতে পারে সে ব্যবস্থা নেয়া হবে, যাতে করে এই শহরের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয় এবং দেশের জিডিপিতে অবদান বৃদ্ধি পায়।

আইন অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট ডিক্রি জারির আগ পর্যন্ত জাকার্তাই ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী থাকবে।

আগামী ১৭ আগস্ট ইন্দোনেশিয়া সরকার নুসানতারায় তাদের স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করবে। আর চলতি বছরের শেষ নাগাদ কয়েক হাজার সরকারি কর্মকর্তাকে নতুন রাজধানীতে স্থানান্তর করা হবে।

;